আল্লাহ আপনাকে যা দিয়েছেন তা নিয়ে খুশি থাকুন আর আল্লাহর শুকরিয়া আদায় করুন। অন্যের কি আছে আর আপনার কি নেই, এসব নিয়ে পড়ে থাকবেন না।
২। সাধ্যের অতিরিক্ত বোঝা কাঁধে তুলবেন না। আপনার যতটুকু দায়িত্ব ও কতর্ব্য ততটুকু পরম আন্তরিকতার সাথে পালন করুন।
৩। অতি লোভ করবেন না। অল্প তুষ্টি মানসিক শান্তির জন্য খুব গুরুত্বর্পূণ এবং এটি তাকওয়াও পরিচায়ক।
৪। আজকের দিনটি ভালভাবে উপভোগ করুন আগামীকাল কি হবে সেটা আল্লাহর উপর ছেড়ে দিন। দুনিয়াবি বিষয়ে আগামীর চিন্তায় আস্থির হয়ে মানসিক চাপ বৃদ্ধি করবেন না।
৫। প্রতিদিন একান্ত নির্জনে কিছু সময় কাটান। এ সময় আত্নসমালোচনা করুন এবং আল্লাহর নিকট দু’আ করুন।
৬। নেককার পূর্বসূরীদের জীবনী পড়ুন তাদের জীবনের অভিজ্ঞতা ও উপদেশ দুনিয়ার জীবনে আপনার চলার পথকে সহজ করে দেবে, ইনশাহআল্লাহ।
৭। দুশ্চিন্তা করবেন না। জীবনে আসা বিপর্যয়গুলোকে সহজভাবে মেনে নিন। মনে রাখুন আল্লাহর লিখিত তাকদিরের বাইরে কিছুই ঘটেনা।
৮। সব কিছুই গুরুত্বের সাথে গ্রহণ করবেন না, মানুষের প্রতিটি কথা বা কাজ গুরুত্বের সাথে বিবেচনা করা ঠিক নয়। সব কিছুতে গভীরভাবে বিশ্লেষণ করতে যাবেন না।
৯। দৈনন্দিন গুরুত্বপূর্ণ কাজের রুটিন করুন, অগোছালো কার্যক্রম মানসিক অস্থিরতা বাড়ায়। তাই রুটিন অনুযায়ী আগের কাজ আগে, পরের কাজ পরে করুন।
১০। প্রতিটি কাজ ১০০% নিভুল হতে হবে, এই চিন্তা মাথা থেকে সরান কেননা, নির্ভুলতার গুণ কেবল মাত্র আল্লাহর। আমরা কেউ'ই ভুলের উর্ধ্বে নই।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন