ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ স

আচ্ছালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ। ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ সবাইকে জানাই সালাম শুভেচ্ছা। এইগ্রুপে যারা আছেন তাদের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট এলাকার এলাকারসকলকে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে বিদেশ থেকে রেমিটপন্স পাঠানোর আহবান জানাচ্ছি। রাজারবাগ, কুসুমবাগ, দক্ষিনগাও, শাহীবাগ, মানিকদিয়া, বাইকদিয়া, নন্দিপাড়াসহ সকল এলাকার গ্রাহক, শুভাকাংখী, শুভানুধ্যায়ীদের প্রদত্ত মোবাইল নাম্বারে যোগাযোগ করার অনুরোধ করা হলোঃ ০১৭১১-৪৫৮১৫১, ০১৭০০৯২৫২৪১

শুক্রবার, ২৯ নভেম্বর, ২০১৩

আন্দোলনের কর্মসূচি আসছে

বিরোধী দল অত্যন্ত ঠাণ্ডা মাথায় ধাপে ধাপে কর্মসূচি দিচ্ছে। একবারেই সবচেয়ে কঠোর কর্মসূচিতে ঝাঁপ না দিয়ে ধীরে ধীরে তারা পর্যাক্রমে কর্মসূচিকে কঠোর থেকে কঠোরতর করছে। এই কর্মসূচি প্রণয়নে তারা অত্যন্ত পরিপক্কতার পরিচয় দিয়েছে। জামায়াতে ইসলামীর ১ম ও ২য় সারির সমস্ত নেতা কারারুদ্ধ। তৃতীয় সারিরও অনেকে কারারুদ্ধ। ছাত্রশিবিরের অবস্থাও একই রকম। যারা এখনও গ্রেফতার হননি তারা পলাতক বা অত্মগোপন অবস্থায় আছেন। বিএনপির স্ট্যাডিং কমিটির ৪ জন শীর্ষ নেতাসহ শতশত নেতা ও কর্মী কারাগারে। হাজার হাজার কর্মী আত্মগোপনে। তার পরেও অবরোধ কর্মসূচি সফল হয়েছে। এর কারণ হলো জনগণ আন্দোলনে শরিক হয়েছেন।

আগামী ২ ডিসেম্বর মনোনয়পত্র জমা দেয়ার শেষ দিন। স্বাভাবিকভাবেই এই দিন হরতাল বা অবরোধ কর্মসূচি দেয়া হবে বলে রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকরা মনে করেন। এছাড়া ১৩ ডিসেম্বর মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ দিন। এই সব দিন বিরোধী দলের দৃষ্টিকোণ থেকে গুরুত্বপূর্ণ। কারণ নির্বাচন প্রতিহত করতে চাইলে এ সব দিনে কঠোরতর কর্মসূচি দিতে হবে। কিছুক্ষণ আগেই বলেছি যে, গত ২৬ নভেম্বর মঙ্গলবার থেকে যে আন্দোলন শুরু হয়েছে সেটি হলো চূড়ান্ত পর্যায়ের আন্দোলন। এটি কবে শেষ হবে কেউ তা বলতে পারছেন না। সরকার যদি বিরোধী দলের কাছে গ্রহণযোগ্য কোন সমঝোতায় না আসে তাহলে নির্বাচনের দিন পর্যন্ত সর্বাত্মক আন্দোলন চলবে। নির্বাচন প্রতিহত করার জন্য যে যে কর্মসূচি দেয়া প্রয়োজন সেই সেই কর্মসূচি দেয়া হবে। গত ২৬ নভেম্বর মঙ্গলবার গণঅভ্যুত্থানের পদধ্বনি শোনা গেছে। যতই দিন যাবে ততই সেই গণঅভ্যুত্থান সমগ্র দেশকে গ্রাস করবে।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন