বাংলাদেশ বার্তা ডেস্কঃ কেন্দ্রীয় ওলামা মাশায়েখ অনলাইন সম্মেলনে অশ্রুসিক্ত নয়নে নবীদের ওয়ারিশ হিসেবে আলেমদের দায়িত্ব তুলে ধরে আমীরে জামায়াত ড. শফিকুর রহমানের হৃদয়গ্রাহী বক্তব্যে কান্নায় ভেঙ্গে পড়লেন হাজার হাজার আলেম ।
'ভয় ভীতির কিছু নাই, জামায়াত ইসলামী কারো ঘাড়ের উপর ভর করে দাঁড়িয়ে থাকা দল নয় । জামায়াতের নিজস্ব প্রতীক, বিশাল জনবল সহ ৩০০ আসনে প্রতিদ্ধন্দিতা করার মতো যোগ্য প্রার্থীও আছে । প্রয়োজন আলেমদের ঐক্যবদ্ধ হওয়া ।
( ১) আলিয়া ও কওমিয়ার মাঝখানের ওয়াল ভেঙ্গে মাটির সাথে মিশিয়ে দিতে হবে ।
(২) নিজে ভালো কাজ না করে, সেটা অন্যকে বলা যাবে না ।
(৩) মতানৈক্য সৃষ্টি হয় এমন কোন বক্তব্য, বিবৃতি দেওয়া যাবে না ।
(৪) অন্যের মত ও চিন্তাকে সম্মান প্রদর্শন করা ।
(৫) কাউকে প্রতিপক্ষ না ভেবে ভালোবাসা ও উদার মন নিয়ে কাছে টেনে বন্ধুত্ব সৃষ্টি করা ।
(৬) মাঠে ময়দানে কুরআন-সুন্নাহর আলোকে বস্তুনিষ্ঠ আলোচনা করা ।
(২) নিজে ভালো কাজ না করে, সেটা অন্যকে বলা যাবে না ।
(৩) মতানৈক্য সৃষ্টি হয় এমন কোন বক্তব্য, বিবৃতি দেওয়া যাবে না ।
(৪) অন্যের মত ও চিন্তাকে সম্মান প্রদর্শন করা ।
(৫) কাউকে প্রতিপক্ষ না ভেবে ভালোবাসা ও উদার মন নিয়ে কাছে টেনে বন্ধুত্ব সৃষ্টি করা ।
(৬) মাঠে ময়দানে কুরআন-সুন্নাহর আলোকে বস্তুনিষ্ঠ আলোচনা করা ।
(৭) নিজকে ভাইরাল, বা প্রদর্শনের উদ্দেশ্যে কোন কাজ না করে আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের জন্য কার্যক্রম পরিচালনা করা ।
(৮) সর্বদা মনে রাখতে হবে,সকল মানব গোষ্ঠীর পিতা হযরত আদম আলাইহিস সালাম এবং মাতা হচ্ছেন হযরত হাওয়া আলাইহিস সালাম ।
(৯) জাতির এ ক্রান্তিলগ্নে সকল ওলামা মাশায়েখদের ঐক্যবদ্ধ হওয়ার বিকল্প নেই, তাই সকল আলেম-ওলামাদের ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহবান ।
(১০) জীবনের সকল ক্ষেত্রে মহান আল্লাহর সাহায্য পাওয়ার জন্য চোখের পানি ফেলে দোয়া করা ।
হে আল্লাহ্, সারাবিশ্বে তুমি মজলুমের নেতৃত্ব ও ইসলামী রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠায় আলেমদের কবুল করো, আমীন।
অনেক গুলো নসিহত অতিথিবৃন্দের বক্তৃতায় ও আলোচনায় প্রকাশ পেয়েছে, তার থেকে কিছু গুরুত্বপূর্ণ কথা আপনাদের খেদমতে পেশ করলাম।
শিক্ষা সমুহঃ
১. সকল মতের আলেমদের নিকট ইকামাতে দ্বীনের দাওয়াত পৌঁছাতে হবে।
২. ময়দানে কথা বলার জন্য যোগ্য মুফাসসির তৈরী করা।
৩. ইখতেলাফ আছে এমন বিষয়ে কথা বলে ময়দানে ফেতনা সৃষ্টি না করা।
৪. সমালোচকদের সমালোচনার জবাব না দিয়ে বরং নিজেদের কাজে মনোযোগ দেয়াটাই আমাদের কাজ।
৫. দক্ষ শিক্ষক তৈরী করে মানসম্মত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলা।
৬. ময়দানে কথা বলার সময় দালিলিক ও যুক্তিক আলোচনা করতে হবে।
৭. ঐক্য নষ্ট হবে এমন কোন বক্তব্য এড়িয়ে চলুন।
৮. শিক্ষা ব্যবস্থায় ভাগ না করে বরং দুনিয়া ও আখিরাতের ইলমের সমন্বয় করে এগিয়ে যেতে হবে।
৯. হক কথা বলার জন্য সত সাহস ও ঈমান আরো মজবুত করতে হবে।
১০. সমাজ গঠনে আলেম ওলামাদের অগ্রনী ভূমিকা পালন করতে হবে।
১১. সততা ও আমানতদারী হিসেবে আলেমদের দৃষ্টান্ত স্হাপন করতে হবে।
১২. আলেমদের সব সময় ইলম বা জ্ঞান অর্জনে নিজেকে নিয়োজিত করতে হবে।
১৩. ইখলাসের সাথে ময়দানে কথা বলতে হবে।
১৪. তাওহীদের দাওয়াত মানুষের ঘরে ঘরে পৌঁছাতে হবে।
১৫. কারোর বিরুদ্ধে সমালোচনা বা মাঠ গরম করে কথা বলে পরিবেশ বা ময়দান নষ্ট করা যাবে না।
১৬. যুব সমাজের নিকট ইসলামের দাওয়াত সঠিক ভাবে পৌঁছাতে হবে।
১৭. তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহার করে ইসলাম তথা ইকামাতে দ্বীনের দাওয়াত এগিয়ে নিতে হবে।
১৮. ব্যক্তি জিবনে ইসলামের সকল হুকুম আহকাম মেনে চলার চেষ্টা করতে হবে।
১. সকল মতের আলেমদের নিকট ইকামাতে দ্বীনের দাওয়াত পৌঁছাতে হবে।
২. ময়দানে কথা বলার জন্য যোগ্য মুফাসসির তৈরী করা।
৩. ইখতেলাফ আছে এমন বিষয়ে কথা বলে ময়দানে ফেতনা সৃষ্টি না করা।
৪. সমালোচকদের সমালোচনার জবাব না দিয়ে বরং নিজেদের কাজে মনোযোগ দেয়াটাই আমাদের কাজ।
৫. দক্ষ শিক্ষক তৈরী করে মানসম্মত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলা।
৬. ময়দানে কথা বলার সময় দালিলিক ও যুক্তিক আলোচনা করতে হবে।
৭. ঐক্য নষ্ট হবে এমন কোন বক্তব্য এড়িয়ে চলুন।
৮. শিক্ষা ব্যবস্থায় ভাগ না করে বরং দুনিয়া ও আখিরাতের ইলমের সমন্বয় করে এগিয়ে যেতে হবে।
৯. হক কথা বলার জন্য সত সাহস ও ঈমান আরো মজবুত করতে হবে।
১০. সমাজ গঠনে আলেম ওলামাদের অগ্রনী ভূমিকা পালন করতে হবে।
১১. সততা ও আমানতদারী হিসেবে আলেমদের দৃষ্টান্ত স্হাপন করতে হবে।
১২. আলেমদের সব সময় ইলম বা জ্ঞান অর্জনে নিজেকে নিয়োজিত করতে হবে।
১৩. ইখলাসের সাথে ময়দানে কথা বলতে হবে।
১৪. তাওহীদের দাওয়াত মানুষের ঘরে ঘরে পৌঁছাতে হবে।
১৫. কারোর বিরুদ্ধে সমালোচনা বা মাঠ গরম করে কথা বলে পরিবেশ বা ময়দান নষ্ট করা যাবে না।
১৬. যুব সমাজের নিকট ইসলামের দাওয়াত সঠিক ভাবে পৌঁছাতে হবে।
১৭. তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহার করে ইসলাম তথা ইকামাতে দ্বীনের দাওয়াত এগিয়ে নিতে হবে।
১৮. ব্যক্তি জিবনে ইসলামের সকল হুকুম আহকাম মেনে চলার চেষ্টা করতে হবে।
১৯. কোন ব্যক্তির কথায় প্রভাবিত না হয়ে কুরআন হাদিসের বক্তব্যকে নিজের জিবনের মিশন হিসেবে গ্রহন করতে হবে ।
২০. বাতিলের রক্ত চক্ষুকে ভয় না করে, হকের উপর অটল থাকার চেষ্টা করতে হবে।২১. দ্বীন কায়েমের আন্দোলনে যারা জিবন দিয়ে দৃষ্টান্ত স্হাপন করে গেছেন, সেখান থেকে শিক্ষা গ্রহন করা।
২২. সকল বিষয়ে আল্লাহর সাহায্য কামনা করা।
২৩. সংগঠনের সাথে নিজেকে সব সময় সম্পৃক্ত রাখা।
২৪. পরিবারের সকলকে ইসলামের খেদমতে নিয়োজিত করা।
২৫. আলেমদের মাঝে ঐক্য তৈরী করার চেষ্টা করা।
২৬. তাকওয়াপূর্ণ জিবন যাপন করা।
২৭. সুন্নাতের খেলাফ কোন কাজ না করা।
২৮. নিজেদের মাঝে ভাতৃত্ব তৈরী করে তা টিকিয়ে রাখা।
২৯. কুরআন হাদিস বেশি বেশি করে গবেষণা করা
৩০. মসজিদে ও ময়দানে বিষয় ভিত্তিক আলোচনা করা। Copy post
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন