চিকিৎসার জন্য সে সেখারকার সরকারী কোন চিকিৎসা কেন্দ্রে যেতে পারছে না তার স্থানীয় মালিক (কফিল) ছাড়া কোন প্রকার চিকিৎসা সহায়তা দিচ্ছে না। তার কফিল তার পাসপোর্ট রেখে তাকে তাড়িয়ে দিয়েছে। সবচেয়ে বড় সমস্যা হলো অসুস্থ হওয়ার কারণে যেখানেই যায় তাকে সহায়তা না দিয়ে সেখান থেকে বের করে দিচ্ছে বা তাড়িয়ে দিচ্ছে। এমতাবস্থায় কুয়েতে অবস্থানরত এই রেমিটেন্স যোদ্ধাকে সহায়তার জন্য বাংলাদেশ সরকারের প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয়সহ মানবতার সেবায় নিয়োজিত সকল সংস্থা ও ব্যক্তি-গোষ্ঠীর প্রতি সে সবিনয় মিনতী করেছেন তাকে প্রয়োজনীয় সকল প্রকার সহায়তা প্রদানের জন্য। বিশেষ করে এই মুহুর্তে তার প্রয়োজন পর্যাপ্ত পুষ্টিকর খাদ্য, যথাযথ চিকিৎসা আর সেই সাথে প্রয়োজন তার পাসপোর্ট উদ্ধার করা। রেজাউল করিমের সাথে যোগাযোগের জন্য তার ইমু নাম্বারঃ 0096599562317 প্রদান করা হলো।
রেজাউল করিম বাংলাদেশের নাগরিক প্রথমবার ২০০৬ সালে টাকা সংগ্রহ করে কুয়েতে জান। এর পর কয়েকবার দেশে আসেন। সে বিবাহিত তার স্ত্রী ও এক মেয়ে সন্তান আছে। শেষবার সে ২০১৭ সালে কুয়েত প্রবাসী হয়েছে। রেজাউল ঋণগ্রস্ত। সে তার এবং তার মেয়ের ভবিষ্যত নিয়ে চিন্তিত ও সংকিত। কুয়েতে অবস্থানরত বাংলাদেশী প্রবাসী মানব দরদী ভাইগণ তার নাম্বারে যোগাযোগ করে কোন ধরণের প্রত্যক্ষ সহযোগিতা করা যায় কিনা চেষ্টা করে দেখতে পারেন।
এই
প্রতিবেদককে সে ফেইসবুকে ফ্রেইন্ড রিকোয়েস্ট পাঠালে। প্রতিবেদক তার প্রোফাইলে পরিচিত
একটি হাই স্কুল থেকে এসএসসি পাস করার চিত্র দেখে তাকে ফেইসবুকে ফ্রেইন্ডভূক্ত করে।
পরে সে মেসেঞ্জারে প্রতিবেদককে কল করলে তার সাথে প্রতিবেদকে কথা হয়। কথা হয় কয়েকদিন।
আলাপচারিতায় তার উল্লেখিত তথ্য জানতে পারেন। রেজাউলের সাথে কথা বলে এই প্রতিবেদকের ধারণা
জন্মেছে যে তার দেয়া উপরোক্ত তথ্য সঠিক।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন