ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ স

আচ্ছালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ। ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ সবাইকে জানাই সালাম শুভেচ্ছা। এইগ্রুপে যারা আছেন তাদের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট এলাকার এলাকারসকলকে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে বিদেশ থেকে রেমিটপন্স পাঠানোর আহবান জানাচ্ছি। রাজারবাগ, কুসুমবাগ, দক্ষিনগাও, শাহীবাগ, মানিকদিয়া, বাইকদিয়া, নন্দিপাড়াসহ সকল এলাকার গ্রাহক, শুভাকাংখী, শুভানুধ্যায়ীদের প্রদত্ত মোবাইল নাম্বারে যোগাযোগ করার অনুরোধ করা হলোঃ ০১৭১১-৪৫৮১৫১, ০১৭০০৯২৫২৪১

বুধবার, ১২ আগস্ট, ২০২০

রেমিটেন্স যোদ্ধা কুয়েত প্রবাসী রেজাউলের সহায়তায় এগিয়ে আসার জন্য প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয়সহ সকলের প্রতি আহবান

বাংলাদেশ বার্তা ডেস্কঃ রেমিটেন্স যোদ্ধা কুয়েতে অবস্থানরত বাংলাদেশী প্রবাসী বর্তমানে অসহায় রেজাউল করিমের সহায়তায় এগিয়ে আসার জন্য বাংলাদেশ সরকারের প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয়সহ সকলের প্রতি আহবচান। সে আজ বড়ই অসহায় ও বিপদগ্রস্ত। 
২০২০ সালের ফেব্রূয়ারী মাস থেকে সে চাকুরীচ্যুত। এপ্রিল মাস থেকে ভীষণ চর্ম রোগে আক্রান্ত। চাকুরী এবং আয়-রোজগার নাথাকায় একদিকে চরম খাদ্য সংকটে ভুগছেন এবং যথাযথ চিকিৎসা ও পথ্য যোগার করতে পারছেন না। অপর দিকে দেশে পরিবারের জন্য কোন টাকা-পয়সা পাঠাতে পারছেন না।
দেশেও সে ঋণগ্রস্ত পাওনাদার তার অসুস্থতা ও চাকুরীহীনতার কথা জানতে পেরে পরিবারকে উপর্যপরি ঋন পরিশোধের জন্য চাপ দিচ্ছেন। তাই রেজাউল এখন মানসিকভাবেও সমস্যাগ্রস্ত।
জানাগেছে চিকিৎসার জন্য সে সেই দেশের সরকারী কোন চিকিৎসা কেন্দ্রের সুযোগ সুবিধা নিতে পারছেন না। সেখানে গেলে তাকে তার স্থানীয় মালিক (কফিল)কে নিয়ে যেতে বলছেন। কফিল তার সাথে তো যাবেই না বরং রেজাউলের পাসপোর্ট আটকে রেখেছেন। পাসপোর্ট চাইলে নতুন মালিক বা কফিলকে সাথে নিয়ে যেতে বলে। অসুস্থতার কারণে সে যেমন নতুন চাকুরী যোগার করতে পারছে না, তেমনি কোথাও গেলে তার অবস্থা দেখে সবাই তাকে দুর দুর করছে।
এমতাবস্থায় কুয়েতে অবস্থানরত এই বিপদগ্রস্ত রেমিটেন্স যোদ্ধা সহায়তা করার জন্য বাংলাদেশ সরকারের প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয়সহ মানবদরদী সকলের প্রতি রেজাউল এই প্রতিবেদকের মাধ্যমে আবেদন জানিয়েছেন। রেজাউলের সাথে যোগাযোগের নাম্বার: 0096599562317 এতে ইমু সংযোগ আছে।

চিকিৎসার জন্য সে সেখারকার সরকারী কোন চিকিৎসা কেন্দ্রে যেতে পারছে না তার স্থানীয় মালিক (কফিল) ছাড়া কোন প্রকার চিকিৎসা সহায়তা দিচ্ছে না। তার কফিল তার পাসপোর্ট রেখে তাকে তাড়িয়ে দিয়েছে। সবচেয়ে বড় সমস্যা হলো অসুস্থ হওয়ার কারণে যেখানেই যায় তাকে সহায়তা না দিয়ে সেখান থেকে বের করে দিচ্ছে বা তাড়িয়ে দিচ্ছে। এমতাবস্থায়  কুয়েতে অবস্থানরত এই রেমিটেন্স যোদ্ধাকে সহায়তার জন্য বাংলাদেশ সরকারের প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয়সহ মানবতার সেবায় নিয়োজিত সকল সংস্থা ও ব্যক্তি-গোষ্ঠীর প্রতি সে সবিনয় মিনতী করেছেন তাকে প্রয়োজনীয় সকল প্রকার সহায়তা প্রদানের জন্য। বিশেষ করে এই মুহুর্তে তার প্রয়োজন পর্যাপ্ত পুষ্টিকর খাদ্য, যথাযথ চিকিৎসা আর সেই সাথে প্রয়োজন তার পাসপোর্ট উদ্ধার করা। রেজাউল করিমের সাথে যোগাযোগের জন্য তার ইমু নাম্বারঃ 0096599562317 প্রদান করা হলো। 

রেজাউল করিম বাংলাদেশের নাগরিক প্রথমবার ২০০৬ সালে টাকা সংগ্রহ করে কুয়েতে জান। এর পর কয়েকবার দেশে আসেন। সে বিবাহিত তার স্ত্রী ও এক মেয়ে সন্তান আছে। শেষবার সে ২০১৭ সালে কুয়েত প্রবাসী হয়েছে। রেজাউল ঋণগ্রস্ত। সে তার এবং তার মেয়ের ভবিষ্যত নিয়ে চিন্তিত ও সংকিত। কুয়েতে অবস্থানরত বাংলাদেশী প্রবাসী মানব দরদী ভাইগণ তার নাম্বারে যোগাযোগ করে কোন ধরণের প্রত্যক্ষ সহযোগিতা করা যায় কিনা চেষ্টা করে দেখতে পারেন।

এই প্রতিবেদককে সে ফেইসবুকে ফ্রেইন্ড রিকোয়েস্ট পাঠালে। প্রতিবেদক তার প্রোফাইলে পরিচিত একটি হাই স্কুল থেকে এসএসসি পাস করার চিত্র দেখে তাকে ফেইসবুকে ফ্রেইন্ডভূক্ত করে। পরে সে মেসেঞ্জারে প্রতিবেদককে কল করলে তার সাথে প্রতিবেদকে কথা হয়। কথা হয় কয়েকদিন। আলাপচারিতায় তার উল্লেখিত তথ্য জানতে পারেন। রেজাউলের সাথে কথা বলে এই প্রতিবেদকের ধারণা জন্মেছে যে তার দেয়া উপরোক্ত তথ্য সঠিক।   


কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন