ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ স

আচ্ছালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ। ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ সবাইকে জানাই সালাম শুভেচ্ছা। এইগ্রুপে যারা আছেন তাদের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট এলাকার এলাকারসকলকে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে বিদেশ থেকে রেমিটপন্স পাঠানোর আহবান জানাচ্ছি। রাজারবাগ, কুসুমবাগ, দক্ষিনগাও, শাহীবাগ, মানিকদিয়া, বাইকদিয়া, নন্দিপাড়াসহ সকল এলাকার গ্রাহক, শুভাকাংখী, শুভানুধ্যায়ীদের প্রদত্ত মোবাইল নাম্বারে যোগাযোগ করার অনুরোধ করা হলোঃ ০১৭১১-৪৫৮১৫১, ০১৭০০৯২৫২৪১

সোমবার, ৫ ফেব্রুয়ারী, ২০১৮

‘ভিজিট ৪০০ টাকা, কষ্ট হলে না দিলেও চলবে’: বাংলাদেশের সব ডাক্তারগণ যদি প্রফেসর ডা. মো. মতিয়ার রহমান মতো হতো।


বাংলাদেশ বার্তাঃ ‘চেম্বারে রোগী দেখা মানেই হাজার হাজার টাকা ভিজিট’- আপনার এমন ধারণা বদলে দেবে এই চিকিৎসকের চেম্বারে ঢুকলে। ছিমছাম পরিপাটি ডেস্কের উপরে লেখা ‘ভিজিট ৪০০ টাকা, কষ্ট হলে না দিলেও চলবে।’

সাংবাদিক মিজানুর রহমান সোহেল ছবিটি ফেসবুকে পোস্ট করে লিখেছেন, ‘মায়ের পিত্তথলিতে পাথর। কিডনি ডাক্তার মতিয়ার রহমানকে দেখানোর জন্য প্রায় দেড়মাস আগে সিরিয়াল দিয়ে আজ দেখাতে আসলাম। তবে ডাক্তার চেম্বারে ঢুকেই লেখাটি দেখে ভাল লাগলো। বাকিটা আল্লাহ্‌ ভরসা।’

প্রফেসর ডা. মো. মতিয়ার রহমান, ল্যাপারোসকপিক যন্ত্রের দ্বারা পিত্তথলি পাথর অপারেশনের অভিজ্ঞ সার্জন। বর্তমানে তিনি ঢাকা ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের সার্জারি বিভাগের প্রফেসর ও বিভাগীয় প্রধান, ইনসাফ বারাকাহ কিডনি অ্যান্ড জেনারেল হাসপাতালের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান, দি বারাকাহ ফাউন্ডেশনের ভাইস চেয়ারম্যান এবং কোরআন রিসার্চ ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।

তার জনপ্রিয়তার প্রমাণ মিলল, মিজানুর রহমান সোহেলের পোস্টেই। সেখানে কমেন্ট করে অনেকেই জানিয়েছেন, তাদের স্বজনরা অনেকেই চিকিৎসা নিয়ে সুস্থ হয়েছেন। তারা এই চিকিৎসকের প্রশংসাও করেছেন।

ডা. মতিয়ার রহমান খুলনা জেলার ডুমুরিয়া থানার আরজি-ডুমুরিয়া গ্রামে এক সম্ভ্রান্ত পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৬৮ ও ১৯৭০ সালে যথাক্রমে ডুমুরিয়া হাই স্কুল ও খুলনাস্থ দৌলতপুর সরকারি বিএম কলেজ থেকে এসএসসি ও এইচএসসি পাস করেন। এরপর ১৯৭৭ সালে ঢাকা মেডিকেল কলেজ থেকে এমবিবিএস পাস করেন।

সরকারি চাকরিতে যোগদানের পর ১৯৭৯ সালে ইরাক চলে যান তিনি এবং ইরাকের জেনারেল হাসপাতালে সার্জারি বিভাগে চার বছর চাকরি করেন। এরপর তিনি উচ্চশিক্ষা অর্জনের উদ্দেশ্যে ইংল্যান্ডে যান এবং ১৯৮৬ সালে গ্লাসগো রয়েল কলেজ অব ফিজিসিয়ানস এন্ড সার্জনস থেকে সার্জারিতে এফআরসিএস ডিগ্রী অর্জন করেন। ইংল্যান্ডে রেসিডেন্ট পারমিট থাকলেও তা ত্যাগ করে তিনি ১৯৮৭ সালে দেশে ফিরে আসেন। ১৯৮৮ সালে ঢাকা ন্যাশনাল মেডিকেল ইনিস্টিটিউট হাসপাতালে সার্জারি বিভাগের কনসালটেন্ট হিসেবে যোগদান করেন।

সৌজন্যে ঃ Latest BD News – Bangla News Online

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন