ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ স

আচ্ছালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ। ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ সবাইকে জানাই সালাম শুভেচ্ছা। এইগ্রুপে যারা আছেন তাদের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট এলাকার এলাকারসকলকে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে বিদেশ থেকে রেমিটপন্স পাঠানোর আহবান জানাচ্ছি। রাজারবাগ, কুসুমবাগ, দক্ষিনগাও, শাহীবাগ, মানিকদিয়া, বাইকদিয়া, নন্দিপাড়াসহ সকল এলাকার গ্রাহক, শুভাকাংখী, শুভানুধ্যায়ীদের প্রদত্ত মোবাইল নাম্বারে যোগাযোগ করার অনুরোধ করা হলোঃ ০১৭১১-৪৫৮১৫১, ০১৭০০৯২৫২৪১

শনিবার, ২৯ অক্টোবর, ২০১৬

বর্তমান বিশ্বে গুরুত্বের আলোকে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সামাজিক ডাইমেনশনের উপর বুদ্ধিবৃত্তিক কাজ হওয়া প্রয়োজনঃ ইন্টারন্যাশনাল কনফরেন্সের সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রফেসর ড. আজহারুল ইসলাম

বক্তব্য রাখছেন প্রধান অতিথি প্রফেসর ড. এ. কে. এম    আজহারুল ইসলাম
বাংলাদেশ বার্তা ডেস্কঃ ২৯ অক্টোবর ২০১৬: আইআইইউসি’র ভাইস-চ্যান্সেলর আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন পদার্থ বিজ্ঞানী প্রফেসর ড. এ. কে. এম    আজহারুল ইসলাম বলেছেন, বর্তমান বিশ্বে গুরুত্বের আলোকে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সামাজিক ডাইমেনশনের উপর বুদ্ধি বিত্তিক কাজ গওয়া প্রয়োজন।তিনি বলেন, একাডেমিক গবেষণা কুব কমজনের বোধগম্য হয়। সেই বোধগম্য না হওয়াটা প্রয়োগের ক্ষেত্রে একটা বড় বাধা। এই বোঝা বা উপলব্ধির ক্ষমতা বাড়ানোর জন্যে জ্ঞানের বিনিময় এবং যৌথ উদ্যোগ বাড়ানো প্রয়োজন।
শনিবার বিকালে আন্তর্জাতিক ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় চট্টগ্রাম(আইআইইউসি) এর বিজ্ঞান ও প্রকৌশল অনুষদের প্রথম এবং আইআইইউসি’র আয়োজনে ১০ম ইন্টারন্যাশনাল কনফারেন্সের সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে আইআইইউসি’র ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. এ. কে. এম    আজহারুল ইসলাম এ কথা বলেন।নগরীর লডর্স ইন মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত ‘ইনোভেশন ইন সায়েন্স, ইঞ্জিনিয়ারিং এন্ড টেকনোলজি-২০১৬’ শীর্ষক দু’দিনব্যাপী কনফরেন্সের এই সমাপনী আয়োজনে সভাপতিত্ব করেন আইআইইউসি’র ভারপ্রাপ্ত প্রো-ভাইস-চ্যান্সেলর এবং কমিটি কনভেনার প্রফেসর ড. দেলওয়ার হোসেন।বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন ইউনিভার্সিটি সে্ইন্স মালয়েশিয়ার ইঞ্জিনিয়ারিং এন্ড বিল্ট এনভাইরনমেন্ট অনুষদের ডীন প্রফেসর ড. কামারুজ্জামান শিমন এবং আই ট্রিপল ই বাংলাদেশ সেকশনের সহ-সভাপতি ও রুয়েট এর প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আবদুল গাফ্ফার খান। স্বাগত বক্তব্য রাখেন কমিটি কো-কনভেনার মোহাম্মদ সামসুল আলম।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে ভিসি প্রফেসর ড. এ. কে. এম আজহারুল ইসলাম বলেন, এই কনফারেন্স বিশ্বের গবেষক, শিক্ষাবিদ ও পন্ডিতদের সম্মিলনের এবং বিজ্ঞান ও প্রকৌশলের সর্বক্ষেত্রের নতুন ধারণা, সাম্প্রতিক ফলাফল এবং ভবিষ্যত সম্ভাবনা সম্পর্কে মতবিনিময়ের দারুন সুযোগ করে দিয়েছে।দেশ-বিদেশের বিজ্ঞানী, প্রেকৌশলী, প্রযুক্তিবিদ, গবেষক, শিক্ষাবিদ ও পন্ডিতদের এই সমাবেশ এবং মেধা ও অভিজ্ঞতার, বিনিময় বিশেষ করে তরুণ গবেষকদেরকে তাদের মেধার স্বাক্ষর রাখার বড় সুযোগ করে দিয়েছে।এই কনফারেন্স ছিল বাস্তব চ্যালেন্সগুলো আলোচনা এবং সমাধানের একটা উপযুক্ত প্লাটফরম।তিনি এই  কনফারেন্সের সাফল্রের অংশীদার এবং সংশ্লিষ্ট সবাইকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেন।
এদিকে আজ সকালে আই ট্রিপল ই বাংলাদেশ সেকশনের আয়োজনে এবং আইআইইউসি’র সহযোগিতায় ইউনিভার্সিটি- ইন্ডাস্ট্রি কলাবরেশন শীর্ষক এক কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়।আই ট্রিপল ই বাংলাদেশ সেকশনের এক্টিভিটি কো-অর্ডিনেটর প্রফেসর ড. মোঃ নুরুন্নবী মোল্লার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত কর্মশালার উদ্বোধনী আয়োজনে প্রধান অতিথি ছিলেন আইআইইউসি’র ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. এ. কে. এম    আজহারুল ইসলাম।এত বিশেষ অতিথি ছিলেন ইঞ্জিনিয়ার্স  ইন্সটিটিউট বাংলাদেশ, চট্টগ্রাম কেন্দ্রের চেয়ারম্যান প্রকৌশলী সাদেক মোহাম্মদ চৌধুরী।স্বাগত বক্তব্য রাখেন আইআইইউসি’র ট্রিপল ই বিভাগের প্রধান মুহাম্মদ আতাহার উদ্দিন।টেকনিক্যাল টক উপস্থাপন করেন প্রফেসর ড. মুহাম্মদ শরীফ উদ্দিন, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অবঃ) শাহাদাত হোসেন চৌধুরী, প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আবদুল গাফ্ফার খান, ড. রিদোয়ান হাসান খান এবং প্রফেসর ড. মোহাম্মদ তরিকুল ইসলাম।
উল্লেখ্য, এই ইন্টারন্যাশনাল কনফরেন্সে দেশের প্রায় সবক’টি সরকারী বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয় এবং কানাডা, অস্ট্রেলিয়া, ভারত, মালয়েশিয়া, থাইল্যান্ড, দক্ষিণ কোরিয়া, সৌদি আরবসহ ১৮টি দেশে প্রসিদ্ধ বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর গবেষক- প্রতিনিধিগণ অংশগ্রহণ করেন।কনফরেন্সে প্রাপ্ত ২৭৯টা প্রবন্ধের মধ্যে ৭৮ টা প্রবন্ধ উপস্থাপিত হয়েছে। এছাড়া ৬টি মূল প্রবন্ধ ও ৪টি আমন্ত্রিত প্রবন্ধ উপস্থাপিত হয়। মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন আইআইইউসি’র ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. এ. কে. এম    আজহারুল ইসলাম, ইউনিভার্সিটি সে্ইন্স মালয়েশিয়ার ইঞ্জিনিয়ারিং এন্ড বিল্ট এনভাইরনমেন্ট অনুষদের ডীন প্রফেসর ড. কামারুজ্জামান শিমন, ইউনিভার্সিটি কেবাংসান মালয়েশিয়ার ইলেকট্রিক্যাল, ইলেকট্রনিক এনাড সিস্টেম ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ড. মোহাম্মদ তারিকুল ইসলাম, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফার্মেসির প্রফেসর ড. চৌধুরী মাহমুদ হাসান, ইউনিভার্সিটি কেবাংসান মালয়েশিয়ার ইলেকট্রিক্যাল, ইলেকট্রনিক এনাড সিস্টেম ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ড. নওশাদ আমিন এবং কানাডার ক্যালগেরি ইউনিভার্সিটির ইলেকট্রিক্যাল এন্ড কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের এসোসিয়েট হেড ড. আনিস হক।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন