ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ স

আচ্ছালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ। ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ সবাইকে জানাই সালাম শুভেচ্ছা। এইগ্রুপে যারা আছেন তাদের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট এলাকার এলাকারসকলকে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে বিদেশ থেকে রেমিটপন্স পাঠানোর আহবান জানাচ্ছি। রাজারবাগ, কুসুমবাগ, দক্ষিনগাও, শাহীবাগ, মানিকদিয়া, বাইকদিয়া, নন্দিপাড়াসহ সকল এলাকার গ্রাহক, শুভাকাংখী, শুভানুধ্যায়ীদের প্রদত্ত মোবাইল নাম্বারে যোগাযোগ করার অনুরোধ করা হলোঃ ০১৭১১-৪৫৮১৫১, ০১৭০০৯২৫২৪১

বুধবার, ১৪ এপ্রিল, ২০২১

চান্দগাঁও আবাসিক জামে মসজিদ: মসজিদ খুলে না দেয়ায় বাহিরেই নামাজ আদায় করলেন বিক্ষুদ্ধ মুসল্লীগণ

 

বাংলাদেশ বার্তা ডেস্কঃ ১৪ এপ্রিল, ২০২১: চট্টগ্রামের চান্দগাঁও আবাসিক এলাকার জামে মসজিদ জহুর নামাজের সময় মসজিদ কতৃপক্ষ খুলে না দেয়ায় উপস্থিত বিক্ষুদ্ধ শতাধিক মুসল্লী মসজিদের বাহিরেই জহুর নামাজ আদায় করেন।

আজ প্রথম রমজান (বুধবার) জহুর নামাজের জন্য অন্যান্য দিনের মত অন্যান্য মসজিদের পাশাপাশি চান্দগাঁও আবাসিক এলাকার জামে মসজিদ জহুর নামাজের  আযান দেয়া হয়। এই মসজিদের মুসল্লীদের একটি অংশ মসজদি েপ্রবেশ করার জন্য এগিয়ে কিন্তু মসজিদ কতৃপক্ষ দরজা খলে না দেয়ায় মুসল্লীরা মসজিদের প্রবেশ করতে পারে নাই। কতৃপক্ষের একজন সদস্যকে পাওয়া গেলে তিনি দরজা খুলতে রাজি হননি। তিনি বলেন, দরজা  ‍খুললে মসজিদে মুসল্লীর ঢল সামলানো যাবে না। এই পরিস্তিতি দায় কে নিবে।

উপস্থিত মুসল্লীরা কতৃপক্ষ এবং রমজান মাসে সরকারের  মসজিদের বিষয়ে এমন   সিদ্ধান্তের সমালোচনা করে বলেন, করোনা-19 একটি গজব। এই গজব থেকে বাঁচতে অন্যান্য স্বাস্থ্যবিধি মানার সাথে সাথে মহান আল্লাহর সাহায্যের জন্য তার কাছে বেশিবেশি ধরনা দিতে হবে। এমনিতেই রমজান মাস গুনাহ মাপের মাস।  এই সময় মসজিদে বসে মহামারী করোনাসহ সকল প্রকার সমস্যা থেকে বাচাঁর জন্য  মহান আল্লাহর দরবারে হাজির হয়ে এবাদত-বন্দিগীর পাশাপাশি গুনাহ মাপের জন্য একটি বড় সুযোগের মাস এই রমজান।  

মসল্লীরা আরো বলেন, এই মসজিদে বিভিন্ন ইদ উৎসবে ১০ হাজারের অধিক মুসল্লী এবাদত-বন্দেগী করে। সেখানে মাত্র ২০জন মুসল্লীর অনুমোদন ?

তারা বলেন, সরকার নির্ধারিত সকল স্বাস্থ্যবিধি মেনেও  ২/৩ হাজার মুসল্লী এখানে নামাজ আদায় করতে  পারবে। বিষয়টি কতৃপক্ষসহ সকলের প্রতি দৃষ্টি আকর্ষণ করা হয়।

মুসল্লীরা পরে তাদের মধ্য হতে একজনকে ইমাম করে জামায়াতের সাথে জহুর নামাজ আদায় করেন।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন