বাংলাদেশ বার্তাঃ তেঁতুল খেলে নাকি বুদ্ধি কমে যায়?
পরিচিতিঃ আঞ্চলিক নাম তেঁতুল , ইংরেজি নাম ট্যামারিন্ড এবং বৈজ্ঞানিক নাম ট্যামারিন্ডাস ইনাইডকা ।।
জাতঃ দেশের সর্বত্র কম বেশি তেতুল চাষ হয় । এর কোন অনুমোদিত জাত নাই।
* তেতুলের কচি পাতা সিদ্ধ করে পানি সেবন করলে সর্দি-কাশি ভাল হয়।
* তেতুলে টারটারিক এসিড থাকে যা হজম শক্তি বৃদ্ধি করে।
* মাথাব্যাথা, কচু, ধুতরা ও এ্যালকোহলের বিষাক্ততা তেতুলের শরবত পানে নিরাময় হয়।
*উচ্চ রক্তচাপ নিরাময়ে তেতুলের শরবত কাজ করে এবং প্যারালাইসিস অঙ্গের অনুভূতি ফিরিয়ে আনতে সহায়তা করে।
* গাছের ছালের গুড়ো দাঁত ব্যাথা, হাপানি, ও চোখ জ্বালাপোড়া উপশমে কাজ করে।
* * আয়ুর্বেদিক চিকিৎসায় তেঁতুলকে গ্যাস্ট্রিক ও হৃদরোগের নিরাময়ে এবং তেঁতুল ফুলের জুস পাইলস নিরাময়ে ব্যবহার করা হয়।
*তেঁতুল রক্তের কোলেস্টেরল কমায়। মেদ-ভুঁড়ি কমায়। পেটে গ্যাস হলে তেঁতুলের শরবত খেলে ভালো হয়।
* পাকা তেঁতুল কফ ও বায়ুনাশক, খিদে বাড়ায় ও উষ্ণবীর্য হয়। তেঁতুল গাছের বাঁকল, ফুল, পাতা, বীজ ও ফল সবই ওষুধ হিসেবে ব্যবহৃত হয়!
*তেঁতুল পাতার রস কৃমিনাশক ও চোখ ওঠা সারায়। মুখে ঘাঁ বা ক্ষত হলে পাকা তেঁতুল জলে কুলকুচি করলে উপকার পাওয়া যায়। বুক ধড়ফড় করা, মাথা ঘোরানো ও রক্তের প্রকোপে তেঁতুল উপকারী |
প্রতি ১০০ গ্রাম তেঁতুলে পুষ্টি উপাদানঃ
উপাদান পরিমাণ দৈনিক চাহিদারপূরণকৃত অংশ
খাদ্যআঁশ ৫.১ গ্রাম- ১৩%
থায়ামিন ০.৪৩ মিলিগ্রাম ৩৬%
নিয়াসিন ১.৯৪ মিলিগ্রাম ১২%
ভিটামিন সি ৩.৫ মিলিগ্রাম ৬%
পটাশিয়াম ৬২৮ মিলিগ্রাম ১৩%
আয়রন ২.৮০ মিলিগ্রাম ৩৫%
ম্যাগনেসিয়াম ৯২ মিলিগ্রাম ২৩%
কপার .৮৬ মিলিগ্রাম ৯.৫%
ক্যালসিয়াম ৭৪ মিলিগ্রাম ৭%
#সংগৃহীত
আমার বাবা তো তেঁতুল খেলে মাইর দেয়। ওনার ববা মুরুব্বীদের বিশ্বাস তেতুঁল খেলে নাকি সেক্স শক্তি কমে যায়।!!!!
আমরা কম বেশি সবাই ছোটবেলা থেকেই শুনে আসছি, আবার অনেকেরই ধারণা, তেঁতুল খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর এবং রক্ত পানি হয়। এ ধারণা সম্পূর্ণ ভুল। তেঁতুলে রয়েছে প্রচুর ভেষজ ও পুষ্টিগুণ। তেঁতুলের পুষ্টি গুণ দেহে উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে এবং হৃদরোগীদের জন্য খুব উপকারী। রক্তে কোলস্টেরল কমানোর কাজে তেঁতুলের আধুনিক ব্যবহার হচ্ছে।
পরিচিতিঃ আঞ্চলিক নাম তেঁতুল , ইংরেজি নাম ট্যামারিন্ড এবং বৈজ্ঞানিক নাম ট্যামারিন্ডাস ইনাইডকা ।।
জাতঃ দেশের সর্বত্র কম বেশি তেতুল চাষ হয় । এর কোন অনুমোদিত জাত নাই।
পুষ্টিগুণঃ তেঁতুলের খাদ্যশক্তি আসে মূলত শর্করা থেকে। প্রতি ১-২ কাপ তেঁতুল থেকে ১৪০ কিলোক্যালরি শক্তি পাওয়া যায়, যার মধ্যে থাকে ৩৪ গ্রাম শর্করা, ৩ গ্রাম খাদ্যআঁশ ও ২ গ্রাম আমিষ। তেঁতুলে ফ্যাট নেই একেবারেই। এ ছাড়া এটি ভিটামিন সি এবং আয়রনের ভালো উৎস। ভিটামিন-বি না থাকলেও তেঁতুল বি-ভিটামিন্স, থায়ামিন ও নিয়াসিনে বেশ সমৃদ্ধ। এতে পটাশিয়াম ও ম্যাগনেসিয়ামের উপস্থিতিও আছে প্রচুর পরিমাণে।
ঔষধিগুণঃ
*তেতুল একটি জনপ্রিয় ভেষজ ফল। পেটের বায়ু নাশক এবং হাত-পা জ্বালাপোড়া উপশমে তেতুলের শরবত উপকারী।* তেতুলের কচি পাতা সিদ্ধ করে পানি সেবন করলে সর্দি-কাশি ভাল হয়।
* তেতুলে টারটারিক এসিড থাকে যা হজম শক্তি বৃদ্ধি করে।
* মাথাব্যাথা, কচু, ধুতরা ও এ্যালকোহলের বিষাক্ততা তেতুলের শরবত পানে নিরাময় হয়।
*উচ্চ রক্তচাপ নিরাময়ে তেতুলের শরবত কাজ করে এবং প্যারালাইসিস অঙ্গের অনুভূতি ফিরিয়ে আনতে সহায়তা করে।
* গাছের ছালের গুড়ো দাঁত ব্যাথা, হাপানি, ও চোখ জ্বালাপোড়া উপশমে কাজ করে।
* * আয়ুর্বেদিক চিকিৎসায় তেঁতুলকে গ্যাস্ট্রিক ও হৃদরোগের নিরাময়ে এবং তেঁতুল ফুলের জুস পাইলস নিরাময়ে ব্যবহার করা হয়।
*তেঁতুল রক্তের কোলেস্টেরল কমায়। মেদ-ভুঁড়ি কমায়। পেটে গ্যাস হলে তেঁতুলের শরবত খেলে ভালো হয়।
* পাকা তেঁতুল কফ ও বায়ুনাশক, খিদে বাড়ায় ও উষ্ণবীর্য হয়। তেঁতুল গাছের বাঁকল, ফুল, পাতা, বীজ ও ফল সবই ওষুধ হিসেবে ব্যবহৃত হয়!
*তেঁতুল পাতার রস কৃমিনাশক ও চোখ ওঠা সারায়। মুখে ঘাঁ বা ক্ষত হলে পাকা তেঁতুল জলে কুলকুচি করলে উপকার পাওয়া যায়। বুক ধড়ফড় করা, মাথা ঘোরানো ও রক্তের প্রকোপে তেঁতুল উপকারী |
নিষেধাজ্ঞাঃ
পটাশিয়াম ও অক্সালিক এসিডের আধিক্যের জন্য কিডনি রোগীদের তেঁতুল খাওয়া নিষেধ। জন্ডিসের ক্ষেত্রেও তেঁতুল নিষিদ্ধের তালিকায় রয়েছে।প্রতি ১০০ গ্রাম তেঁতুলে পুষ্টি উপাদানঃ
উপাদান পরিমাণ দৈনিক চাহিদারপূরণকৃত অংশ
খাদ্যআঁশ ৫.১ গ্রাম- ১৩%
থায়ামিন ০.৪৩ মিলিগ্রাম ৩৬%
নিয়াসিন ১.৯৪ মিলিগ্রাম ১২%
ভিটামিন সি ৩.৫ মিলিগ্রাম ৬%
পটাশিয়াম ৬২৮ মিলিগ্রাম ১৩%
আয়রন ২.৮০ মিলিগ্রাম ৩৫%
ম্যাগনেসিয়াম ৯২ মিলিগ্রাম ২৩%
কপার .৮৬ মিলিগ্রাম ৯.৫%
ক্যালসিয়াম ৭৪ মিলিগ্রাম ৭%
#সংগৃহীত
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন