ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ স

আচ্ছালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ। ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ সবাইকে জানাই সালাম শুভেচ্ছা। এইগ্রুপে যারা আছেন তাদের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট এলাকার এলাকারসকলকে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে বিদেশ থেকে রেমিটপন্স পাঠানোর আহবান জানাচ্ছি। রাজারবাগ, কুসুমবাগ, দক্ষিনগাও, শাহীবাগ, মানিকদিয়া, বাইকদিয়া, নন্দিপাড়াসহ সকল এলাকার গ্রাহক, শুভাকাংখী, শুভানুধ্যায়ীদের প্রদত্ত মোবাইল নাম্বারে যোগাযোগ করার অনুরোধ করা হলোঃ ০১৭১১-৪৫৮১৫১, ০১৭০০৯২৫২৪১

রবিবার, ৪ অক্টোবর, ২০১৫

জামায়াতের মূল লক্ষ্য নেতাদের রক্ষা নয়, এদেশে ইসলামী রাষ্ট্র কায়েম : নুরুল কবির .


‘প্রতারণামূলক রাজনীতি দিয়ে জামায়াতে ইসলামীর মত দলের রাজনীতিকে মোকাবেলা করা যায় না’ ‘জামায়াতের মূল লক্ষ্য নেতাদের রক্ষা নয়, এদেশে ইসলামী রাষ্ট্র কায়েম’- মঙ্গলবার মধ্যরাতে বাংলাভিশনের টকশোতে নিউ এজ পত্রিকার সম্পাদক নুরুল কবির একথা বলেন।
তিনি বলেন, ‘প্রশ্ন হচ্ছে আপনি লক্ষ্য করুন জামায়াতে ইসলামী পাকিস্থানে যে পরিমান শক্ত এই মুহূর্তে বাংলাদেশে জামায়াতে ইসলামী তার চেয়ে বেশি শক্তিমান। এটা কিন্তু বাস্তব। তাদের কিন্তু মূল লক্ষ্য এটা নয় যে, তাদের নেতাদেরকে যুদ্ধাপরাধের মামলা থেকে বাঁচানো। এইটা একটা সামান্য ক, খ দিয়ে শুরু করলে ক্ষ নম্বর হতে পারে। তাদের মূল কথা হচ্ছে বাংলাদেশে ইসলামী রাষ্ট্র কায়েম করতে চায় এবং এটা তারা লুকায় না। রাষ্ট্র পরিচালনার ক্ষেত্রে তারা মানুষের ইচ্ছা সার্বভৌমত্বের তারা স্বীকার করে না, রাষ্ট্র পরিচালনার ক্ষেত্রে তারা আল্লাহর সার্বভৌমত্বে বিশ্বাস করে।’ তিনি আরো বলেন, ‘এরশাদ নিজেই রাজাকার ছিল, কারন পাকিস্থানে যারা যুদ্ধ করতে এসেছিল, চেয়েছিল কিন্তু ধরা পড়ে গেছে- তাদের জন্য ট্রাইব্যুনাল হয়েছিল। এরশাদ নিজে সেই ট্রাইব্যুনালের চীফ ছিল।’ তিনি বলেন, ‘আওয়ামী লীগ স্বাধীনতার চেতনার কথা বলে প্রতিদিন চিৎকার করছে এবং আওয়ামী লীগ আমাদের বিশ্বাস করানোর চেষ্টা করছে তারা স্বাধীনতার চেতনায় বিশ্বাস করে। তাদের আমলে মাওলানা নুরুল ইসলাম মন্ত্রী ছিল। এই শেখ হাসিনার প্রধানমন্ত্রীত্বে মাওলানা নুরুল ইসলাম ধর্ম মন্ত্রী ছিল। সে একেবারে বিতর্কহীনভাবে রাজাকার ছিল
এবং মুক্তিযোদ্ধা জবাই করেছে বলে বলত। এবং আমরা আওয়ামী লীগকে দেখেছি তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আন্দোলনে ৫টা বছর ধরে গোলাম আযমের কাছে তার প্রতিনিধি পাঠাতে শেখ হাসিনাকে। শেখ হাসিনার সাথে নিজামীর ছবি এখনো ইন্টারনেটে পাওয়া যায়। এবং যে সমস্ত বুদ্ধিজীবীরা শুধুমাত্র বিএনপিকে জামায়াতের পৃষ্ঠপোষক বলে, আওয়ামী লীগকে বলে না। অথচ ইতিহাসে পরিস্কার তথ্য আছে, তারা ইতিহাসের সাথে প্রতারণা করে। এই সমস্ত প্রতারণামূলক রাজনীতি দিয়ে জামায়াতে ইসলামীর মত দলের রাজনীতিকে মোকাবেলা করা যায় না।’ 

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন