ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ স

আচ্ছালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ। ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ সবাইকে জানাই সালাম শুভেচ্ছা। এইগ্রুপে যারা আছেন তাদের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট এলাকার এলাকারসকলকে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে বিদেশ থেকে রেমিটপন্স পাঠানোর আহবান জানাচ্ছি। রাজারবাগ, কুসুমবাগ, দক্ষিনগাও, শাহীবাগ, মানিকদিয়া, বাইকদিয়া, নন্দিপাড়াসহ সকল এলাকার গ্রাহক, শুভাকাংখী, শুভানুধ্যায়ীদের প্রদত্ত মোবাইল নাম্বারে যোগাযোগ করার অনুরোধ করা হলোঃ ০১৭১১-৪৫৮১৫১, ০১৭০০৯২৫২৪১

রবিবার, ৪ অক্টোবর, ২০১৫

গরুর মাংস খাই, হিম্মত থাকলে কেউ মেরে দেখাক


প্রেস কাউন্সিলের প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট তথা সুপ্রিম কোর্টের প্রাক্তন বিচারপতি মার্কেন্ডেয় কাটজু টুইট করে লিখেছেন, তিনি গো-মাংস খেয়েছেন, হিম্মত থাকলে তাকে কেউ মেরে দেখাক..। কাটজু আরও লিখেছেন, তার লাঠি ওইসব লোকেদের জন্য অপেক্ষা করছে।
প্রখ্যাত লেখিকা শোভা দে টুইট করেছেন, তিনি এই মাত্র গো-মাংস খেলেন। এ জন্য কেউ যদি তাকে মারতে চায় তাহলে তিনি তার মুখোমুখি হতে প্রস্তুত।

বলিউডের প্রবীণ অভিনেতা ঋষি কাপূরও নিজেকে গো-মাংস ভক্ষণকারী হিন্দু বলে দাবি করেছিলেন। তীব্র বিরোধিতার মধ্যেও নিজের মন্তব্যে অনড় তিনি।
ভারতে গরুর মাংস খেয়েছেন এই অভিযোগে একজন বৃদ্ধকে পিঠিয়ে হত্যা করে উগ্র হিন্দু। 
বাড়িতে গরুর মাংস ফ্রিজে রেখে খেয়েছে, এমন গুজবে ভারতে ৫০ বছর বয়সী একজন ব্যক্তিকে মুসলিমকে পিটিয়ে মেরেছে উগ্র হিন্দু গ্রাম বাসী। এর নেপত্থ্যে হিন্দু সংঘ। 
হিন্দুদের উগ্র , হিংস্র আচরণের আরেকটি উদাহরণ
ভারতে দলিত বৃদ্ধকে পুড়িয়ে হত্যা ..
(হিন্দুস্তান টাইমস -০৩ অক্টোবর ২০১৫)
ভারতের বুন্দেলখন্ডের হামিরপুরা জেলায় ৯০ বছর বয়সী এক দলিত বৃদ্ধকে আগুনে পুড়িয়ে হত্যা করা হয়েছে। এতে ওই এলাকায় ব্যাপক উত্তেজনা সৃষ্টি হয়েছে। বুধবার সন্ধ্যায় চিম্মা নামের উচ্চবর্ণের এক ব্যক্তি ওই দলিত বৃদ্ধকে একটি মন্দিরে যেতে বাধা দেন। তিনি বাধা না মেনে সেখানে যাওয়ায় প্রথমে তার মাথায় আঘাত করা হয় এবং পরে ঘটনাস্থলেই তাকে জীবন্ত পুড়িয়ে মারা হয়। 
ভারতীয় প্রেস কাউন্সিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট এবং সুপ্রিম কোর্টের সাবেক বিচারপতি মার্কেন্ডেয় কাটজুও টুইট বার্তায় লেখেন, তিনি আগেও গরু খেয়েছেন, ভবিষ্যতেও খাবেন। বরং এখন থেকে আরো বেশি করে খাবেন। হিম্মত থাকলে এ বিষয়টি নিয়ে কেউ তাঁর সামনে এসে মেরে দেখাক। তবে ওই ‘কাপুরুষদের’ জন্য তাঁর হাতের লাঠি অপেক্ষা করছে বলেও উল্লেখ করেন তিনি।
স্বনামধন্য সাংবাদিক বরখা দত্ত লিখেছেন, ‘এই আমাদের সংস্কৃতি এবং জাতীয়তাবাদের চেতনাবোধ? বিমানবাহিনীর একজন কর্মকর্তার বাবাকে কেবল গরুর মাংস খাওয়ার অপরাধে মেরে ফেলা হলো!’
নিষ্ঠুর এই হত্যাকাণ্ডে বলিউড অঙ্গনেও উঠেছে প্রতিবাদ ও নিন্দার ঝড়। অভিনেতা নানা পাটেকর একে ‘সভ্যতা ও জাতীয়তাবাদের প্রতি অবমাননা’ বলে উল্লেখ করেন। মানব জমিন এর সৌজন্যে

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন