ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ স

আচ্ছালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ। ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ সবাইকে জানাই সালাম শুভেচ্ছা। এইগ্রুপে যারা আছেন তাদের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট এলাকার এলাকারসকলকে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে বিদেশ থেকে রেমিটপন্স পাঠানোর আহবান জানাচ্ছি। রাজারবাগ, কুসুমবাগ, দক্ষিনগাও, শাহীবাগ, মানিকদিয়া, বাইকদিয়া, নন্দিপাড়াসহ সকল এলাকার গ্রাহক, শুভাকাংখী, শুভানুধ্যায়ীদের প্রদত্ত মোবাইল নাম্বারে যোগাযোগ করার অনুরোধ করা হলোঃ ০১৭১১-৪৫৮১৫১, ০১৭০০৯২৫২৪১

সোমবার, ৩ আগস্ট, ২০১৫

বুধবার দেশব্যাপী বিক্ষোভ করবে জামায়াত

আগামী ৫ আগস্ট বুধবার দেশব্যাপী বিক্ষোভ করবে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী। দেশে অব্যাহতভাবে গণধর্ষণ, নারী ও শিশু নির্যাতন বৃদ্ধি পাওয়ার প্রতিবাদে এ বিক্ষোভ অনুষ্ঠিত হবে বলে ভারপ্রাপ্ত সেক্রেটারী জেনারেল ডাঃ শফিকুর রহমান আজ এক বিবৃতিতে জানিয়েছেন। তিনি বলেন, বিগত বেশ কিছুদিন থেকে সারাদেশে গণধর্ষণ, নারী ও শিশু নির্যাতনের ঘটনা অব্যাহতভাবে বৃদ্ধি পেয়ে চলেছে। এ সব ঘটনায় দেশবাসীর সাথে আমরাও উদ্বিগ্ন। মিডিয়ার বদৌলাতে এসব পৈচাশিক নির্যাতনের ঘটনার সাথে সাথে দেশবাসী এবং আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী জেনে যাচ্ছে। থানায় সুনির্দিষ্টভাবে মামলাও দায়ের করা হচ্ছে। স্থানীয় লোকেরা এসব ঘটনার প্রতিবাদে মানববন্ধন এবং বিক্ষোভও করছে। কিন্তু এতোদসত্ত্বেও সরকার এবং আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর নির্লিপ্ততার কারণে দুর্বৃত্তরা সাথে সাথে গ্রেফতার হচ্ছে না এবং শাস্তিও পাচ্ছে না। কর্মজীবী মহিলা, স্কুল-কলেজের ছাত্রীরাও ধর্ষিতা হচ্ছে। শিশুদেরকে অপহরণ, ধর্ষণ ও খুন করা হচ্ছে। অবস্থা দৃষ্টে মনে হচ্ছে, দেশে যেন কোন সরকার নেই এবং আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীও নেই। অভিভাবকগণ দারুন উদ্বিগ্নতার সাথে দিন কাটাচ্ছে। গত ৩০ জুলাই উত্তরায় একটি ডিপার্টমেন্টাল স্টোরের একজন বিক্রয় কর্মীকে দুর্বৃত্তরা গণধর্ষণ করেছে। ২৪ জুলাই সিলেটের কানাইঘাটে এক তরুণীকে বাড়ি থেকে অপহরণ করে গণধর্ষণ করা হয়। পাশের বাড়িতে পরিত্যক্ত টয়লেটে তার লাশ পাওয়া যায়। ২ আগস্ট মীরপুর ও হাজারীবাগে দু’টি শিশু ধর্ষণের শিকার হয়। এমনকি বাসে, ট্রাকে ও নৌকায় তুলে নিয়ে দুর্বৃত্তরা নারীদের গণধর্ষণ করছে। মাগুরাতে যুবলীগের দু’গ্রুপের গোলাগুলিতে একজন অন্তঃসত্ত্বা মহিলা ও তার পেটের সন্তানটি গুলিবিদ্ধ হয়। এখন তারা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছে। মিডিয়ায় যে খবর আসছে তাতে দেখা যায় এ সকল পৈচাশিক ঘটনার সাথে সরকারী দলের সন্ত্রাসীরা জড়িত। আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী লোক দেখানোর মতো ভূমিকা রাখছে মাত্র। ফলে এ সব ঘটনা দিন দিন বেড়েই চলেছে। দেশের আইন-শৃঙ্খার এতোই অবনতি ঘটেছে যে, কেউ কোথাও নিরাপদ নয়, এমনকি নিজের বাড়িতেও। তিনি সরকারের আশ্রয়-প্রশ্রয়, লালিত-পালিত এসব দুর্বৃত্তদের অবিলম্বে গ্রেফতার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবী করেন এবং জনগণকে এর বিরুদ্ধে সোচ্চার হওয়ার জন্য আহ্বান জানান। 

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন