ইতিহাসের জঘন্যতম মিথ্যাচার ও ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে জামায়াতের নির্বাহী পরিষদ সদস্য, অর্থনীতিবিদ ও সমাজ সেবক শহীদ মীর কাসেম আলীকে পৈশাচিকভাবে হত্যা করা হয়েছে। মূলত সরকার দেশকে নেতৃত্বশূণ্য করতেই জামায়াতের শীর্ষনেতাদের বিশেষভাবে টার্গেট করেছে।
তিনি অভিযোগ করে বলেন, যে আইনে জামায়াতের শীর্ষনেতাদের বিচার করা হচ্ছে সে আইনতো আন্তর্জাতিকমানে উত্তীর্ণ নয়ই; বরং সে আইনে দেশীয় মানও রক্ষা করা হয়নি। দলীয় ও আজ্ঞাবাহী প্রসিকিউশন, সাজানো বাদী ও পাতানো সাক্ষীর মাধ্যমে একের পর এক জাতীয় নেতাদের ফাঁসিতে ঝুলিয়ে হত্যা করা হচ্ছে।
তিনি আরো বলেন, সরকার জামায়াতের শীর্ষনেতাদের সন্তানদেরও অপহরণ করে গুম করছে যা ইতিহাসের সকল নির্মমতা ও নৃশংসতাকে হার মানিয়েছে। কথিত মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচারের নামে সরকার নিজেরাই একের পর এক মানবতাবিরোধী অপরাধ করে চলেছে।
রফিকুল সরকারকে উদ্দেশ্য করে বলেন, এই ফ্যাসীবাদী ও জুলুমবাজদের একদিন অবশ্যই ইতিহাসের কাঠগড়ায় দাঁড়াতে হবে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন