ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ স

আচ্ছালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ। ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ সবাইকে জানাই সালাম শুভেচ্ছা। এইগ্রুপে যারা আছেন তাদের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট এলাকার এলাকারসকলকে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে বিদেশ থেকে রেমিটপন্স পাঠানোর আহবান জানাচ্ছি। রাজারবাগ, কুসুমবাগ, দক্ষিনগাও, শাহীবাগ, মানিকদিয়া, বাইকদিয়া, নন্দিপাড়াসহ সকল এলাকার গ্রাহক, শুভাকাংখী, শুভানুধ্যায়ীদের প্রদত্ত মোবাইল নাম্বারে যোগাযোগ করার অনুরোধ করা হলোঃ ০১৭১১-৪৫৮১৫১, ০১৭০০৯২৫২৪১

শনিবার, ৪ আগস্ট, ২০১৮

অবিলম্বে ছাত্র-ছাত্রীদের দাবিগুলো মেনে নিয়ে তাদেরকে ক্লাসে ফিরিয়ে আনার আহ্বান

ছাত্র-ছাত্রীদের যৌক্তিক দাবিকে স্তব্ধ করে দেয়ার জন্য সরকার পুলিশ এবং দলীয় সন্ত্রাসীদেরকে লেলিয়ে দিচ্ছে

বাংলাদেশ বার্তাঃ অবিলম্বে ছাত্র-ছাত্রীদের দাবিগুলো মেনে নিয়ে তাদেরকে ক্লাসে ফিরিয়ে আনার আহ্বান জানিয়ে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারী জেনারেল ডা. শফিকুর রহমান আজ ৪ আগস্ট প্রদত্ত এক বিবৃতিতে বলেন, “দীর্ঘ ৭দিন ধরে কোমলমতি ছাত্র-ছাত্রীরা নিরাপদ সড়কের দাবিতে ক্লাস ছেড়ে রাজপথে নেমে এসেছে। ফলে এ আন্দোলন ঢাকার বাইরেও ছড়িয়ে পড়েছে।
তাদের এ দাবির সাথে অভিভাবক এবং বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ ইতোমধ্যেই একাত্মতা ঘোষণা করেছেন। ছাত্র-ছাত্রীদের এ দাবি গণ-দাবীতে পরিণত হয়েছে। সরকার দাবী মেনে নিয়েছে বললেও ছাত্র-ছাত্রীরা তা বিশ্বাস করতে পারছে না। তাই ছাত্র-ছাত্রীদেরকে আস্থায় আনার জন্য সরকারকে দৃশ্যমান ও বাস্তব পদক্ষেপ নিতে হবে। কিন্তু আমরা বিস্ময়ের সাথে লক্ষ্য করছি যে, আপামর ছাত্রজনতাসহ গোটা দেশবাসীর এমন একটি প্রাণের দাবি নিয়েও সরকার বিভিন্ন ছলচাতুরির আশ্রয় নিচ্ছে। এক দিকে সরকার ছাত্র-ছাত্রীদের সকল দাবি মেনে নেয়ার ফাঁকা বুলি আওড়াচ্ছেন অন্য দিকে ছাত্র-ছাত্রীদের এ যৌক্তিক দাবিকে গায়ের জোড়ে স্তব্ধ করে দেয়ার জন্য তাদের উপর পুলিশ এবং দলীয় সন্ত্রাসীদেরকে লেলিয়ে দিচ্ছে। আমরা এর তীব্র নিন্দা জ্ঞাপন করছি।
অবিলম্বে ছাত্র-ছাত্রীদের উপর এই নোংড়া হামলা বন্ধ করতে হবে। ইতিহাস সাক্ষী ছাত্র-ছাত্রীরা যখন কোন ন্যায্য দাবি আদায়ের জন্য রাস্তায় নেমেছে তখন সে দাবি আদায় করেই ছেড়েছে। অতএব দমন-পীড়নের আশ্রয় নেয়া ফ্যাসিবাদী সরকারের জন্য বুমেরাং হতে বাধ্য।
আমরা বিস্ময়ের সাথে লক্ষ্য করছি আন্দোলনকারী ছাত্র-ছাত্রীদের পক্ষ থেকে যানবাহন চলাচলে কোন ধরনের অহেতুক বাঁধা-বিঘ্ন সৃষ্টি না করা সত্ত্বেও সরকারের মদদপুষ্ঠ যানবাহন মালিক ও শ্রমিকরা অযৌক্তিকভাবে যানবাহন চলাচল বন্ধ রেখে গোটা জাতিকে জিম্মি করে ফেলেছে। জাতি তাদের এই চাতুরিপনার অবসান চায়।
পরিশেষে ছাত্র-ছাত্রীদের এ যৌক্তিক দাবি পুরোপুরি মেনে নিয়ে অবিলম্বে বাস্তব ও দৃশ্যমান পদক্ষেপ নেয়ার জন্য আমি সংশ্লিষ্টদের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি।”

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন