ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ স

আচ্ছালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ। ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ সবাইকে জানাই সালাম শুভেচ্ছা। এইগ্রুপে যারা আছেন তাদের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট এলাকার এলাকারসকলকে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে বিদেশ থেকে রেমিটপন্স পাঠানোর আহবান জানাচ্ছি। রাজারবাগ, কুসুমবাগ, দক্ষিনগাও, শাহীবাগ, মানিকদিয়া, বাইকদিয়া, নন্দিপাড়াসহ সকল এলাকার গ্রাহক, শুভাকাংখী, শুভানুধ্যায়ীদের প্রদত্ত মোবাইল নাম্বারে যোগাযোগ করার অনুরোধ করা হলোঃ ০১৭১১-৪৫৮১৫১, ০১৭০০৯২৫২৪১

বৃহস্পতিবার, ৫ জানুয়ারী, ২০১৭

কাদের মোল্লাকে নির্দোষ প্রমাণে অর্থ ঢালতে চান রনি: মাহমুদ মেনন ও জেসমিন পাপড়ি বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম

ঢাকা: প্রসঙ্গটা নিজেই তোলেন গোলাম মাওলা রনি। এক নাগাড়ে বলে চলেন যুদ্ধাপরাধে ফাঁসি হওয়া কাদের মোল্লা প্রসঙ্গে তার মনের কথাগুলো। বিচারে তার মৃত্যুদণ্ড নিয়েও প্রশ্ন তোলেন আওয়ামী লীগের এই সংসদ সদস্য।

বাংলানিউজকে দেওয়া একান্ত সাক্ষাৎকারে কাদের মোল্লাকে নিরাপরাধ দাবি করে তার প্রসঙ্গে কথা বলতে গিয়ে বেশ আবেড়তাড়িত পড়েন গোলাম মাওলা রনি। তার দাবি, কসাই কাদের এবং আব্দুল কাদের মোল্লা এক ব্যক্তি নন। তবে তার এই বক্তব্যের মূল ভিত্তি হিসেবে কাদের মোল্লার মামলার নথির কথাই উল্লেখ করেন তিনি। নিজেও কিছু কিছু বিষয় জানেন বলে দাবি করেন সরকারদলীয় এই এমপি। এছাড়াও তার বক্তব্যগুলো ছিলো স্ববিরোধী। 

গোলাম মাওলা রনির সঙ্গে বাংলানিউজ টিমের কথা হয় গত ২৮ ডিসেম্বর শনিবার রাজধানীর তোপখানা রোডে তার নিজস্ব ব্যবসায়িক কার্যালয়ে। 

রনি বলেন, মিরপুরের কসাই কাদের সম্পর্কে আমি পড়ালেখা করেছি। সেই পড়ালেখা থেকে আমি সিদ্ধান্তে এসেছি এই আব্দুল কাদের মোল্লা কসাই কাদের নন। এ বিষয়ে আমি যে কারো চ্যালেঞ্জ নিতে রাজি আছি। মুক্তিযুদ্ধের সময় তিনি ফরিদপুরের সদরপুরে একটি স্কুলে শিক্ষকতা করতেন। 

কাদের মোল্লাকে ভিখারির ছেলে পরিচয় দিয়ে তিনি বলেন, রাস্তার ফকির ঘনা মোল্লার ছেলে কাদের মোল্লা লজিং থেকে সারাজীবন পড়ালেখা করেছেন। ১৯৭১ সালেই তিনি প্রথম ঢাকা আসেন। এ বছরের মার্চ মাসেই তিনি গ্রামে চলে যান। সেখানে সম্ভ্রান্ত বাড়িতে তিনি লজিং থাকতেন। এছাড়া মুক্তিযোদ্ধাদের সঙ্গে কাদের মোল্লা ভুষির ব্যবসা করতেন। 

কাদের মোল্লা সম্পর্কে এসব ঘটনা আপনি কি করে জানলেন বাংলানিউজের এমন প্রশ্নে গোলাম মাওলা রনি বলেন, ট্রাইব্যুনালে মামলার নথি থেকে জেনেছেন। আর কিছু কিছু ঘটনা তিনি নিজেই জানতেন।
ছবি: বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম(ফাইল ফটো)

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন