ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ স

আচ্ছালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ। ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ সবাইকে জানাই সালাম শুভেচ্ছা। এইগ্রুপে যারা আছেন তাদের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট এলাকার এলাকারসকলকে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে বিদেশ থেকে রেমিটপন্স পাঠানোর আহবান জানাচ্ছি। রাজারবাগ, কুসুমবাগ, দক্ষিনগাও, শাহীবাগ, মানিকদিয়া, বাইকদিয়া, নন্দিপাড়াসহ সকল এলাকার গ্রাহক, শুভাকাংখী, শুভানুধ্যায়ীদের প্রদত্ত মোবাইল নাম্বারে যোগাযোগ করার অনুরোধ করা হলোঃ ০১৭১১-৪৫৮১৫১, ০১৭০০৯২৫২৪১

রবিবার, ৪ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

পুলিশি বাঁধা উপেক্ষা করে বায়তুল মোকাররমে হাজারো জনতার ঢল, গ্রেপ্তার ১৩।

বাংলাদেশ বার্তা ডেস্ক ০৪ আগষ্ট’১৬ঃ  বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহানগরীর সহকারি সেক্রেটারি মঞ্জুরুল ইসলাম ভূঁইয়া বলেছেন, সরকার বিরোধী মতকে নির্মূল করে একদলীয় বাকশালী শাসন কায়েমের জন্যই শহীদ মীর কাসেম আলীসহ বরেণ্য জাতীয় নেতাদের একের পর এক হত্যা করছে। কিন্তু শহীদ করে অতীতে কখনো ইসলামী আন্দোলনকে নির্মূল করা যায়নি, আর কখনো যাবেও না। তিনি শহীদানের অসমাপ্ত কাজ সমাপ্ত করতে সকলকে এগিয়ে আসার আহবান জানান এবং দেশকে ইসলামী কল্যাণ রাষ্ট্রে পরিণত করে শহীদ মীর কাসেম আলী সহ শহীদানের রক্তের বদলা নেয়া হবে বলে প্রত্যয় ব্যক্ত করেন। 
তিনি আজ রাজধানীর জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররামে বাদ জোহর শহীদ মীর কাসেম আলীর গায়েবানা জানাজা পূর্ব বক্তব্যে একথা বলেন। এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন, কেন্দ্রীয় শূরা সদস্য ইঞ্জিনিয়ার গোলাম মোস্তফা ও আবদুস সবুর ফকির , ঢাকা মহানগরীর কর্মপরিষদ সদস্য এ্যাডভোকেট ড. হেলাল উদ্দীন , ইবনে কারিম মিঠু ও মাওলানা দেলোয়ার হোসেন, ছাত্রনেতা মোবারক হোসাইন, মুহাম্মদ আল-আমীন সহ মহানগরী থানা সমূহের আমীর,সেক্রেটারী এবং মহানগরী ছাত্র নেতৃবৃন্দ। জোহরের নামাজের সময়ের বেশ আগে থেকেই রাজধানীর বিভিন্ন এলাকা থেকে ইসলামপ্রিয় শোকার্ত জনতা শহীদ মীর কাসেম আলীর গায়েবানা জানাজায় শরীক হওয়ার জন্য জাতীয় মসজিদ কম্পাউন্ডে সমবেত হতে শুরু করেন। বেলা ১ টা বাজার সাথে সাথে বায়তুল মোকাররাম এলাকা লোকে লোকারণ্য হয়ে যায়। এ সময় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা মুসল্লীদের মসজিদে প্রবেশে ক্ষেত্রে দফায় দফায় বাঁধা প্রদানের চেষ্টা করে এবং আগত মুসল্লিদের ১৩ জনকে গ্রেপ্তার করে। কিন্তু শোকার্ত জনতা সকল বাঁধা প্রতিবন্ধকতা উপেক্ষা করে মসজিদের প্রবেশ করেন। গায়েবানা জানাজা পন্ড করতে পুলিশি রণ প্রস্ততি দেখে আগত মুসল্লিদের অনেককে ক্ষোভ প্রকাশ করতে দেখা গেছে। 
বাদ জোহর সংক্ষিপ্ত বক্তব্যের পর গায়েবানা জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় বায়তুল মোকাররাম মসজিদ কমপ্লেক্সে জন সমূদ্রে পরিণত হয়। জানাজা নামাজে ঈমামতি করেন মাওলানা শফিকুল্লাহ মাদানী। বিশিষ্ট ওলামেয়েকেরামদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, হেফাজতে ইসলামীর নেতা মাওলানা আবদুল মুমিন, হাফেজ মাওলানা আবুল হাসান, মাওলানা কামরুল হাসান, মহানগর মোফাসিরুল কুরআন পরিষদের নেতা মাওলানা আবুল বাশার নোমানী ও ইসলামী আইন বাস্তবায়ন কমিটির সদস্য মাওলানা মুফতি তাজুল ইসলাম কাউসার । বাইতুল মোকাররামে শহীদ মীর কাসেম আলীর ২য় গায়েবানা জানাজার ইমমিতি করেন মোহাদ্দীস মাওলানা মিজানুর রহমান।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন