ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ স

আচ্ছালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ। ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ সবাইকে জানাই সালাম শুভেচ্ছা। এইগ্রুপে যারা আছেন তাদের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট এলাকার এলাকারসকলকে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে বিদেশ থেকে রেমিটপন্স পাঠানোর আহবান জানাচ্ছি। রাজারবাগ, কুসুমবাগ, দক্ষিনগাও, শাহীবাগ, মানিকদিয়া, বাইকদিয়া, নন্দিপাড়াসহ সকল এলাকার গ্রাহক, শুভাকাংখী, শুভানুধ্যায়ীদের প্রদত্ত মোবাইল নাম্বারে যোগাযোগ করার অনুরোধ করা হলোঃ ০১৭১১-৪৫৮১৫১, ০১৭০০৯২৫২৪১

বুধবার, ২৭ নভেম্বর, ২০১৩

হিন্দু পত্রিকার সম্পাদকীয় : শুধু আ.লীগের পক্ষ নেয়া দিল্লির মোটেই ঠিক হবে না : বিএনপির অংশগ্রহণ ছাড়া বিজয়ের ফল হবে শূন্য



হিন্দু পত্রিকার সম্পাদকীয় : শুধু আ.লীগের পক্ষ নেয়া দিল্লির মোটেই ঠিক হবে না : বিএনপির অংশগ্রহণ ছাড়া বিজয়ের ফল হবে শূন্য

বাংলাদেশের বর্তমান অচলাবস্থার জন্য হাসিনা সরকারের তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বাতিলকে দায়ী করে ভারতের প্রভাবশালী দৈনিক দি হিন্দুর এক সম্পাদকীয়তে বলা হয়েছে, বিএনপির অংশগ্রহণ ছাড়া নির্বাচনে আওয়ামী লীগের বিজয়ের ফল হবে শূন্য সম্পাদকীয়তে দিল্লিকে সতর্ক করে দিয়ে বলা হয়েছে, ভারতের স্বার্থেই বিএনপি ও আওয়ামী লীগকে সঙ্কট নিরসনে উত্সাহী করতে হবেশুধু আওয়ামী লীগের পক্ষ নেয়া দিল্লির মোটেই ঠিক হবে না
গতকাল ক্রিপলিং ডেডলক (খুঁড়িয়ে চলা অচলাবস্থা)শিরোনামে পত্রিকাটির সম্পাদকীয়তে এসব মন্তব্য করা হয়েছে
সম্পাদকীয়তে আশঙ্কা প্রকাশ করা হয়েছে, বাংলাদেশের প্রধান দুই রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগ ও বিএনপি যদি তাদের সর্বোচ্চ পর্যায় হতে পরিপকস্ফতা না দেখাতে পারে তবে সামনের সপ্তাহগুলোতে রাজনৈতিক অস্থিরতা আরও ভয়াবহ পর্যায়ে উপনীত হবেদেশটি একটির পর আরেকটি সঙ্কটে আপতিত হচ্ছে, বিশেষ করে যুদ্ধাপরাধের চলমান বিচারকে ঘিরেও ব্যাপক সহিংসতা হয়
সম্পাদকীয়তে আরও বলা হয়েছে, আগামী ২০১৪ সালের নির্বাচন তদারকিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সর্বদলীয় সরকারেরবিরোধিতা করছে বিএনপিতারা রাজপথে আন্দোলনের কর্মসূচি দিচ্ছেফলে সর্বদলীয় সরকারেকেবল আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন জোটের শরিকরাই রয়েছে
বছরের শুরুতে বিএনপির অন্যতম মিত্র জামায়াতের নিবন্ধন বাতিল আওয়ামী লীগ নেতৃত্বের গণতান্ত্রিক ভাবমূর্তি বাড়ায়নিবিশেষ করে যুদ্ধাপরাধের বিচার চলাকালেই কয়েকটি স্থানীয় নির্বাচনে বড় ধরনের বিজয় পায় বিরোধী জোট
পত্রিকাটিতে বলা হয়েছে, বর্তমান পরিস্থিতিতে শান্তিপূর্ণ গণতান্ত্রিক ধারা নিশ্চিত করতে নিজেদের মধ্যে গঠনমূলক আলোচনায় বসার বিষয়টিকে উভয় দলের স্বীকার করে নেয়া প্রয়োজন
বিএনপির নির্বাচন বর্জনের হুমকি কোনো সমধান নয়একইভাবে প্রধান বিরোধী দলের অংশগ্রহণ ছাড়া একটি নির্বাচনে আওয়ামী লীগের বিজয়ের ফল হবে শূন্যএটি দেশটিকে নতুন করে রাজনৈতিক সংঘাতের দিকে নিয়ে যাবে
সম্পাদকীয়টিতে বলা হয়েছে, বেশ কয়েকটি দেশ এখন ঢাকার রাজনৈতিক অচলাবস্থা নিরসনের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেএরই মধ্যে হাসিনা সমর্থক হিসেবে পরিচয় পাওয়া ভারতের এমন কিছু করা মোটেই ঠিক হবে না যা কোনো একটি দলের পক্ষে যায়
যদিও শেখ হাসিনা ভারতের খুব ভালো বন্ধুকিন্তু তিস্তা ও স্থলসীমান্ত চুক্তি না হওয়ায় এখন বিএনপির কাছে মার খাচ্ছে আওয়ামী লীগআর ভারতেরও উচিত নিজের স্বার্থেই দেশটির প্রধান দুই দলকে নিজেদের মধ্যেই বর্তমান অচলাবস্থা উত্তরণে একটি সমাধান খুঁজে বের করতে উত্সাহিত করা

http://www.amardeshonline.com/pages/details/2013/11/21/225302#.Uo0H2fumeNc
হিন্দু পত্রিকার সম্পাদকীয় : শুধু আ.লীগের পক্ষ নেয়া দিল্লির মোটেই ঠিক হবে না : বিএনপির অংশগ্রহণ ছাড়া বিজয়ের ফল হবে শূন্য

বাংলাদেশের বর্তমান অচলাবস্থার জন্য হাসিনা সরকারের তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বাতিলকে দায়ী করে ভারতের প্রভাবশালী দৈনিক দি হিন্দুর এক সম্পাদকীয়তে বলা হয়েছে, বিএনপির অংশগ্রহণ ছাড়া নির্বাচনে আওয়ামী লীগের বিজয়ের ফল হবে শূন্য। সম্পাদকীয়তে দিল্লিকে সতর্ক করে দিয়ে বলা হয়েছে, ভারতের স্বার্থেই বিএনপি ও আওয়ামী লীগকে সঙ্কট নিরসনে উত্সাহী করতে হবে। শুধু আওয়ামী লীগের পক্ষ নেয়া দিল্লির মোটেই ঠিক হবে না।
গতকাল ‘ক্রিপলিং ডেডলক (খুঁড়িয়ে চলা অচলাবস্থা)’ শিরোনামে পত্রিকাটির সম্পাদকীয়তে এসব মন্তব্য করা হয়েছে।
সম্পাদকীয়তে আশঙ্কা প্রকাশ করা হয়েছে, বাংলাদেশের প্রধান দুই রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগ ও বিএনপি যদি তাদের সর্বোচ্চ পর্যায় হতে পরিপকস্ফতা না দেখাতে পারে তবে সামনের সপ্তাহগুলোতে রাজনৈতিক অস্থিরতা আরও ভয়াবহ পর্যায়ে উপনীত হবে। দেশটি একটির পর আরেকটি সঙ্কটে আপতিত হচ্ছে, বিশেষ করে যুদ্ধাপরাধের চলমান বিচারকে ঘিরেও ব্যাপক সহিংসতা হয়।
সম্পাদকীয়তে আরও বলা হয়েছে, আগামী ২০১৪ সালের নির্বাচন তদারকিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ‘সর্বদলীয় সরকারের’ বিরোধিতা করছে বিএনপি। তারা রাজপথে আন্দোলনের কর্মসূচি দিচ্ছে। ফলে ‘সর্বদলীয় সরকারে’ কেবল আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন জোটের শরিকরাই রয়েছে।
বছরের শুরুতে বিএনপির অন্যতম মিত্র জামায়াতের নিবন্ধন বাতিল আওয়ামী লীগ নেতৃত্বের গণতান্ত্রিক ভাবমূর্তি বাড়ায়নি। বিশেষ করে যুদ্ধাপরাধের বিচার চলাকালেই কয়েকটি স্থানীয় নির্বাচনে বড় ধরনের বিজয় পায় বিরোধী জোট।
পত্রিকাটিতে বলা হয়েছে, বর্তমান পরিস্থিতিতে শান্তিপূর্ণ গণতান্ত্রিক ধারা নিশ্চিত করতে নিজেদের মধ্যে গঠনমূলক আলোচনায় বসার বিষয়টিকে উভয় দলের স্বীকার করে নেয়া প্রয়োজন।
বিএনপির নির্বাচন বর্জনের হুমকি কোনো সমধান নয়। একইভাবে প্রধান বিরোধী দলের অংশগ্রহণ ছাড়া একটি নির্বাচনে আওয়ামী লীগের বিজয়ের ফল হবে শূন্য। এটি দেশটিকে নতুন করে রাজনৈতিক সংঘাতের দিকে নিয়ে যাবে।
সম্পাদকীয়টিতে বলা হয়েছে, বেশ কয়েকটি দেশ এখন ঢাকার রাজনৈতিক অচলাবস্থা নিরসনের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। এরই মধ্যে হাসিনা সমর্থক হিসেবে পরিচয় পাওয়া ভারতের এমন কিছু করা মোটেই ঠিক হবে না যা কোনো একটি দলের পক্ষে যায়।
যদিও শেখ হাসিনা ভারতের খুব ভালো বন্ধু। কিন্তু তিস্তা ও স্থলসীমান্ত চুক্তি না হওয়ায় এখন বিএনপির কাছে মার খাচ্ছে আওয়ামী লীগ। আর ভারতেরও উচিত নিজের স্বার্থেই দেশটির প্রধান দুই দলকে নিজেদের মধ্যেই বর্তমান অচলাবস্থা উত্তরণে একটি সমাধান খুঁজে বের করতে উত্সাহিত করা।

http://www.amardeshonline.com/pages/details/2013/11/21/225302#.Uo0H2fumeNc

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন