ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ স

আচ্ছালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ। ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ সবাইকে জানাই সালাম শুভেচ্ছা। এইগ্রুপে যারা আছেন তাদের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট এলাকার এলাকারসকলকে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে বিদেশ থেকে রেমিটপন্স পাঠানোর আহবান জানাচ্ছি। রাজারবাগ, কুসুমবাগ, দক্ষিনগাও, শাহীবাগ, মানিকদিয়া, বাইকদিয়া, নন্দিপাড়াসহ সকল এলাকার গ্রাহক, শুভাকাংখী, শুভানুধ্যায়ীদের প্রদত্ত মোবাইল নাম্বারে যোগাযোগ করার অনুরোধ করা হলোঃ ০১৭১১-৪৫৮১৫১, ০১৭০০৯২৫২৪১

রবিবার, ২৫ ডিসেম্বর, ২০১৬

দৈনিক যুগান্তরে জামায়াতে ইসলামী সম্পর্কে প্রকাশিত রিপোর্টটি সম্পূর্ণ বিভ্রান্তিকর, মনগড়া ও রাজনৈতিক উদ্দেশ্য প্রণোদিত


দৈনিক যুগান্তর পত্রিকার শেষ পৃষ্ঠায় বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সম্পর্কে যে বিভ্রান্তিকর রিপোর্ট প্রকাশ করা হয়েছে তার তীব্র প্রতিবাদ জানিয়ে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমীর ও সাবেক এমপি অধ্যাপক মুজিবুর রহমান আজ ২৫ ডিসেম্বর প্রদত্ত এক বিবৃতিতে বলেন, “দৈনিক যুগান্তরে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সম্পর্কে প্রকাশিত রিপোর্টটি সম্পূর্ণ বিভ্রান্তিকর ও রাজনৈতিক উদ্দেশ্য প্রণোদিত। বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর ভাবমর্যদা ক্ষুণ্ণ করার হীন উদ্দেশ্যেই এ ভিত্তিহীন রিপোর্টটি প্রকাশ করা হয়েছে।
যুগান্তরের রিপোর্টটি সম্পর্কে আমার স্পষ্ট বক্তব্য হলো, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর গঠনতন্ত্র অনুযায়ীই সংগঠনের সমস্ত কার্যক্রম পরিচালিত হয়। কাজেই জামায়াতের কেন্দ্র থেকে মাঠ পর্যায় পর্যন্ত ভয়াবহ অন্তর্দ্বন্দ্ব চরমে উঠার প্রশ্নই আসে না। আমীরে জামায়াত জনাব মকবুল আহমাদ সংগঠনের গঠনতন্ত্র মোতাবেক কেন্দ্রীয় মজলিসে শূরার সদস্যগণের মতামতের ভিত্তিতে সংগঠনের নায়েবে আমীর, সেক্রেটারী জেনারেল, সহকারী সেক্রেটারী জেনারেলসহ গুরুত্বপূর্ণ সকল পদে নিয়োগ প্রদান করেছেন। সুতরাং এ নিয়ে কলহ সৃষ্টি কিংবা জামায়াতের নির্বাহী পরিষদের বৈঠকে আমীরে জামায়াতের তোপের মুখে পড়ার প্রশ্ন অবান্তর।
গত ১০ ডিসেম্বর যেখানে কমিটি গঠন নিয়ে জামায়াতের নেতাদের কোন বৈঠকই হয়নি সেখানে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করা ছাড়া দৈনিক যুগান্তরে এ ধরনের আজগুবি রিপোর্ট প্রকাশের আর কী উদ্দেশ্য থাকতে পারে? কর্তৃত্ববাদী সরকারের ষড়যন্ত্র বাস্তবায়নের জন্য নিকৃষ্ট বিভ্রান্তি সৃষ্টির এটি একটি অপপ্রয়াস মাত্র। এ ধরনের কোন অপচর্চার সুযোগ জামায়াতে ইসলামীতে অতীতে ছিল না, এখনও নেই এবং ভবিষ্যতেও থাকার কোন প্রশ্নই আসে না। অতএব, দৈনিক যুগান্তরে প্রকাশিত রিপোর্টটি সংশ্লিষ্ট রিপোর্টারের অসৎ উদ্দেশ্য তাড়িত একটি মনগড়া রিপোর্ট ছাড়া আর কিছুই নয়।
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী যেখানে সরকারের নিকৃষ্ট ষড়যন্ত্রের শিকারে পরিণত হয়েছে, সেখানে সরকারের সাথে আঁতাতের গন্ধ খোঁজা চরম হাস্যকর ও নোংরা অপপ্রয়াস ছাড়া আর কিছু নয়।
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর বিরুদ্ধে ভিত্তিহীন মিথ্যা রিপোর্ট প্রচার করা থেকে বিরত থাকার জন্য দৈনিক যুগান্তর পত্রিকা কর্তৃপক্ষের প্রতি আহ্বান জানিয়ে আমি আশা করছি যে, তারা অত্র প্রতিবাদটি যথাস্থানে ছেপে সৃষ্ট বিভ্রান্তি নিরসন করবেন।”

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন