বাংলাদেশ বার্তা ডেস্কঃ বিচারপতি আমিরুল কবির চৌধুরী ০১মে ২০১৮ তারিখ সন্ধ্যায় ঢাকায় একটি প্রাইভেট ক্লিনিকে ইন্তেকাল করেছেন। ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন। তিনি ছিলেন কক্সবাজার জেলার প্রথম বিচারপতি। তিনি চান্দগাঁও আবাসিক এলাকা ৯নং রোডের বাসিন্দা ছিলেন।
০২মে ২০১৮ তারিখ বুধবার বাদ জোহর চান্দগাঁও আবাসিক এলাকা জামে মসজিদ-মাঠে মরহুমের ২য় নামাযে জানাজা অনুষ্ঠিত হয়েছে। প্রথম নামাজে জানাজা ০১মে ঢাকা ধানমন্ডী ঈদগাঁ মাঠে অনুষ্ঠিত হয়। মরহুমের ৩য় নামাজে জানাজা তাঁর গ্রামের বাড়ি রামুতে অনুষ্ঠিত হবে এবং সেখানে তাঁকে দাফন করা হবে বলে পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে।
বিচারপতি আমিরুল কবির চৌধুরী ১৯৯৬ সালে বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্টের হাই কোর্ট বিভাগের বিচারপতি এবং ২০০৪ সালে আপিল বিভাগের বিচারপতি হিসেবে নিযুক্ত হন। ২০০৭ সালে বিচারপতি চৌধুরী শ্রম ও আপিল ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান নিযুক্ত হন এবং ২০০৮ সালে বাংলাদেশ সরকারের নবগঠিত জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের প্রথম চেয়ারম্যান পদে অভিষিক্ত হন।
বিচারপতি আমিরুল কবির চৌধুরী তার দীর্ঘ বর্ণাঢ্য কর্মময় জীবনে রাষ্ট্রীয় বিভিন্ন পদে অধিষ্ট হয়ে সুনাম সহকারে দায়িত্ব পালন করেন।
বিচারপতি আমিরুল কবির চৌধুরী ১৯৪০ সালের ২৩ জুন কক্সবাজার জেলার রামু উপজেলার নোনাছড়ি গ্রামে এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতার নাম মরহুম গোলাম কবির চৌধুরী এবং মাতার নাম গোলনর বেগম চৌধুরী। বিচারপতি চৌধুরী কক্সবাজার জেলা থেকে আইন পেশা শুরু করেন এবং পরবর্তীতে তিনি হাই কোর্ট এবং সুপ্রীম কোর্টের আপিল বিভাগের আইনজীবী তালিকাভুক্ত হন।
বিচারপতি আমিরুল কবির চৌধুরী ১৯৯৬ সালে বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্টের হাই কোর্ট বিভাগের বিচারপতি এবং ২০০৪ সালে আপিল বিভাগের বিচারপতি হিসেবে নিযুক্ত হন। ২০০৭ সালে বিচারপতি চৌধুরী শ্রম ও আপিল ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান নিযুক্ত হন এবং ২০০৮ সালে বাংলাদেশ সরকারের নবগঠিত জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের প্রথম চেয়ারম্যান পদে অভিষিক্ত হন।
বিচারপতি আমিরুল কবির চৌধুরী তার দীর্ঘ বর্ণাঢ্য কর্মময় জীবনে রাষ্ট্রীয় বিভিন্ন পদে অধিষ্ট হয়ে সুনাম সহকারে দায়িত্ব পালন করেন।
বিচারপতি আমিরুল কবির চৌধুরী ১৯৪০ সালের ২৩ জুন কক্সবাজার জেলার রামু উপজেলার নোনাছড়ি গ্রামে এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতার নাম মরহুম গোলাম কবির চৌধুরী এবং মাতার নাম গোলনর বেগম চৌধুরী। বিচারপতি চৌধুরী কক্সবাজার জেলা থেকে আইন পেশা শুরু করেন এবং পরবর্তীতে তিনি হাই কোর্ট এবং সুপ্রীম কোর্টের আপিল বিভাগের আইনজীবী তালিকাভুক্ত হন।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন