ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ স

আচ্ছালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ। ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ সবাইকে জানাই সালাম শুভেচ্ছা। এইগ্রুপে যারা আছেন তাদের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট এলাকার এলাকারসকলকে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে বিদেশ থেকে রেমিটপন্স পাঠানোর আহবান জানাচ্ছি। রাজারবাগ, কুসুমবাগ, দক্ষিনগাও, শাহীবাগ, মানিকদিয়া, বাইকদিয়া, নন্দিপাড়াসহ সকল এলাকার গ্রাহক, শুভাকাংখী, শুভানুধ্যায়ীদের প্রদত্ত মোবাইল নাম্বারে যোগাযোগ করার অনুরোধ করা হলোঃ ০১৭১১-৪৫৮১৫১, ০১৭০০৯২৫২৪১

শনিবার, ২৪ অক্টোবর, ২০১৫

চট্টগ্রাম মহানগরী জামায়াতের “মহররমের তাৎপর্য” শীর্ষক আলোচনা সভা কারবালার চেতনায় উজ্জীবিত হয়ে আন্দোলনে ঝাঁপিয়ে পড়তে হবে


বাংলাদেশ বার্তা: বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর চট্টগ্রাম মহানগরী সেক্রেটারি মুহাম্মদ নজরুল ইসলাম বলেছেন, মহররম মাস মুসলিম জাতির জন্য অপরিসীম তাৎপর্যমন্ডিত মাস। এ মাসে ১০ তারিখ একটি বেদনাবিদূর দিন ও একটি ইতিহাস। ইসলামের খেলাফতের শাসন ধ্বংস করার জন্য ষড়যন্ত্রের অংশ হিসাবে হযরত ইমাম হোসাইন (রা:)কে শহীদ করা হয়েছিল। আজ ও ইসলাম ও মুসলমানদের নিশ্চিহ্ন করার জন্য গোটা বিশ্বে ষড়যন্ত্র ও চক্রান্ত চলছে। সারা বিশ্বে মুসলিম নিধন চলছে। তিনি বলেন, মহররমের এ দিনে বিশ্ব নবী মুহাম্মদুর রাসুলুল্লাহ (স:) এর প্রিয় দৌহিত্র হযরত ইমাম হোসাইন (রা:) হক ও বাতিলের লড়াইয়ে বাতিলের নিকট মাথা নত না করে হক ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য শাহাদাত বরণ করে ছিলেন। তিনি ক্ষমতার উদ্দেশ্যে নয় আল্লাহর দ্বীন তথা ইসলাম প্রতিষ্ঠার এবং রসুল (স:)এর সুন্নাহকে সঠিকভাবে কায়েম করার জন্য সংগ্রাম করে ছিলেন।তিনি আরো বলেন,রাজতন্ত্র ও একনায়কতন্ত্রের বিরুদ্ধে ইসলামের ইনসাফ ভিত্তিক শাসন প্রতিষ্ঠাই ছিল জিহাদের মূল উদ্দেশ্য। তিনি বলেন, বিশ্বের মুসলিম জনগোষ্ঠিকে কারবালার শাহাদাতের চেতনায় উজ্জীবিত হয়ে জালিম খোদাদ্রোহীদের বিরুদ্ধে আল্লাহর দ্বীন প্রতিষ্ঠার আন্দোলনে ঐক্যবদ্ধ হয়ে ঝাঁপিয়ে পড়তে হবে।
জামায়াতে ইসলামী চট্টগ্রাম মহানগরীর উদ্যোগে “মহররমের তাৎপর্য ও শিক্ষা” শীর্ষক এক আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিলে তিনি সভাপতির বক্তব্যে উপরোক্ত কথা বলেন।
নগর জামায়াতের সেক্রেটারি মুহাম্মদ নজরুল ইসলামের সভাপতিত্বে অস্থায়ী কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিলে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, চট্টগ্রাম নগর জামায়াতের এসিসটেন্ট সেক্রেটারি আ.জ.ম.ওবায়েদুল্লাহ্, নগর প্রচার সম্পাদক মুহাম্মদ উল্লাহ, নগর কর্মপরিষদ সদস্য মুহাম্মদ ছিদ্দিকুর রহমান, জামায়াত নেতা মুহাম্মদ শামসুল হক, ফারুকে আজম, মাহমুদুল আলম প্রমুখ। আলোচনা সভা শেষে কারবালার শহীদদের স্মরণে মোনাজাত করা হয়।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন