ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ স

আচ্ছালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ। ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ সবাইকে জানাই সালাম শুভেচ্ছা। এইগ্রুপে যারা আছেন তাদের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট এলাকার এলাকারসকলকে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে বিদেশ থেকে রেমিটপন্স পাঠানোর আহবান জানাচ্ছি। রাজারবাগ, কুসুমবাগ, দক্ষিনগাও, শাহীবাগ, মানিকদিয়া, বাইকদিয়া, নন্দিপাড়াসহ সকল এলাকার গ্রাহক, শুভাকাংখী, শুভানুধ্যায়ীদের প্রদত্ত মোবাইল নাম্বারে যোগাযোগ করার অনুরোধ করা হলোঃ ০১৭১১-৪৫৮১৫১, ০১৭০০৯২৫২৪১

শনিবার, ২ ডিসেম্বর, ২০১৭

পুলিশের আচরণ সম্পূর্ণ অন্যায়, অনভিপ্রেত ও অমানবিক: শহীদ মীর কাসেম আলীর বাসায় অন্যায়ভাবে পুলিশি হয়রানীর তীব্র নিন্দা এবং প্রতিবাদ


বাংলাদেশ বার্তাঃ বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর নির্বাহী পরিষদের সাবেক সদস্য শহীদ মীর কাসেম আলী সাহেবের বাসায় গত ২৯ নভেম্বর, ২০১৭ পুলিশ বাসায় প্রবেশ করে পরিবারের সদস্যদের অন্যায়ভাবে হয়রানী করার ঘটনার তীব্র নিন্দা এবং প্রতিবাদ জানিয়ে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর ভারপ্রাপ্ত সেক্রেটারী জেনারেল মাওলানা এটিএম মাসুম আজ ১ ডিসেম্বর প্রদত্ত এক বিবৃতিতে বলেন, “শহীদ মীর কাসেম আলীর বাড়ীতে গিয়ে পুলিশের অন্যায়ভাবে তার পরিবারের সদস্যদের হয়রানী করার ঘটনায় আমরা অত্যন্ত মর্মাহত ও বিক্ষুব্ধ। পুলিশের এ ধরনের আচরণ সম্পূর্ণ অন্যায়, অনভিপ্রেত ও অমানবিক।

সরকার জনাব মীর কাসেম আলীকে অন্যায়ভাবে ফাঁসি দিয়ে হত্যা করে রাজনৈতিক উদ্দেশ্য চরিতার্থ করেছে। উল্লেখ্য যে, শহীদ মীর কাসেম আলীকে ফাঁসি দিয়ে হত্যা করার অল্প কিছুদিন আগে তার পুত্র এবং তার আইনজীবী ব্যারিস্টার মীর আহমাদ বিন কাসেম আরমানকে গভীর রাতে তার বাসা থেকে সাদা পোশাকধারী পুলিশ জোর পূর্বক তুলে নিয়ে গিয়েছে।

তুলে নেয়ার পর আজ পর্যন্ত তার কোন সন্ধান পাওয়া যায়নি। তার পরিবারের পক্ষ থেকে ও বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকে তাকে তার পরিবারের কাছে ফিরিয়ে দেয়ার জন্য সরকারের নিকট বহুবার আবেদন করা হয়েছে।

কিন্তু সরকার আজ পর্যন্ত তাকে ফিরিয়ে দেয়নি। এমনকি তিনি কোথায়, কি অবস্থায় আছেন সে সম্পর্কেও সরকার কোন কথা বলছেন না। এর চাইতে বড় জুলুম ও অমানবিক ঘটনা আর কি হতে পারে? শহীদ মীর কাসেমকে হত্যা এবং তার পুত্রকে অপহরণ করে গুম করে রাখার পর এখন আবার শোকে ও দুঃখে জর্জরিত তার পরিবারের সদস্যদের পুলিশের হয়রানী করার ঘটনা রাজনৈতিক প্রতিহিংসা ছাড়া আর কিছুই না।

শহীদ মীর কাসেম আলীর পরিবারের সদস্যদের অবিলম্বে হয়রানী বন্ধ করা ও ব্যারিস্টার মীর আহমাদ বিন কাসেম আরমানকে তার পরিবারের কাছে ফিরিয়ে দেয়ার জন্য আমি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি।”

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন