ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ স

আচ্ছালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ। ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ সবাইকে জানাই সালাম শুভেচ্ছা। এইগ্রুপে যারা আছেন তাদের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট এলাকার এলাকারসকলকে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে বিদেশ থেকে রেমিটপন্স পাঠানোর আহবান জানাচ্ছি। রাজারবাগ, কুসুমবাগ, দক্ষিনগাও, শাহীবাগ, মানিকদিয়া, বাইকদিয়া, নন্দিপাড়াসহ সকল এলাকার গ্রাহক, শুভাকাংখী, শুভানুধ্যায়ীদের প্রদত্ত মোবাইল নাম্বারে যোগাযোগ করার অনুরোধ করা হলোঃ ০১৭১১-৪৫৮১৫১, ০১৭০০৯২৫২৪১

শুক্রবার, ১৯ অক্টোবর, ২০১৮

ছবিটি কলকাতার। বাংলাদেশকেও পদক্ষেপ নিতে হবে॥


বাংলাদেশ বার্তাঃ সেখানে পূজার পর দুর্গার মূর্তিগুলো গঙ্গা পানিতে ডোবানো হয়।
পরের দিন থেকে সেই ডোবানো মূর্তিগুলো ক্রেন দিয়ে তোলা হয়েছে। ফলে নদীর পানি প্রবাহ স্বাভাবিক রাখাসহ দুষণ মুক্ত ও নৌ-যান চলতে কোন সমস্যা হয়নি।

বাংলাদেশে পূজা মণ্ডপ হয় ৩০ হাজার । একটা মন্ডপে এক সেট এর মধ্যে কমপক্ষে মূর্তি থাকে- ১৩টি (দূর্গা মূর্তি, গনেশ মূর্তি, মহিষাশুর মূর্তি, কার্তিক মূর্তি, লক্ষ্মী মূর্তি, শিবের মূর্তি, সরস্বতী মূর্তি, সিংহ মূর্তি, মহিষের মূর্তি, সরস্বতীর বাহন রাজহাস, লক্ষ্মীর বাহন পেঁচা, কার্তিকের বাহন ময়ুর, গনেষের বাহন ইদুর)।
.
তাহলে ৩০ হাজার মন্ডপে কমপক্ষে মূর্তি থাকে ৩০,০০০ গুন ১৩ = ৩ লক্ষ ৯০ হাজার মূর্তি । এছাড়া অনেক মন্ডপে অতিরিক্ত মূর্তি থাকে। যেমন; গত দূর্গা পূজায় বাগেরহাটে ১টি মণ্ডপে ছিলো ৬০১টি মূর্তি। (https://youtu.be/hMOmEuM2s4Y)
.
এছাড়া অনেক মন্ডপে মূর্তি অনেক বড় হয়। যেমন নোয়াখালিতে বানানো হয়েছিলো ৭ তলা সমান উচু মূর্তি (https://youtu.be/Sp_O561Ks7I)।
.
সে দিক থেকে হিসেব করলে ৩০ হাজার মণ্ডপে কমকরে হলেও ১০-১৫ লক্ষ মূর্তি হবে। এই ১০-১৫ লক্ষ মূর্তি যে বাংলাদেশের নদীগুলোতে ফেলানো হচ্ছে, নদীগুলো ভরাট হচ্ছে, সেই বিষাক্ত রং পানিকে দূষণ করছে, মাছ মারা যাচ্ছে, সেই বিষাক্ত মাছ ও পানি ব্যবহার করে মানুষ অসুস্থ হচ্ছে, এগুলো নিয়ে কি বাংলাদেশ সরকার-প্রশাসন বা মিডিয়ার কোন উচ্চ-বাচ্চ আছে ??? পার্শ্ববর্তী ভারতে নদীতে মূর্তি ফেলালে ৫০০০ রুপি জরিমানা (http://goo.gl/5wFUiW)। কারণ মূর্তি বিসর্জনের কারণে নদী দূষনের কথা ভারতের বিজ্ঞানীরা বারবার বলে আসছে। (http://goo.gl/2IgBQx ) , (http://goo.gl/65XDMk),
(http://bit.ly/2u4Z5oq)।
.
ইউরোপ-আমেরিকা-মিডলইস্টে মূর্তি ডোবানো নিষিদ্ধ হওয়ায় হিন্দুরা বাথরুমে বালতির মধ্যে কিভাবে মূর্তি ডুবাতে হবে সেই ট্রেনিংও দেয় (http://archive.is/XIbbb) । বাংলাদেশ সরকার সৌদি মডেল মেনে কোরবানির স্পট নির্দ্দিষ্ট করার কথা বলে, কিন্তু মূর্তি বিসর্জনের জন্য কোন স্পট নির্দিষ্ট করেন না ।
.
অন্তত, বাংলাদেশ সরকার ভারতের মত বিসর্জন দেয়া মূর্তিগুলো নদীর পানি থেকে তুলতে পারে। তাতে মূর্তির গায়ে লেগে থাকা বিষাক্ত রং এবং নানাবিধ পদার্থ থেকে পানি দুষিত হতো না এবং নদীর তলদেশ ভরাট হতো না এবং নদীর পানি প্রবাহ ঠিক থাকত।
আপনারা কি আমার সাথে একমত?

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন