আগামীকাল প্যারিসে আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী ব্যুরোর ১৫৪তম সাধারণ অধিবেশনে
ভোটাভুটির মাধ্যমে এক্সপো-২০২০ এর আসর বসার স্থান চূড়ান্ত করা হবে।
অধিকাংশ ইউরোপীয় দেশ দুবাইকে সমর্থন দেয়ায় দুবাই সরকারের আত্মবিশ্বাস
বেড়েছে কয়েকগুণ। আর সবাইকে তাক লাগিয়ে দুবাই যদি ছিনিয়ে আনতে পারে এ বিজয়,
তখন পুরো আমিরাত নয়, শুধু দুবাইতেই হবে কয়েক লক্ষ লোকের কর্মসংস্থান।
ধারণা করা হচ্ছে, ভোটাভুটিতে দুবাইয়ের জয়লাভও অনেকটা নিশ্চিত। সে দিক বিবেচনায় এনে নেপাল সম্প্রতি দুবাইয়ের প্রার্থীতায় সমর্থন দিয়ে আগামী তিন বছরের জন্য তিন লাখ শ্রমিক রপ্তানির প্রতিশ্রুতি আদায় করে নিয়েছে। এ পথ অনুসরণ করলে বাংলাদেশের শ্রম বাজারও ফের চাঙ্গা হতে পারে। তবে বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে রাশিয়াকে সমর্থন দেয়ার এমন খবরে শঙ্কা বেড়েছে প্রবাসী বাংলাদেশিদের মাঝে। কোন দিকে যাচ্ছে বাংলাদেশের ভোট? এ নিয়ে অনেকটাই চিন্তিত প্রবাসী বাংলাদেশিরা। প্রবাসীসহ বিশ্লেসকরা মনে করছেন, বাংলাদেশ সরকার দুবাইকে সমর্থন জানালে খুলে যেতে পারে দীর্ঘদিন বন্ধ থাকা শ্রম ভিসা। শ্রম বাজার চাঙ্গা হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে বাড়বে ব্যবসা-বাণ্যিজ, যা বাংলাদেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে সহায়তা করবে কয়েকগুণ।
সোমবার রাতে বাংলাদেশ সোশ্যাল ক্লাব এক্সপো-২০২০ এর জন্য দুবাইয়ের পক্ষে সমর্থন চেয়ে সংযুক্ত আরব আমিরাতের শাহরজা শহরের আল বাইতি হোটেলের হল রুমে সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে। এ সময় উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ সোশ্যাল ক্লাবের সভাপতি নওশের আলী, সাধারণ সম্পাদক এটি এম জাহেদ চেৌধুরী, জুলফিকার হায়দার খান, আলী আহসান, হারুনুর রশীদ, আবিদ আহমেদ, শেখ রিয়াজ উদ্দিন, জাহাঙ্গীর আলম, মামুন রেজা, ইমাম হোসেন জাহেদসহ সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।
দুবাইকে সমর্থন দিলে কোন কোন খাতে বাংলাদেশ লাভবান হবে সেসব দিক তুলে ধরেন বক্তারা। সেই সঙ্গে বলেন, সারা বিশ্বের প্রায় ৪৫ লক্ষ বাংলাদেশি কর্মরত রয়েছে তারমধ্যে শুধু আমিরাতেই প্রায় সাড়ে ১২ লক্ষ। সংখ্যার দিক থেকে সর্বোচ্চ না হলেও বৈদেশিক মুদ্রা প্রেরণে আমিরাত প্রাবসীরা এখন দ্বিতীয় বৃহত্তম হিসেবে বাংলাদেশ সরকারেরর প্রশংসা পেয়েছে। যারা আমিরাতে অবস্থান করছেন তারাই নয়, বরং পুরো মধ্যপ্রাচ্যে কর্মরত বাংলাদেশি প্রবাসীদের ভাগ্য এখন নির্ভর করছে দুবাই এর 'এক্সপো-২০২০' এর ওপর। এমনিতেই দীর্ঘদিন ধরে মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশের মত আমিরাতেও বাংলাদেশি শ্রমিক ভিসা বন্ধ। এবার যদি বাংলাদেশ সরকারের ভোটটি দুবাই এর পক্ষে না যায় তবে আরো বেঁকে বসতে পারে আমিরাত সরকার।
অন্যদিকে, দুবাইয়ের পক্ষে সমর্থন আসলে আমাদের ভিসা সুবিধাসহ ২০২০ সালের আগে আরও ২ থেকে ৩ লক্ষ বাংলাদেশিদের এখানে কর্মসংস্থান হবে। এছাড়াও কয়েকগুণ উন্নতি হবে আর্থ সামাজিক, যোগাযোগ, আবাসন ও আমদানী-রপ্তনী ব্যবস্থার।
উল্লেখ্য, এক্সপো-২০২০ এর আসরের স্বাগতিক দেশ হওয়ার জন্য প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে ব্রাজিল এর সাও পাওলো, রাশিয়ার একাতেরিংবার্গ, তুরস্কের ইজমির এবং সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাই।
তবে ইতিমধ্যে জানা গেছে ভোট বাংলাদেশ রাসিয়াকেই দিচ্ছে!!
তাই বাংলাদেশের অবস্থা শেষ কি হবে আল্লাহ্ ভালো জানেন!
ধারণা করা হচ্ছে, ভোটাভুটিতে দুবাইয়ের জয়লাভও অনেকটা নিশ্চিত। সে দিক বিবেচনায় এনে নেপাল সম্প্রতি দুবাইয়ের প্রার্থীতায় সমর্থন দিয়ে আগামী তিন বছরের জন্য তিন লাখ শ্রমিক রপ্তানির প্রতিশ্রুতি আদায় করে নিয়েছে। এ পথ অনুসরণ করলে বাংলাদেশের শ্রম বাজারও ফের চাঙ্গা হতে পারে। তবে বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে রাশিয়াকে সমর্থন দেয়ার এমন খবরে শঙ্কা বেড়েছে প্রবাসী বাংলাদেশিদের মাঝে। কোন দিকে যাচ্ছে বাংলাদেশের ভোট? এ নিয়ে অনেকটাই চিন্তিত প্রবাসী বাংলাদেশিরা। প্রবাসীসহ বিশ্লেসকরা মনে করছেন, বাংলাদেশ সরকার দুবাইকে সমর্থন জানালে খুলে যেতে পারে দীর্ঘদিন বন্ধ থাকা শ্রম ভিসা। শ্রম বাজার চাঙ্গা হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে বাড়বে ব্যবসা-বাণ্যিজ, যা বাংলাদেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে সহায়তা করবে কয়েকগুণ।
সোমবার রাতে বাংলাদেশ সোশ্যাল ক্লাব এক্সপো-২০২০ এর জন্য দুবাইয়ের পক্ষে সমর্থন চেয়ে সংযুক্ত আরব আমিরাতের শাহরজা শহরের আল বাইতি হোটেলের হল রুমে সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে। এ সময় উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ সোশ্যাল ক্লাবের সভাপতি নওশের আলী, সাধারণ সম্পাদক এটি এম জাহেদ চেৌধুরী, জুলফিকার হায়দার খান, আলী আহসান, হারুনুর রশীদ, আবিদ আহমেদ, শেখ রিয়াজ উদ্দিন, জাহাঙ্গীর আলম, মামুন রেজা, ইমাম হোসেন জাহেদসহ সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।
দুবাইকে সমর্থন দিলে কোন কোন খাতে বাংলাদেশ লাভবান হবে সেসব দিক তুলে ধরেন বক্তারা। সেই সঙ্গে বলেন, সারা বিশ্বের প্রায় ৪৫ লক্ষ বাংলাদেশি কর্মরত রয়েছে তারমধ্যে শুধু আমিরাতেই প্রায় সাড়ে ১২ লক্ষ। সংখ্যার দিক থেকে সর্বোচ্চ না হলেও বৈদেশিক মুদ্রা প্রেরণে আমিরাত প্রাবসীরা এখন দ্বিতীয় বৃহত্তম হিসেবে বাংলাদেশ সরকারেরর প্রশংসা পেয়েছে। যারা আমিরাতে অবস্থান করছেন তারাই নয়, বরং পুরো মধ্যপ্রাচ্যে কর্মরত বাংলাদেশি প্রবাসীদের ভাগ্য এখন নির্ভর করছে দুবাই এর 'এক্সপো-২০২০' এর ওপর। এমনিতেই দীর্ঘদিন ধরে মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশের মত আমিরাতেও বাংলাদেশি শ্রমিক ভিসা বন্ধ। এবার যদি বাংলাদেশ সরকারের ভোটটি দুবাই এর পক্ষে না যায় তবে আরো বেঁকে বসতে পারে আমিরাত সরকার।
অন্যদিকে, দুবাইয়ের পক্ষে সমর্থন আসলে আমাদের ভিসা সুবিধাসহ ২০২০ সালের আগে আরও ২ থেকে ৩ লক্ষ বাংলাদেশিদের এখানে কর্মসংস্থান হবে। এছাড়াও কয়েকগুণ উন্নতি হবে আর্থ সামাজিক, যোগাযোগ, আবাসন ও আমদানী-রপ্তনী ব্যবস্থার।
উল্লেখ্য, এক্সপো-২০২০ এর আসরের স্বাগতিক দেশ হওয়ার জন্য প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে ব্রাজিল এর সাও পাওলো, রাশিয়ার একাতেরিংবার্গ, তুরস্কের ইজমির এবং সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাই।
তবে ইতিমধ্যে জানা গেছে ভোট বাংলাদেশ রাসিয়াকেই দিচ্ছে!!
তাই বাংলাদেশের অবস্থা শেষ কি হবে আল্লাহ্ ভালো জানেন!
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন