ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ স

আচ্ছালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ। ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ সবাইকে জানাই সালাম শুভেচ্ছা। এইগ্রুপে যারা আছেন তাদের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট এলাকার এলাকারসকলকে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে বিদেশ থেকে রেমিটপন্স পাঠানোর আহবান জানাচ্ছি। রাজারবাগ, কুসুমবাগ, দক্ষিনগাও, শাহীবাগ, মানিকদিয়া, বাইকদিয়া, নন্দিপাড়াসহ সকল এলাকার গ্রাহক, শুভাকাংখী, শুভানুধ্যায়ীদের প্রদত্ত মোবাইল নাম্বারে যোগাযোগ করার অনুরোধ করা হলোঃ ০১৭১১-৪৫৮১৫১, ০১৭০০৯২৫২৪১

মঙ্গলবার, ৩ জানুয়ারী, ২০১৭

এক ঘণ্টার ব্যবধানে দুই দফা ভূমিকম্প

এক ঘণ্টার ব্যবধানে রাজধানী ছাড়াও দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। ফেনী, রংপুর, রাজশাহী, চট্টগ্রাম ও সিলেটসহ বিভিন্নস্থানে ভূমিকম্প হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। ভূমিকম্পে ঝাঁকুনিতে কেঁপে ওঠলো সিলেট। দু’দফায় অনুভূত হওয়া ভূমিকম্পের স্থায়িত্ব ছিল প্রায় এক মিনিট। সিলেটে বড় ধরনের কোনো ক্ষতি না হলেও সুনামগঞ্জ জেলার জগন্নাথপুরে একজন নিহত ও এক মাদরাসা ছাত্রসহ দুজন আহত হয়েছেন।
নিহত ব্যক্তির নাম হিরণ মিয়া। তিনি জগন্নাথপুর উপজেলার পাটলী ইউনিয়নের আসামপুর গ্রামের মৃত সুনু মিয়ার ছেলে। না গেছে, জগন্নাথপুর উপজেলার পাটলী দারুল উলুম এমদাদিয়া মাদারাসার পঞ্চম শ্রেণির ছাত্র নাজিউর রহমান (১৩)। সে হবিগঞ্জের চুনারুঘাট উপজেলা সদরের আবদুল হাইয়ের ছেলে। নাজিউর ওই মাদরাসার আবাসিক ছাত্র।
মাঝারি থেকে ও মৃদু- দুই দফা ভূকম্পন অনুভূত হয়েছে। আজ মঙ্গলবার বিকাল তিনটা ৭ মিনিটে দিকে দুটি ভূকম্পন হয় বলে জানিয়েছেন। এর আগে রিখটার স্কেলে ৫.৫ মাত্রার এই ভূমিকম্পের স্থায়িত্ব ছিল কয়েক সেকেন্ড।
ভূমিকম্পের সময় রাজধানীতে সব ভবন দুলতে থাকে। আতঙ্কিত লোকজন বিল্ডিং থেকে রাস্তায় নেমে আসে। সবার চোখেমুখে ছিল আতঙ্কের ছাপ। আবার অনেকে ভবনের ভেতরে আশ্রয় নেন।
ভূমিকম্পের উপকেন্দ্র ছিল ত্রিপুরার আম্বাসা এলাকায়। এটি বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তের কাছাকাছি। এর আগে ভূমিকম্পটির মাত্রা ছিল পাঁচ। এর উৎপত্তিস্থল ছিল ঢাকা থেকে ১৭৬ কিলোমিটার দূরে ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের আমবাসায়। এর কেন্দ্রস্থল ছিল ভূপৃষ্ঠ থেকে ৩৬ কিলোমিটার গভীরে।
সিলেট আবহাওয়া অফিসের আবহাওয়াবিদ সাঈদ আহমদ চৌধুরী জানান, রিখটার স্কেলে ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল ৫ দশমিক ৫। এর উৎপত্তিস্থল ভারতের পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্য ত্রিপুরার লনতারাইয়ের দক্ষিণ মাছমারা এলাকায়। তারা এর বিস্তারিত তথ্য অনুসন্ধান ও পর্যালোচনা করছেন। 
আমাদের কন্ঠস্বর

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন