ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ স

আচ্ছালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ। ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ সবাইকে জানাই সালাম শুভেচ্ছা। এইগ্রুপে যারা আছেন তাদের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট এলাকার এলাকারসকলকে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে বিদেশ থেকে রেমিটপন্স পাঠানোর আহবান জানাচ্ছি। রাজারবাগ, কুসুমবাগ, দক্ষিনগাও, শাহীবাগ, মানিকদিয়া, বাইকদিয়া, নন্দিপাড়াসহ সকল এলাকার গ্রাহক, শুভাকাংখী, শুভানুধ্যায়ীদের প্রদত্ত মোবাইল নাম্বারে যোগাযোগ করার অনুরোধ করা হলোঃ ০১৭১১-৪৫৮১৫১, ০১৭০০৯২৫২৪১

শনিবার, ৩০ নভেম্বর, ২০১৩

কে এই সুজাতা সিং ? এই ভয়ংকর নারী ও তার পরিবারের অজানা তথ্য সম্পর্কে জানুনঃ

কে এই সুজাতা সিং ? এই ভয়ংকর নারী ও তার পরিবারের অজানা তথ্য সম্পর্কে জানুনঃ
বাংলাদেশে আগামি ৪ই ডিসেম্বর আসছেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব সুজাতা সিং। ভারতের সাথে বর্তমান ভারত আম্বা লীগের দহরম মহরম এর কারণে খুব স্বাভাবিক মনে হচ্ছে ব্যাপারটা তাই না ? কিন্তু এর পিছনে আছে অনেক বিশাল এক ইতিহাস। আসুন জেনে নেই সেই ইতিহাস। সুজাতা সিং জন্ম নেন ১৯৫৪ সালে, তার পিতা হচ্ছেন টিভি রাজেস্বর। এই টিভি রাজেস্বর ছিলেন ভারতের আভ্যন্তরীণ ইন্টেলিজেন্স ব্যুরো এর প্রধান বা ডাইরেক্টর ইন্দিরা গান্ধীর আমলে । কংগ্রেসের খুব কাছের লোক এই রাজেস্বর। তবে তার সুনামের মুল কারণ হচ্ছে অপারেশন সিকিমের একজন মুল রুপকার তিনি। রাজেস্বর ১৯৬২-৬৭ সালে ইন্টেলিজেন্স ব্যুরো স্পেশাল ডিউটি পালন করেন। আপনারা জানেন ১৯৭৫ এ সিকিম ভারতের অংশ হয়। কিন্তু এর বীজ বপন হয় ১৯৬৩ সালেই। এই রাজেস্বর এর চালেই সিকিমের রাজা নামগয়াল ১৯৬৩ সালে হোপ কুক নামে এক 'র' এর এজেন্ট মার্কিনী মহিলাকে বিয়ে করেন। রাজা নামগয়ালের পরবর্তী অজনপ্রিয়তার অন্যতম মুল কারণ ছিল হোপ কুক। সুযোগ বুঝে ১৯৮০ সালে তালাকও দেয় এই মহিলা। এই ঘৃণ্য চালের মুল হোতা ছিল সুজাতার পিতা রাজেস্বর। এর প্রতিদানে ১৯৮৫-৮৯ সালে সেই সিকিম এর গভর্নর করা হয় তাকে। পশ্চিম বঙ্গের গভর্নরও করা হয় ১৯৮৯-৯০ তে, যেসময় কলকাতা রায়টের বীজ বপন হয়, যা ৯২ তে কার্যকর করা হয়। ২০১২ সালে পদ্মবিভূষণ পদক পায় এই ঝানু এজেন্ট। এইতো গেল তার পিতার অপকর্মের কথা। এবার আসি মেয়ের কর্মজীবনে। সুজাতা ১৯৭৬ এ সিভিল সার্ভিসে যোগ দেয়। তখন পিতা ছিল ইন্টেলিজেন্স ব্যুরো এর জয়েন্ট ডাইরেক্টর। তাছাড়া মাত্র আগের বছরেই সিকিম অপারেশন সাকসেসফুল। তাই সুজাতা পায় ফরেন অফিসে চাকরি। ইউরোপ, আফ্রিকা ও এশিয়ার বিভিন্ন দেশে ফরেন অফিসে কাজ করার পাশাপাশি 'র' এর সেলগুলার সাথে ভালো লিয়াজ রাখে সুজাতা। তার সবচেয়ে বড় অর্জন ধরা হয় অস্ট্রেলিয়ায় থাকা কালীন ইউরেনিয়াম চুক্তি করা। কিন্তু সেই চুক্তি অস্ট্রেলিয়া পৃথিবীর আর কোনও দেশের সাথে না করলেও কেন ঠিকই বাধ্য হয়েছিল ভারতের সাথে করতে? সেটাও ছিল 'র' এরই মাস্টারপ্ল্যান। 'র' এর এজেন্টরাই ২০০৭-০৯ এর মধ্যে অস্ট্রেলিয়াতে ভারতীয়দের প্রতি অস্ট্রেলিয়দের ক্ষেপীয়ে তোলে যার ফলে বোকা অস্ট্রেলিয়রা তাদের পাতা ফাঁদে ধরা দেয় এবং কয়েক জায়গায় ভারতীয়দের হত্যাও করে। সেই সুযোগে সুজাতার নেতৃত্বে ভারত অস্ট্রেলিয়াকে ব্ল্যাকমেইল করে বাগিয়ে নেয় ইউরেনিয়াম চুক্তি। বাপ মেয়ের দীর্ঘ কর্মজীবনে এহেন পন্থা নেই যা তারা অবলম্বন করেছে নিজেদের স্বার্থ হাসিলের জন্য। সুজাতার স্বামী সঞ্জয় সিংহও ফরেন অফিসের সাবেক আমলা। এই সুজাতার এই ক্রান্তিকালীন সময়ে বাংলাদেশে আসার সাথে সাথে হাসিনাকে কি কুপরামর্শ দিবে, সেই ব্যাপারে সবাইকে সজাগ করে দিন এই নিউজটি শেয়ার করে। কারণ মানুষের সচেতনতাই ভেস্তে দিবে কোনও ষড়যন্ত্ ।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন