ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ স

আচ্ছালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ। ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ সবাইকে জানাই সালাম শুভেচ্ছা। এইগ্রুপে যারা আছেন তাদের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট এলাকার এলাকারসকলকে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে বিদেশ থেকে রেমিটপন্স পাঠানোর আহবান জানাচ্ছি। রাজারবাগ, কুসুমবাগ, দক্ষিনগাও, শাহীবাগ, মানিকদিয়া, বাইকদিয়া, নন্দিপাড়াসহ সকল এলাকার গ্রাহক, শুভাকাংখী, শুভানুধ্যায়ীদের প্রদত্ত মোবাইল নাম্বারে যোগাযোগ করার অনুরোধ করা হলোঃ ০১৭১১-৪৫৮১৫১, ০১৭০০৯২৫২৪১

শনিবার, ২১ ডিসেম্বর, ২০১৯

দেশের দরিদ্র শীতার্ত মানুষের মধ্যে শীতবস্ত্র বিতরণ করার জন্য আহ্বান

বাংলাদেশ বার্তা ডেস্কঃ দরিদ্র শীতার্ত জনগণের মধ্যে শীতবস্ত্র বিতরণের জন্য দেশবাসী এবং বিশেষভাবে জামায়াতে ইসলামীর নেতা-কর্মীদের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমীর ডাঃ শফিকুর রহমান আজ ২০ ডিসেম্বর প্রদত্ত এক বিবৃতিতে বলেন, “দেশে হঠাৎ করে প্রচন্ড শৈত্যপ্রবাহ শুরু হওয়ায় দরিদ্র সাধারণ জনগণ ও শ্রমজীবি মানুষ শীতে কষ্ট পাচ্ছে। তাদের মধ্যে শীতবস্ত্র বিলি করার মাধ্যমে তাদের পাশে দাঁড়ানো আমাদের সকলের দায়িত্ব ও কর্তব্য।
সারাদেশে এবং বিশেষ করে দেশের উত্তরাঞ্চলের জেলাগুলোতে প্রচণ্ড শীত পড়েছে। ইতোমধ্যেই চুয়াডাঙ্গায় তাপমাত্রা সর্বনিম্ন ৭.৯ ডিগ্রী সেলসিয়াসে নেমেছে। অনেক এলাকায় আকাশ মেঘাচ্ছন্ন থাকায় ভীষণ কুয়াশা পড়ছে। ফলে শীতের প্রকোপ বেড়ে গিয়েছে। দেশের দরিদ্র সাধারণ জনগণ ও শ্রমজীবি মানুষ শীতবস্ত্রের অভাবে শীতে কষ্ট পাচ্ছে। প্রচণ্ড ঠাণ্ডা আবহাওয়ার কারণে একদিকে শীত বাড়ছে, অন্যদিকে শীতবস্ত্র না থাকায় দরিদ্র লোকদের মধ্যে ঠান্ডাজনিত কারণে বিভিন্ন রোগের প্রাদুর্ভার হওয়ার আশংকা করা হচ্ছে। এ অবস্থায় শীত নিবারণের জন্য দরিদ্র লোকদের মধ্যে শীতবস্ত্র বিতরণ করা জরুরি হয়ে পড়েছে।
শীতার্ত দরিদ্র লোকদের মধ্যে শীতবস্ত্র বিতরণের প্রধানতম দায়িত্ব হলো সরকারের। কিন্তু সরকার জনগণের দুঃখ-দুর্দশায় তাদের পাশে দাঁড়াতে বরাবরই ব্যর্থতার পরিচয় দিচ্ছে। বর্তমান সরকার জনগণের প্রতিনিধিত্ব করে না বিধায় জনগণের সুখ-দুঃখের কোনো খবর সরকার রাখে না। এ অবস্থায় শীতবস্ত্র বিতরণের মাধ্যমে দরিদ্র মানুষের পাশে দাঁড়ানো আমাদের সকলের কর্তব্য।
দেশের দরিদ্র শীতার্ত মানুষের মধ্যে জরুরি ভিত্তিতে শীতবস্ত্র বিতরণ করার জন্য আমি সরকার, বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা, সংগঠন ও দানশীল বিত্তশালী ব্যক্তিবর্গ এবং বিশেষভাবে জামায়াতে ইসলামীর নেতা-কর্মী ও শুভাকাঙ্খীদের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি।”

শনিবার, ১৪ ডিসেম্বর, ২০১৯

দৈনিক সংগ্রাম কার্যালয় ভাংচুর, সম্পাদকের উপর হামলা ও গ্রেফতারে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ

বাংলাদেশ বার্তা ডেস্কঃ দৈনিক সংগ্রাম কার্যালয় ভাংচুর, সম্পাদকের উপর হামলা ও গ্রেফতারে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমীর ডা: শফিকুর রহমান বলেন “১৩ ডিসেম্বর শুক্রবার সন্ধায় দৈনিক সংগ্রাম কার্যালয়ে হামলা, ভাংচুর মূল্যবান আসবাবপত্র তচনচ করার ঘটনায় আমরা গভীরভাবে উদ্বিগ্ন।
প্রবীণ সাংবাদিক, দৈনিক সংগ্রাম সম্পাদক বয়োবৃদ্ধ আবুল আসাদের উপর হামলার ঘটনা অত্যন্ত দু:খজনক। সংবাদপত্র ও সাংবাদিকের উপর এ হামলা সংবিধান, বাঁক স্বাধীনতা, মানবাধিকার ও আইনের শাসনের উপর এক বেদনাদায়ক আঘাত। একটি গণতান্ত্রিক দেশে জনগণ এ দৃশ্য দেখতে চায়না।
আমরা অবিলম্বে জনাব আবুল আসাদের মুক্তি দাবী করছি। সেই সাথে পত্রিকা, সাংবাদিক ও সংবাদ কর্মীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের প্রতি আহবান জানাচ্ছি।”

আবুল আসাদ: প্রিয় লেখক, সাংবাদিক, বুদ্ধিজীবী এবং কলামিস্ট

আবুল আসাদ লেখক, সাংবাদিক, বুদ্ধিজীবী এবং কলামিস্ট
বাংলাদেশ বার্তা ডেস্কঃ আবুল আসাদ রাজশাহী জেলার বাগমারা থানার নরসিংহপুর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন ১৯৪২ সালে। পিতা এ,কে, ছামছালুল হক ভারতের বেনারসের বিখ্যাত মাদ্রাসা থেকে শিক্ষা লাভকারী স্বনামধন্য একজন আলেম ছিলেন। তার মাতার নাম মজিদা বেগম।
আবুল আসাদ রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অর্থনীতিতে এম.এ পাশ করেন। ছাত্রজীবন থেকে তার লেখক ও সাংবাদিকতা জীবনের শুরু। তিনি কয়েকটি দৈনিক ও সাপ্তাহিকে রাজশাহী সংবাদদাতা হিসাবে কাজ করেছেন। ছাত্র জীবনে কলেজ ম্যাগাজিনসহ পত্র-পত্রিকায় লিখিত তাঁর রাজনীতি ও সংস্কৃতি বিষয়ক প্রবন্ধাদি মানুষের দৃষ্টি আকর্ষণ করে।
১৯৭০ সালে ১৭ই জানুয়ারী দৈনিক সংগ্রামে সহকারী সম্পাদক হিসাবে যোগদানের মাধ্যমে তিনি সার্বক্ষণিক সাংবাদিক জীবনের শুরু করেন। ১৯৮১ সালে তিনি দৈনিক সংগ্রামের সম্পাদকের দায়িত্ব গ্রহণ করেন। তিনি সুপরিচিত একজন প্রাবন্ধিক ও কলামিস্ট। এ পর্যন্ত প্রকাশিত তাঁর গ্রন্থের মধ্যে রয়েছে ইতিহাস গ্রন্থ 'কাল পঁচিশের আগে ও পরে' এবং 'একশ' বছরের রাজনীতি', ঐতিহাসিক ঘটনার চিত্রধর্মী গল্প 'আমরা সেই সে জাতি' (তিন খন্ড) এবং প্রবন্ধ সংকলন 'একুশ শতকের এজেন্ডা'।
তাঁর সবচেয়ে সাড়া জাগানো সাহিত্যকর্ম হলো 'সাইমুম সিরিজ'। রহস্য, রোমাঞ্চ, ইতিহাস ও নৈতিকতার সমন্বয়ে গড়া এ এক অনন্য রহস্য সিরিজ। এ পর্যন্ত এই সিরিজের ৬১ টি বই প্রকাশিত হয়েছে। তিনি বর্তমানে সংগ্রামের সম্পাদকের দায়িত্ব পালন ছাড়াও তাঁর বহুমুখী সাহিত্যকর্ম অব্যাহত রেখেছেন।
সাম্প্রতিক সময়ে জুলুমবাজ, ফ্যাসিবাদী শাসকগোষ্ঠীর লেলিয়ে দেয়া গোন্ডাবাহিনী দৈনিক সংগ্রাম অফিসে হামলা ও ভাংচুর এবং লুটপাট চালিয়ে তাকে গ্রেফতার করে নিয়ে যায়।
আল্লাহ তাকে হেফাজত ও হায়াতে তাইয়্যেবা দান করুন। আমিন
Copyright Muhammed Imam Uddin

দৈনিক সংগ্রাম কার্যালয়ে শ্রমিক নেতৃবৃন্দ

দৈনিক সংগ্রাম কার্যালয়ে শ্রমিক নেতৃবৃন্দ
বাংলাদেশ বার্তা ডেস্কঃ ডিসেম্বর ১৪, ২০১৯ শনিবার আজ বিকেলে দৈনিক সংগ্রাম কার্যালয়ে যান বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক আতিকুর রহমান। এসময় উপস্থিত ছিলেন ফেডারেশনের কেন্দ্রীয় সহ-সাধারণ সম্পাদক ও ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সভাপতি আব্দুস সালাম। তিনি উপস্থিত সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলে তাদের খোঁজ খবর নেন।পরে বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন বিএফইউজের সভাপতি রুহুল আমিন গাজীসহ সাংবাদিক নেতৃবৃন্দের সাথে কথা বলেন।

সংগ্রাম অফিস পরিদর্শন করলেন সাংবাদিক নেতৃবৃন্দ

সাংবাদিক নেতৃবৃন্দ কর্তৃক সংগ্রাম অফিস পরিদর্শন
বাংলাদেশ বার্তা ডেস্কঃ জাতীয় দৈনিক সংগ্রাম পত্রিকার অফিসে হামলা এবং ভাঙচুর ও প্রবীণ সাংবাদিক আবুল আসাদের উপর সন্ত্রাসী হামলার ঘটনায় বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন-বিএফইউজে ও ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ন(ডিইউজে) প্রতিবাদ জানিয়ে বিবৃতি প্রদান করেন। পরে সাংবাদিক নেতৃবৃন্দ দৈনিক সাংবাদিক নেতৃবৃন্দ যান। 
 এদিকে  প্রবীণ সাংবাদিক আবুল আসাদকে ৩দিনের রিমান্ডে নেয়ার সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে।

উনি এখনও লিখছেন।

বাংলাদেশ বার্তা ডেস্কঃ সারা রাত থানায় বসিয়ে রাখা হয়েছে । এই চেয়ারটাতেই বসে আছেন সারা রাত। তবুও উনি লিখছেন।
আজকে সকালে হাতিরঝিল থানায় দেখা করতে যাওয়া একজন এই ছবিটা আমাকে পাঠিয়েছে। খেয়াল করে দেখলাম, উনি এখনও লিখছেন।
৭৮ বছর বয়স। শ্বাস কষ্টে ভুগছেন। শরীরে হিমগ্লবিনের পরিমাণ অস্বাভাবিক কমে যাওয়ায় ডাক্তার চিকিৎসার সাথে সাথে বিশ্রামে থাকতে বলেছেন। কিন্তু উনি এখনও লিখছেন।
ঠাণ্ডায় শ্বাস কষ্টটা বেড়ে গেছে। বেশ কিছুদিন ধরে আম্মা অফিসে আসতে নিষেধ করছিলেন। কিন্তু উনি সপ্তাহে সাত দিনই অফিস করছেন এবং উনি লিখছেন।
গতকাল সন্ধ্যায় বিশাল ঝড় বয়ে গেছে উনার উপর দিয়ে। একদল চরমপন্থি আওয়ামী জঙ্গি উনার অফিস তছনছ করেছে। আবরার, বিশ্বজিতদের খুনিদের আক্রমণের স্বীকার হয়েছেন উনি। তবুও উনি লিখছেন।
তার ৭৮ বছর জীবনে এমন ঘটনা কখনো ঘটেনি। এরশাদের স্বৈরশাসন আমলেও উনার অফিসের নিচে পুলিশ-আর্মি ভ্যান নিয়ে দাঁড়িয়ে ছিল বেশ কয়েকদিন। কিন্তু ভেতরে ঢুকে তাকে গ্রেফতার বা হেনস্তা করেনি। দেশে তখনও প্রতিটা সংবাদপত্রের একটা সম্মান ছিল, সাংবাদিকদের সম্মান ছিল। সেই সম্মানের কারণেই এরশাদের পুলিস বাহিনী সেদিন অফিসের ভেতরে ঢোকেনি । কিন্তু আজ দেশ জঙ্গিদের হাতে, মাফিয়াদের হাতে । সম্মান, শ্রদ্ধা এগুলো তো জঙ্গি – মাফিয়াদের কাছে হাঁসি- ঠাট্টার বিষয় । এই ৭৮ বছর বয়সের সবচেয়ে ভয়ঙ্কর ঘটনা ঘটে গেল উনার জীবনে। কিন্তু উনি এখনও লিখছেন।
অভিজ্ঞ সাংবাদিক হিশেবে দল মত নির্বিশেষে সবার কাছে শ্রদ্ধা পেয়ে এসেছেন সবসময়। ১৯৯৩/৯৪ সালের দিকের ঘটনা, আওয়ামী ঘরানার ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের নেতা, কাজল ভাই আমাকে বলছিলেন, “যে যেই দলেরই হই না কেন ভাই, উনাকে আমরা সবাই খুব শ্রদ্ধা করি”। কিন্তু দেশটা তো এখন আর আগের মত নেই । প্রবল ঘৃণা চাষের ফলে সাংবাদিকরাও বিভক্ত। অঞ্জন রায়দের মত শিব-সেনা, আরএসএসের দখলে এখন সবকিছু। উনার মত প্রবীণ সাংবাদিকরা আজ অঞ্জন রায়দের ঘৃণা চাষের স্বীকার । কিন্তু উনি লিখছেন।
লিখেই চলেছেন।
Sibley sohail

জিজ্ঞাসা -মল্লিক মাহমুদ

প্রবীণ সাংবাদিক আবুল আসাদের উপর সন্ত্রাসী হামলা
তিরিশ লক্ষ প্রাণ বিলিয়ে কী লাভ হলো বলো,
কী লাভ হলো ঢেলে দিয়ে
রক্ত টলোমলো।
কী লাভ হলো একাত্তরে
পাক হানাদার রুখে,
শত শত গুলি খেয়ে
পায়ে,পিঠে,বুকে।
দেশটা যদি যায় ভরে যায়
হলুদ সাংবাদিকে,
কী লাভ বলো বিশ্ব সভায়
''স্বাধীন বাংলা'' লিখে।
দেশ বরেণ্য বুদ্ধিজীবীর
জামার বোতাম টেনে,
কী লাভ হবে তাদের তরে
হাজার দিবস মেনে।
সত্য কথা বুক ফুলিয়ে
যদি না যায় বলা,
এঁকে কী লাভ লাল-সবুজের
রঙিন চিত্রকলা।
.
১৪।১২।১৯

দৈনিক সংগ্রাম কার্যালয়ে হামলায় বিএফইউজে-ডিইউজে’র উদ্বেগ

বাংলাদেশ বার্তা ডেস্কঃ দেশের প্রাচীন সংবাদপত্রগুলোর অন্যতম দৈনিক সংগ্রামের মগবাজারস্থ কার্যালয়ে সন্ত্রাসী হামলা, ভাঙচুর, তছনছের তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা জানিয়েছে বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন-বিএফইউজে ও ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ন (ডিইউজে)। একই সাথে পত্রিকাটির বয়োজ্যেষ্ঠ সম্পাদক, বিশিষ্ট বুদ্ধিজীবী আবুল আসাদকে পুলিশ ধরে থানায় আটকে রাখায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন দুই সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।
তাৎক্ষণিক এক বিবৃতিতে বিএফইউজের সভাপতি রুহুল আমিন গাজী ও মহাসচিব এম আবদুল্লাহ এবং ডিইউজে সভাপতি কাদের গনি চৌধুরী ও সাধারণ সম্পাদক শহীদুল ইসলাম বলেন, একটি সংবাদপত্র অফিসে ঢুকে কম্পিউটার, আসবাবপত্র, দরজা-জানালাসহ সব কিছু তছনছ করা ফ্যাসিবাদী আক্রমণ ছাড়া কিছুই নয়। কোনো সংবাদপত্র প্রকাশিত সংবাদে সংক্ষুব্ধ হলে তার প্রতিবাদ জানানো এমনকি আইনগত ব্যবস্থা নেয়ারও অধিকার রয়েছে। কিন্তু তা না করে পেশিশক্তির মহড়া কোনো সভ্য সমাজে গ্রহণযোগ্য নয়।