ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ স

আচ্ছালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ। ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ সবাইকে জানাই সালাম শুভেচ্ছা। এইগ্রুপে যারা আছেন তাদের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট এলাকার এলাকারসকলকে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে বিদেশ থেকে রেমিটপন্স পাঠানোর আহবান জানাচ্ছি। রাজারবাগ, কুসুমবাগ, দক্ষিনগাও, শাহীবাগ, মানিকদিয়া, বাইকদিয়া, নন্দিপাড়াসহ সকল এলাকার গ্রাহক, শুভাকাংখী, শুভানুধ্যায়ীদের প্রদত্ত মোবাইল নাম্বারে যোগাযোগ করার অনুরোধ করা হলোঃ ০১৭১১-৪৫৮১৫১, ০১৭০০৯২৫২৪১

সোমবার, ১৫ জানুয়ারী, ২০১৮

মেয়র নির্বাচনে জামায়াতের প্রতিদ্বন্দ্বিতার সিদ্ধান্ত ঐতিহাসিক...

বাংলাদেশ বার্তাঃ জামায়াতে ইসলামী ঢাকা মহানগরী উত্তরে সেলিম উদ্দিন ভাই, সিলেট মহানগরীতে এডভোকেট এহসানুল মাহবুব জুবায়ের ভাই এবং রাজশাহীতে অধ্যক্ষ সিদ্দিক হোসেইনকে মনোনয়ন দিয়েছে বলে জানতে পেরেছি। সোশাল মিডিয়ার কল্যানে সেলিম উদ্দিন ভাই এবং সিলেটের জুবায়ের ভাইয়ের সক্রিয় প্রচারনাও চোখে পড়ছে। আলহামদুলিল্লাহ।
ইলেকশন হবে কিনা, এই প্রার্থীরা নির্বাচন করবেন কিনা, করলে জিতবেন কিনা এগুলো পরের প্রশ্ন। আমি সবচেয়ে আগে যেই বিষয়টা বিবেচনা করি, সেটা হলো জামায়াতের দৃঢ়তা, সাহস এবং শক্তিমত্তা। গত ১০ বছর জামায়াতে ইসলামী নামক সংগঠনটি এবং এর নেতাকর্মীরা যেই নির্মমতা সহ্য করেছে, তা অন্য যে কোন দলের সাথে হলে তারা এতদিনে গর্তে ঢুকে যেত। এই দল গর্তে ঢুকেনি, সাহস করে সামনে এসে দাঁড়িয়েছে। প্রার্থীতা ঘোষনার ঝুঁকি আছে এটা বোঝার পরও তারা সাহস করে ময়দানে চলে এসেছে। আমি তাদেরকে মোবারকবাদ জানাই।
আমি আগাগোড়াই জানি, মানি এবং বিশ্বাস করি, জামায়াতের প্রার্থীরা সৎ, যোগ্য এবং দুর্নীতিমুক্ত। অন্য যে কারও তুলনায় তারা অনেক বেশী ইতিবাচক পরিবর্তন আনতে সক্ষম। আমি খুব শক্তভাবে বিশ্বাস করি, ঢাকাসহ বিভাগীয় শহরগুলোর যে অবস্থা তাতে গতানুগতিক কর্মকৌশল দিয়ে কিছুই হবেনা। ম্যাসিভ চেঞ্জ লাগবে। সেটা কতটুকু সম্ভব সেটা নিয়ে অনেকে বিতর্ক করতে পারে। তবে আমার মনে হয়, এই চেঞ্জটা করার জন্য কিছু সাহসী ও যোগ্য মানুষ দরকার। বড় দলগুলো থেকে যাদের কথা শুনতে পাচ্ছি, তারা পুরনো জামা পড়েই সামনে আসছেন, তা বুঝতেই পারছি। কেউ আসছেন সাবেক মেয়রের প্রতিচ্ছবি হয়ে, কেউ বা অাসছেন বাবার প্রভাব প্রতিপত্তিকে জিইয়ে রাখার জন্য। এদের দিয়ে কিংবা এইসব কপি-পেস্ট মার্কা চিন্তাভাবনা দিয়ে সমস্যায় ভরপুর এই শহরগুলোর পরিবর্তন কি আদৌ সম্ভব?
তাছাড়া সামাজিক যোগাযোগ যেহেতু অধিকাংশ ক্ষেত্রে তরুনরাই পরিচালনা করে, তাদের মধ্যে আমি এবার জামায়াত প্রার্থীদের নিয়ে ক্রেজ দেখতে পাচ্ছি। নির্বাচন কি হয়, কতটা সুষ্ঠু হয় কিংবা কে করবে বা কে জিতবে জানিনা, কিন্তু জামায়াতের প্রতি তরুন সমাজের এই আকর্ষন যে নতুন দিনের ইংগিত দিচ্ছে, বড় আকারের পরিবর্তনের আভাস দিচ্ছে, তা বলাই বাহুল্য।
সম্ভাবনার ভবিষ্যত নির্মানে জামায়াতের মেয়র ও কমিশনার প্রার্থীদের প্রতি অামার পূর্ন সমর্থন ও দোয়া রইলো। আল্লাহ আপনাদের এই সাহসিকতা ও পরিশ্রমের যথাযথ মুল্যায়ন দিন। আমিন
---আলী আহমাদ মাবরুর

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন