ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ স

আচ্ছালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ। ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ সবাইকে জানাই সালাম শুভেচ্ছা। এইগ্রুপে যারা আছেন তাদের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট এলাকার এলাকারসকলকে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে বিদেশ থেকে রেমিটপন্স পাঠানোর আহবান জানাচ্ছি। রাজারবাগ, কুসুমবাগ, দক্ষিনগাও, শাহীবাগ, মানিকদিয়া, বাইকদিয়া, নন্দিপাড়াসহ সকল এলাকার গ্রাহক, শুভাকাংখী, শুভানুধ্যায়ীদের প্রদত্ত মোবাইল নাম্বারে যোগাযোগ করার অনুরোধ করা হলোঃ ০১৭১১-৪৫৮১৫১, ০১৭০০৯২৫২৪১

মঙ্গলবার, ২৬ জুলাই, ২০১৬

জঙ্গিবাদ ও সন্ত্রাসকে আমরা ঘৃণা করি : জামায়াত


বাংলাদেশ বার্তা ডেস্কঃ  দুটি জাতীয় পত্রিকায় ‘যুদ্ধাপরাধীদের বিচার বাধাগ্রস্ত করার জন্যই গুলশানে হামলা চালানো হয়েছে’ এবং ‘গুলশান হামলার মূল পরিকল্পনাকারী চিহ্নিত’ শিরোনামে প্রকাশিত রিপোর্ট দুটি প্রত্যাখ্যান করেছে জামায়াতে ইসলামী। দলটির কেন্দ্রীয় প্রচার বিভাগের সেক্রেটারি অধ্যাপক মো: তাসনীম আলম গতকাল এক বিবৃতিতে বলেন, পত্রিকায় প্রকাশিত রিপোর্ট দুটি সম্পূর্ণ মিথ্যা, বানোয়াট ও রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। জামায়াতে ইসলামীর ভাবমর্যাদা ক্ষুণœ করার হীন উদ্দেশ্যেই এ রিপোর্ট দুটি প্রকাশ করা হয়েছে। জামায়াতের মতো একটি বৈধ রাজনৈতিক দলের বিরুদ্ধে গোয়েন্দা সংস্থা এ ধরনের বিদ্বেষপূর্ণ তথ্য দিতে পারে তা আমরা বিশ্বাস করতে চাই না। যদি তারা সত্যিই এ ধরনের কোনো তথ্য দিয়ে থাকে তা অত্যন্ত মর্মান্তিক ও দুঃখজনক। 
তিনি আরো বলেন, জামায়াতে ইসলামী একটি নিয়মতান্ত্রিক গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক দল। কোনো সন্ত্রাসী হামলার সাথে জামায়াতের কোনো সম্পর্ক নেই। জামায়াত জঙ্গিবাদ ও সন্ত্রাসকে সবসময়ই ঘৃণা করে থাকে। গুলশান হামলার পর সেই মধ্য রাতেই জামায়াত এ ভয়াবহ হামলার প্রতিবাদ জানিয়েছিল এবং এ হামলার মূল পরিকল্পনাকারীদের যাতে চিহ্নিত করা যায় সে জন্য হামলাকারী দুর্বৃত্তদের জীবিত গ্রেফতার করার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের প্রতি আহ্বান জানিয়েছিল। অথচ সরকার যে নোংরা রাজনৈতিক ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছে তা দেশের সাড়ে ১৬ কোটি মানুষকে হতাশ করেছে। সরকারের রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ভূমিকা বিশ্বের দরবারে বাংলাদেশের ভাবমর্যাদা দারুণভাবে ক্ষুণœ করেছে। সরকারের এ ভূমিকায় প্রকারান্তরে প্রকৃত সন্ত্রাসী ও ঘটনার নেপথ্য নায়করা ধরাছোঁয়ার বাইরে থাকার আশঙ্কাই দেখা দিয়েছে।
মন্ত্রীদের বক্তব্যের প্রতিবাদ : গত ২৪ জুলাই জাতীয় প্রেস কাবে মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশে খাদ্যমন্ত্রী অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম ও নৌপরিবহন মন্ত্রী শাজাহান খান এবং আওয়ামী লীগের সমাবেশে দলটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল-আলম হানিফ জামায়াতে ইসলামীকে জড়িয়ে যে বক্তব্য দিয়েছেন তার প্রতিবাদ জানিয়ে জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল ও সাবেক এমপি অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার এক বিবৃতিতে বলেন, তারা যে বক্তব্য দিয়েছেন তার মধ্যে সত্যের লেশমাত্রও নেই। দেশে যে সব জঙ্গি ধরা পড়েছে তাদের কেউই জামায়াত করত না। বরং ধরা পড়া জঙ্গিদের অনেকেই আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগ করত। ধরা পড়া আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের জঙ্গিদের বাঁচানোর জন্যই মন্ত্রীরা বিভ্রান্তি সৃষ্টির অপচেষ্টা চালাচ্ছেন। বিজ্ঞপ্তি। 

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন