বাংলাদেশ বার্তা ডেস্কঃ "শাহাদাতের দিন রোযা রেখেছিলেন শহীদ মীর কাশেম আলী। পরিবারের পক্ষ থেকে আনা সুস্বাদু খাবার পুলিশ সদস্যদেরকে দিয়ে দিতে বলেছিলেন, নীল আকাশী পাঞ্জাবীর উপর সাদা এম্রোডারীর জামা পরে শাহাদাতের তাম্মানায় উজ্জিবিত ছিলেন আমার বাবা।"- সুমাইয়া রাবেয়া।
জামায়েতে ইসলামী এ উপমহাদেশে কিছু সোনার মানুষ তৈরী করছে, আলহামদুলিল্লাহ্। যারা আল্লাহ ছাড়া কাউকে ভয় করে না, গভীর রাতে তাদের অশ্রু জানামাজ ভিজায়। গোলাম মাওলা রনি বলেন; কারাগারের ভিতরে প্রত্যাক নামাজে মীর কাশেম আলী জামা বদলিয়ে পরিচ্ছন্ন আরেকটি জামা পরতেন। জান্নাতে গিয়ে লাঞ্চ করবেন এই প্রত্যাশায় পরিবারের খাবার ফিরিয়ে দেন। ঈমানের দীপ্ত চেতনা এবং শহীদী তামান্নাই বিদেশ থেকে দেশে ফিরে এসেছিলেন।
শহীদের স্বপ্নের ইসলামী সমাজ বিনির্মানের জন্য প্রয়োজন সেই পর্যায়ের ঈমান এবং আমল। আধ্যাতিক শক্তি যুগে যুগে ইসলামী বিপ্লবকে তরান্বিত করেছে। সংকীর্ণ জাতিয়তাবাদের উর্দ্ধে উঠে এ বিপ্লবকে তরান্বিত করা সম্ভব।
" Politics sometimes create divisions between us." its also kind of nationalism. Love, respect, care and tolerance have a fruitful consequence which we don't realize in the beginning of planting. If we would of knew then we would of more cautious about it.
I have shared recently a video where a non-muslim stand for Muslim right ( Athan). It was possible because in Durban Hindu and Muslims live with peace and harmony. They never hate each other for religion rather they value their cultural homogeneity. In Cape town, the funeral of Christian or Muslims all the religious people express their condolence.
এখন আরেকটু সেনসেটিভ বিষয় ডিসকাস করবো। আমরা অনেক সময় দূরের মানুষ থেকে কাছের মানুষকে বেশি ঘৃণা করি। ভাইয়ের চেয়ে বন্ধু আপন। আমাদের একজনের ছোট দাড়ি, মসজিদে অনিয়মিত, আহলে হাদিস, তাবলীগী, চরমোনাই, আটরশীর মুরিদ কিংবা জামায়াত কর্মীকে বাকা দৃষ্টিতে দেখি। প্রতিটি মানুষের মন্দের পাশাপাশি কিছু ভাল দিক আছে। ভাল দিকের কদর করলে আপনা আপনি মন্দটি দূরিভূত হয়।
জামায়াতে ইসলামীর রিপোর্ট বইয়ের টার্গেট ভিত্তিক দাওয়াতী কাজের বাহিরে একজন মুসলিমের হওয়া চাই 24 ঘন্টা দাওয়াতি বা সমাজসেবা মূলক কাজ। একজন মানুষকে গাশতে গিয়ে 40 মিনিট কুরআন হাদীসের আলোকে যা বুঝানো হয় এক লোকমা ভাত মহব্বতের সাথে খাওয়ানোর সময় নিজের গোস্তের টুকরো অপরের দিকে বাড়িয়ে দেওয়ার ন্যায় বাস্তব জীবনে অগ্রাধিকার দেওয়ার ইফেক্ট অনেক বেশি।
প্রবাসে দেখলাম একজনের রোগ (সমস্যা) তো আরেকজনের সূখ/ধান্দা। আমিও তো বিনা স্বার্থে কিছুই করি না, আবার মানুষের আমানতের ও খেয়ানত করি। আমি মরলে কি আজ মানুষ কাঁদবে! পরোপকারে মিলে খোদার সন্তুষ্টি। আমার ব্যাবহারে যদি কিছু মানুষ অনুপ্রাণিত হয়ে ইসলামকে ভালোবাসে সেটি সবচেয়ে বড় পাওয়া।
ইসলামী সমাজ বিনির্মানের অগ্রপথিক শহীদ মীর কাশেম অসংখ্য প্রতিষ্ঠান গড়েছেন। আল্লাহ তার আমলে সালেহগুলো কবুল করে, ক্ষমা করে জান্নাতুল ফেরদাউস নসিব করুন।
আল্লাহুম্মাগফির লাহু ওরহামহু ও আসকিনহু ফিল জান্নাহ। কপি পোস্ট
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন