ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ স

আচ্ছালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ। ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ সবাইকে জানাই সালাম শুভেচ্ছা। এইগ্রুপে যারা আছেন তাদের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট এলাকার এলাকারসকলকে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে বিদেশ থেকে রেমিটপন্স পাঠানোর আহবান জানাচ্ছি। রাজারবাগ, কুসুমবাগ, দক্ষিনগাও, শাহীবাগ, মানিকদিয়া, বাইকদিয়া, নন্দিপাড়াসহ সকল এলাকার গ্রাহক, শুভাকাংখী, শুভানুধ্যায়ীদের প্রদত্ত মোবাইল নাম্বারে যোগাযোগ করার অনুরোধ করা হলোঃ ০১৭১১-৪৫৮১৫১, ০১৭০০৯২৫২৪১

বৃহস্পতিবার, ৬ ফেব্রুয়ারী, ২০১৪

২৫ শে ফেব্রুয়ারী এক শহীদের স্ত্রীর আর্তনাদ শুনুন

তানভীর আহমেদ, একজন
শহীদ...স্যালুট
তাঁর স্ত্রীর হৃদয়স্পর্শী স্মৃতিকথা... "২৫ ফেব্রুয়ারি আমি যখন লাস্ট
কথা বলি তানভীরের সাথে,
নিশ্চিত মৃত্যুর মুখোমুখি দাঁড়িয়ে ও
আমাকে বলেছিলো,
‘আমি ছাড়া তোমার তো কেউ নাই,
তুমি গোলাগুলি হলে পালিয়ে যেও না। আমি তো বাঁচবো না, তুমিও
বাচ্চাদের নিয়ে পালিয়ে যেও না,
তুমিও গুলির সামনে চলে যেও।’ ঠিক সে সময়ই আমার ঘরের
দরজা ভেঙ্গে ঢুকে আমার গলায়
গুলি করার চেষ্টা করে। কিছু
বুঝতে পেরে কিংবা না পেরেই
আমি রাইফেলের মধ্যে ধরে সমস্ত
শক্তি দিয়ে ধাক্কা দেই, গুলি আমার কানের পাশ দিয়ে চলে যায়, আমার
গলার বামদিকে ও ঘাড়ের
মাঝামাঝি জায়গায়
আঘাতটা লাগে। এরপর
আমাকে সাথে সাথেই রুম থেকে বের
করে। রাইফেল দিয়ে আঘাত করতে করতে কোয়াটার গার্ড পর্যন্ত
নিয়ে যাওয়া হতে থাকে।
মাঝে মাঝে থেমে যেতে হচ্ছিল
বলে বুট
দিয়ে লাথি মারতে মারতে নিয়ে যেতে থাকে। ছোট ছেলেটা আমার এক কোলে, আর
বড় ছেলেটা ভয়ে আতঙ্কে আমার এক
পা শক্ত করে জড়িয়ে ধরে রেখেছে।
এ অবস্থায় কি দ্রুত হাঁটা সম্ভব?
আমার ৪ বছরের ইফাজ ও পোনে ২
বছরের ওয়াদা-কেও কাপড় খুলে মারতে থাকে। আমার
বাচ্চাগুলোর শ্বাস-কষ্ট শুরু
হয়ে যায়। এভাবে ২ দিন ওদের
না খাইয়ে কোয়াটার
গার্ডে নিয়ে থাকি"

এসবের জন্য প্রকৃত দায়ী চক্রান্তকারীদের কি কোনদিন বিচার হবে না????

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন