ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ স

আচ্ছালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ। ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ সবাইকে জানাই সালাম শুভেচ্ছা। এইগ্রুপে যারা আছেন তাদের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট এলাকার এলাকারসকলকে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে বিদেশ থেকে রেমিটপন্স পাঠানোর আহবান জানাচ্ছি। রাজারবাগ, কুসুমবাগ, দক্ষিনগাও, শাহীবাগ, মানিকদিয়া, বাইকদিয়া, নন্দিপাড়াসহ সকল এলাকার গ্রাহক, শুভাকাংখী, শুভানুধ্যায়ীদের প্রদত্ত মোবাইল নাম্বারে যোগাযোগ করার অনুরোধ করা হলোঃ ০১৭১১-৪৫৮১৫১, ০১৭০০৯২৫২৪১

রবিবার, ২ সেপ্টেম্বর, ২০১৮

বিশ্বব্যাপী প্রত্যাখ্যাত বিতর্কিত ভোট চুরির মেশিন ইভিএম এর বিরুদ্ধে জনমত তৈরির লক্ষ্যে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহবান—ড. রেজাউল করিম

বাংলাদেশ বার্তঃ বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহানগরী উত্তরের সেক্রেটারি ড. মুহাম্মদ রেজাউল করিম বলেছেন, সরকারের উদাসীনতা ও ব্যর্থতার কারণেই এবারের ঈদ পুরোপুরি আনন্দঘন হয়ে ওঠেনি। সরকার ঘরমুখী মানুষের ঈদযাত্রা নির্বিঘ্ন করতে পারেনি। ফলে এবারের ঈদে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রায় তিন শ মানুষ প্রাণ হারিয়েছে। ঈদযাত্রায় পথে পথে চাঁদাবাজী ও হয়রানীও অতীতের সকল রেকর্ড ভঙ্গ করেছে। তাই ঈদকে অর্থবহ করতে হলে ব্যর্থ ও জুলুমবাজ সরকারকে ক্ষমতা থেকে বিদায় করতে হবে।
তিনি আজ রাজধানীর একটি মিলনায়তনে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ঢাকা মহানগরী উত্তরের বাড্ডা থানা পূর্ব আয়োজিত সাবেক সদস্য প্রার্থীদের নিয়ে এক ঈদ প্রীতি সমাবেশ প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন। থানা আমীর মাওলানা কুতুবউদ্দীনের সভাপতিত্বে ও সেক্রেটারি মুনজের আলীর পরিচালনায় সমাবেশে বক্তব্য রাখেন থানা কর্মপরিষদ সদস্য মাওলানা সোলাইমান, জামায়াত নেতা আরাফাত হোসেন ও সালাহউদ্দীন প্রমূখ।
ড. এম আর করিম বলেন, সরকার গণবিচ্ছিন্ন হয়ে এখন ক্ষমতা হারানোর ভয়ে প্রমাদ গুণতে শুরু করেছে। তারা আগামী নির্বাচনে ভোট চুরি করে অবৈধভাবে ক্ষমতা টিকে রাখার জন্য নতুন করে ষড়যন্ত্রে মেতে উঠেছে। জনপ্রশাসন সহ সকল সেক্টরকেই নির্লজ্জভাবে দলীয় করণ করা হচ্ছে। নির্বাচন কমিশনের মত সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানকে সাজানো হয়েছে দলদাস লোক দিয়ে। ফলে বর্তমান কমিশন জাতিকে অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন উপহার দেয়ার পরিবর্তে সরকারি এজেন্ডার পুরোপুরি বাস্তবায়ন শুরু করেছে। তাই এই আজ্ঞাবহ নির্বাচন কমিশন দিয়ে কোন ভাবেই অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অনুষ্ঠান সম্ভব নয়। তাই গণতন্ত্র ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের স্বার্থেই বর্তমান নির্বাচন কমিশনকে পুনঃর্গঠন করতে হবে।
তিনি বলেন, সরকার জনসমর্থন হারিয়ে এখন যন্ত্রের ওপর নির্ভর করে আগামীতে নির্বাচনী বৈতরণী পার হতে চায়। এজন্য তারা বিশ্বের বিভিন্ন দেশে প্রত্যাখান ইভিএম যন্ত্রের মাধ্যমে ভোট গ্রহণের ষড়যন্ত্র করছে। প্রযু্িক্ত বিশেষজ্ঞরা এই যন্ত্রের স্বচ্ছতা ও গ্রহণযোগ্য নিয়ে প্রশ্ন তুলে বলেছেন, খুব সহজেই এই যন্ত্রটি হ্যাক করা সম্ভব। তাই বিরোধী দল সহ সুশীল সমাজ, আইটি এক্সপার্ট ও একজন কমিশনারের তীব্র বিরোধীতা স্বত্ত্বেও সরকার আগামী নির্বাচনে এই বিতর্কিত যন্ত্রের ব্যবহার নিশ্চিত করার জন্য বশংবদ নির্বাচন কমিশনকে ব্যবহার করছে। কিন্তু জনগণ ক্ষমসীনদের সে ষড়যন্ত্র সফল হতে দেবে না। তিনি ভোট চুরির মেশিন ইভিএম এর বিরুদ্ধে জনমত সৃষ্টিতে সকলকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহবান জানান।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন