পুরো টাকা না পেয়ে এরশাদের নির্বাচন বর্জনের হুমকি!
৩০ নভেম্বর, ২০১৩ বিপুল পরিমাণ অর্থের বিনিময়ে জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান এইচএম এরশাদ নির্বাচনকালীন সরকার ও নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন। এমনই দাবি করেছেন জাতীয় পার্টি থেকে সদ্য বহিষ্কৃত সিনিয়র প্রেসিডিয়াম সদস্য ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী কাজী জাফর আহমেদ।
নির্বাচনকে ঘিরে এরশাদ মনোনয়ন বাণিজ্যের শীর্ষে অবস্থান করবেন বলেও দাবি করেন তিনি। বেসরকারি টেলিভিশন চ্যালেন এনটিভি-কে দেয়া সাক্ষাৎকারে কাজী জাফর এ সব কথা বলেন।
তিনি বলেন, ‘আমার মনে হয় এখানে বিপুল অর্থের লেনদেন হয়েছে। কিছু হয়তো পরিশোধ হয়েছে, কিছু এখনো পরিশোধ না হওয়ার কারণে তিনি মাঝে মাঝে গর্জন করছেন যে, এভাবে চললে নির্বাচনে যাওয়া সম্ভব হবে না বা নির্বাচনী পরিবেশ সৃষ্টি হয়নি।’ জাতীয় পার্টির প্রবীণ এই নেতা বলেন, ‘মনোনয়ন বাণিজ্যে এরশাদ হয়তো শ্রেষ্ঠ স্থান অধিকার করবেন। ২৯৯ আসনে প্রার্থী দেয়ার যোগ্যতা জাতীয় পার্টির নেই তা বুঝতে হবে। প্রার্থীর যোগ্যতা তিনি দেখেন না। যেকোনো জনপ্রিয় প্রার্থীকে বাদ দিয়ে টাকার বিনিময়ে তিনি অন্যকে মনোনয়ন দিতে পারেন বলে মানুষ বিশ্বাস করে।’
জাতীয় পার্টির ১৮ ডিসেম্বর বিশেষ কাউন্সিল ডাকা হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘এই কাউন্সিলে এরশাদের অপসারণ সংক্রান্ত বিষয়টি চূড়ান্তভাবে সুরাহা করা হবে।’ কাউন্সিলে কারা থাকছেন- এমন প্রশ্নের জবাবে কাজী জাফর বলেন, ‘এরশাদের দেয়া প্রার্থীর মধ্যে তো আছেই। এছাড়া ২২-২৩ জন প্রেসিডিয়াম সদস্য তারা সবাই কাল আছেন। ভাইস-চেয়ারম্যানের সংখ্যা ছিল প্রায় ১০-১১ জন। যুগ্ম-মহাসচিবের সংখ্যা ছিল চারজন।’
সাক্ষাতকারের শেষ দিকে সাবেক এই প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘এরশাদের রাজনৈতিক জীবনের সমাধি যতদিন করতে না পারবো এবং যতদিন রাজনৈতিক অঙ্গন থেকে এরশাদকে চিরতরে নির্বাসিত করতে না পারবো, ততদিন আমাদের সংগ্রাম চলবে।’ কারা কারা থাকছেন তার জাতীয় পার্টিতে, সেটা দেখার জন্যে কাজী জাফর সবাইকে অপেক্ষা করতে বলেন।
প্রসঙ্গত, আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন নির্বাচনকালীন সরকারে যোগদান এবং এ সরকারের অধীনে নির্বাচনে যাওয়া নিয়ে এরশাদ এবং কাজী জাফর পরস্পরকে জাতীয় পার্টি থেকে বহিষ্কার করেন। নিজেকে চেয়ারম্যান এবং গোলাম মসিহকে মহাসচিব ঘোষণা করে জাতীয় পার্টির কাউন্সিল ডাকেন তিনি।
৩০ নভেম্বর, ২০১৩ বিপুল পরিমাণ অর্থের বিনিময়ে জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান এইচএম এরশাদ নির্বাচনকালীন সরকার ও নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন। এমনই দাবি করেছেন জাতীয় পার্টি থেকে সদ্য বহিষ্কৃত সিনিয়র প্রেসিডিয়াম সদস্য ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী কাজী জাফর আহমেদ।
নির্বাচনকে ঘিরে এরশাদ মনোনয়ন বাণিজ্যের শীর্ষে অবস্থান করবেন বলেও দাবি করেন তিনি। বেসরকারি টেলিভিশন চ্যালেন এনটিভি-কে দেয়া সাক্ষাৎকারে কাজী জাফর এ সব কথা বলেন।
তিনি বলেন, ‘আমার মনে হয় এখানে বিপুল অর্থের লেনদেন হয়েছে। কিছু হয়তো পরিশোধ হয়েছে, কিছু এখনো পরিশোধ না হওয়ার কারণে তিনি মাঝে মাঝে গর্জন করছেন যে, এভাবে চললে নির্বাচনে যাওয়া সম্ভব হবে না বা নির্বাচনী পরিবেশ সৃষ্টি হয়নি।’ জাতীয় পার্টির প্রবীণ এই নেতা বলেন, ‘মনোনয়ন বাণিজ্যে এরশাদ হয়তো শ্রেষ্ঠ স্থান অধিকার করবেন। ২৯৯ আসনে প্রার্থী দেয়ার যোগ্যতা জাতীয় পার্টির নেই তা বুঝতে হবে। প্রার্থীর যোগ্যতা তিনি দেখেন না। যেকোনো জনপ্রিয় প্রার্থীকে বাদ দিয়ে টাকার বিনিময়ে তিনি অন্যকে মনোনয়ন দিতে পারেন বলে মানুষ বিশ্বাস করে।’
জাতীয় পার্টির ১৮ ডিসেম্বর বিশেষ কাউন্সিল ডাকা হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘এই কাউন্সিলে এরশাদের অপসারণ সংক্রান্ত বিষয়টি চূড়ান্তভাবে সুরাহা করা হবে।’ কাউন্সিলে কারা থাকছেন- এমন প্রশ্নের জবাবে কাজী জাফর বলেন, ‘এরশাদের দেয়া প্রার্থীর মধ্যে তো আছেই। এছাড়া ২২-২৩ জন প্রেসিডিয়াম সদস্য তারা সবাই কাল আছেন। ভাইস-চেয়ারম্যানের সংখ্যা ছিল প্রায় ১০-১১ জন। যুগ্ম-মহাসচিবের সংখ্যা ছিল চারজন।’
সাক্ষাতকারের শেষ দিকে সাবেক এই প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘এরশাদের রাজনৈতিক জীবনের সমাধি যতদিন করতে না পারবো এবং যতদিন রাজনৈতিক অঙ্গন থেকে এরশাদকে চিরতরে নির্বাসিত করতে না পারবো, ততদিন আমাদের সংগ্রাম চলবে।’ কারা কারা থাকছেন তার জাতীয় পার্টিতে, সেটা দেখার জন্যে কাজী জাফর সবাইকে অপেক্ষা করতে বলেন।
প্রসঙ্গত, আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন নির্বাচনকালীন সরকারে যোগদান এবং এ সরকারের অধীনে নির্বাচনে যাওয়া নিয়ে এরশাদ এবং কাজী জাফর পরস্পরকে জাতীয় পার্টি থেকে বহিষ্কার করেন। নিজেকে চেয়ারম্যান এবং গোলাম মসিহকে মহাসচিব ঘোষণা করে জাতীয় পার্টির কাউন্সিল ডাকেন তিনি।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন