ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ স

আচ্ছালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ। ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ সবাইকে জানাই সালাম শুভেচ্ছা। এইগ্রুপে যারা আছেন তাদের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট এলাকার এলাকারসকলকে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে বিদেশ থেকে রেমিটপন্স পাঠানোর আহবান জানাচ্ছি। রাজারবাগ, কুসুমবাগ, দক্ষিনগাও, শাহীবাগ, মানিকদিয়া, বাইকদিয়া, নন্দিপাড়াসহ সকল এলাকার গ্রাহক, শুভাকাংখী, শুভানুধ্যায়ীদের প্রদত্ত মোবাইল নাম্বারে যোগাযোগ করার অনুরোধ করা হলোঃ ০১৭১১-৪৫৮১৫১, ০১৭০০৯২৫২৪১

বৃহস্পতিবার, ১৯ ফেব্রুয়ারী, ২০১৫

রায়ে তথ্যগত ভুল রয়েছে : এডভোকেট শিশির মনির

১৮ ফেব্রুয়ারী ২০১৫: জামায়াতের নায়েবে আমির মাওলানা আব্দুস সোবহানের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে দেওয়া রায়ে আইনগত ও তথ্যগত ভুল রয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতের আইনজীবী এডভোকেট শিশির মনির।
যুদ্ধাপরাধের অভিযোগে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত জামায়াতের নায়েবে আমির মাওলানা আবদুস সোবহানের মামলার রায়ের আসামি পক্ষের আইনজীবী এডভোকেট শিশির মোহাম্মদ মনির এক প্রতিক্রিয়ায় এ কথা বলেন।
শিশির মনির বলেন, আমরা মনে করি এই রায়ে আইনগত ও তথ্যগত ভুল রয়েছে। এর প্রেক্ষিতে আমরা উচ্চ আদালতে আপিল করবো, আপিল করার সুযোগ আমাদের রয়েছে। আইনগত ও তথ্যগত যে সকল ভুল রয়েছে তা আমরা তুলে ধরবো। আশা করি উচ্চ আদালত এই ভুলগুলো শুধরে দেবেন।’
তিনি বলেন বলেন,“রাষ্ট্রপক্ষ মাওলানা আবদুস সোবহানের বিরুদ্ধে এমন ৬ জন সাক্ষী এনেছিল, স্বাধীনতার সময় এদের কারো বয়স ছিল ২ থেকে ৫ বছর। তাদেরকে প্রত্যক্ষদর্শী সাক্ষী হিসেবে আদালতে উপস্থাপন করা হয়েছিল।
তিনি বলেন, আবদুস সোবহানের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষ যে সকল সাক্ষ্য প্রমাণ দাখিল করেছিল, সেগুলো অত্যন্ত দুর্বল ছিল। ট্রাইব্যুনাল তার বিরুদ্ধে যে রায় দিয়েছে তা যথার্থ নয়।
দেশবাসীর কাছে মাওলানা আব্দুস সুবহানের প্রধান আইনজীবী শিশির মুহাম্মদ মনির ২টি প্রশ্ন তুলে ধরেনঃ
১. ৪০ বছর আগে পদ্মা নদীতে বিলীণ হওয়া ঘটনাস্থল রাষ্ট্রপক্ষের তদন্তকারী কর্মকর্তারা নাকি নিজে পরিদর্শন করেছেন । নদীর অতলে তারা কিভাবে গেলেন..?

২. রাষ্ট্রপক্ষের সাক্ষীরা ১৯৭১ সালে ২ থেকে ৫ বছরের বাচ্চা ছিলেন। তারা কিভাবে ঘটনার সাক্ষী হতে পারে..?
উৎসঃঢাকার নিউজ

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন