ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ স

আচ্ছালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ। ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ সবাইকে জানাই সালাম শুভেচ্ছা। এইগ্রুপে যারা আছেন তাদের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট এলাকার এলাকারসকলকে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে বিদেশ থেকে রেমিটপন্স পাঠানোর আহবান জানাচ্ছি। রাজারবাগ, কুসুমবাগ, দক্ষিনগাও, শাহীবাগ, মানিকদিয়া, বাইকদিয়া, নন্দিপাড়াসহ সকল এলাকার গ্রাহক, শুভাকাংখী, শুভানুধ্যায়ীদের প্রদত্ত মোবাইল নাম্বারে যোগাযোগ করার অনুরোধ করা হলোঃ ০১৭১১-৪৫৮১৫১, ০১৭০০৯২৫২৪১

শনিবার, ৩০ নভেম্বর, ২০১৩

আগুন দিচ্ছে কারা? মানুষ মারছে কারা?

শুরু হল বিরোধী দলের অবরোধ কর্মসূচী। ব্যাপারটা অনেকটা হরতালের মত মনে হলেও, বাস্তবে কিছুমাত্রায় বেশি তীব্র আন্দোলন। প্রতিটি জেলা, প্রতিটি শহর জনগণ অবরুদ্ধ করে রাখবে। চলতে দেয়া হবে না সরকারি অফিস, ব্যাংক-লেনদেন। প্রদর্শন করা হবে সরকারের প্রতি অনাস্থা আর তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবী।
অবরোধকে সামনে রেখে সরকারও নেমে গেছে রাস্তায়। সরকারদলীয় সন্ত্রাসীলীগ আর রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসী পুলিশের সাদা পোশাকের টীম কাজে নেমে পড়েছে হাতে পেট্রোল আর গান পাউডার নিয়ে। সন্ত্রাসীলীগের দানবগুলো বাগে পেলে ছাড়বে না কোন বাস-গাড়ি এমনকি অবরুদ্ধ সিএনজির প্যাসেঞ্জারকেও। অট্টহাসি হেসে হেসে পেট্রোল কিবা গান পাউডার ছিটিয়ে জ্বালিয়ে দেবে আরও কিছু প্রাণ আর ফোনে গদগদ হয়ে বলবে: “স্যার, আইজকাও ৫ জন।” তার কাজ শেষ।
সাংবাদিক হাজির হবার আগেই তাকে ফোন দিয়ে জানানো হবে “৫ জন অগ্নিদগ্ধ, বিরোধী দল খারাপ” এইটা ছাপেন। প্রতিদিন সহিংসতার শিকার হচ্ছে সাধারণ মানুষ, জ্বলছে গাড়ি, জ্বলছে জীবন।
বিরোধীদলের আন্দোলনকে বিকৃতভাবে উপস্থাপন করতে উন্মাদ সরকার একের পর এক প্রাণনাশ করেই যাচ্ছে। এই হত্যাযজ্ঞ চালাতে এতটুকু মন কাঁপেনা হাসিনার, এই এতটুকুও না।
প্রশ্ন: হরতাল কিংবা অবরোধে অগ্নিসংযোগ এবং মানুষ হত্যা করা হলে কারা বেশি লাভবান হন? হরতালকারী নাকি সরকার?

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন