বাংলাদেশ বার্তাঃ ৮মে ২০১৮, দীর্ঘ ভোগান্তির পর ২০০৪-৫ খাজা রোড মেরামত করে যাতায়াত ও যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়ন করা হয়েছিল। সেই সাথে এই এলাকাবাসীর যাতাযাত যোগাযোগ সমস্যা সমাধান হওয়ার পাশাপাশি সকল প্রকার ব্যবসা বানিজ্যেরও উন্নয়ন ঘটেছিল।
২০০৯ সালের পর থেকেই আবার যাতায়াত ও যোগাযোগ ব্যবস্থার অবনতি ঘটতে থাকে। সেই থেকে এখন এক দিকে রাস্তার মাঝখান দিয়ে ড্রেইজ ব্যবস্থা করাসহ নানা ভাবে রোড ভেঙ্গে যান চলাচলের অনুপযোগি হয়েগেছে। অপরদিকে যান চলাচলের অনুপযোগি রোড দিয়ে গাড়ি চলাচল করতে গিয়ে যানজটে মানুষের চরম ভোগান্তি হচ্ছে।
বছরের পর বছর ধরে এই অবস্থা চলতে থাকলেও খাজারোডবাসী এই সমস্যা সমাধানে কোন উদ্যোগ পরিলক্ষিত হয় না।
খাজারোডের যাতাযাত সমস্যার সমাধান না হলে এলাকাবাসীর চরম ভোগান্তিই শুধু বেড়ে যাবে না, থাজা রোডে গেড়ে উঠা কাঠের বিশাল ব্যবসা মুখথুবরে পড়বে। এছাড়া রোডের দুই পাশে
গড়ে উঠা বান্যিজ্যক বিল্ডিংসমূহের ভাড়াটিয়ারা এলাকা ছেড়ে অন্য কোথাও চলে যেতে পারে। ফলে ভাড়াটিয়ার অভাব দেখা দিবে এবং এই ব্যবসা চরম ক্ষতির সম্মুখিন হতে পারে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা এই এলাকার মনুষের ভোগান্তির আহাজারী শুনতে পায়! তাদের আক্ষেপ সিটিকরপোরেশন, সিডিএ, সরকার কারো কি কোন দায়িত্ব নেই এই এলাকার বাসীর প্রতি? আর কত ভোগান্তি হলে সংশ্লিষ্টরা এগিয়ে আসবেন ভাজারোডের সমস্য সমাধান করার জন্য?
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন