ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ স

আচ্ছালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ। ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ সবাইকে জানাই সালাম শুভেচ্ছা। এইগ্রুপে যারা আছেন তাদের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট এলাকার এলাকারসকলকে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে বিদেশ থেকে রেমিটপন্স পাঠানোর আহবান জানাচ্ছি। রাজারবাগ, কুসুমবাগ, দক্ষিনগাও, শাহীবাগ, মানিকদিয়া, বাইকদিয়া, নন্দিপাড়াসহ সকল এলাকার গ্রাহক, শুভাকাংখী, শুভানুধ্যায়ীদের প্রদত্ত মোবাইল নাম্বারে যোগাযোগ করার অনুরোধ করা হলোঃ ০১৭১১-৪৫৮১৫১, ০১৭০০৯২৫২৪১

মঙ্গলবার, ৭ নভেম্বর, ২০১৭

ফিরে দেখা জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস

বাংলাদেশ বার্তাঃ আজ ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর। জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস। ১৯৭৫ সালের এই দিনে আধিপত্যবাদী চক্রের সকল ষড়যন্ত্র রুখে দিয়ে আমাদের জাতীয় স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব ও গণতন্ত্র রক্ষার দৃঢ় প্রত্যয় বুকে নিয়ে সিপাহী-জনতা কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে রাজপথে নেমে এসেছিলো। তাদের ঐক্যবদ্ধ বিপ্লবের মাধ্যমেই রক্ষা পায় সদ্য অর্জিত বাংলাদেশের স্বাধীনতা। কয়েকদিনের দুঃস্বপ্নের প্রহর শেষে সিপাহী-জনতা ক্যান্টনমেন্টের বন্দিদশা থেকে মহান স্বাধীনতার ঘোষক, বহুদলীয় গণতন্ত্র ও বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদের প্রবর্তক, স্বনির্ভর বাংলাদেশের স্বপদ্রষ্টা এবং বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা সফল রাষ্ট্রনায়ক শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান বীর উত্তমকে মুক্ত করে দেশ পরিচালনার গুরু দায়িত্ব অর্পণ করে। 

তাই ৭ নভেম্বর আমাদের জাতীয় জীবনের এক অনন্য ঐতিহাসিক তাৎপর্যমন্ডিত দিন। সিপাহী-জনতার বিপ্লবের মাধ্যমে আধিপত্যবাদ, একনায়কতন্ত্র, একদলীয় শাসন, জনজীবনের বিশৃঙ্খলাসহ তখনকার বিরাজমান নৈরাজ্যের অবসান ঘটে। একটি অস্থিতিশীল পরিবেশ থেকে দেশ একটি সুশৃঙ্খল পরিবেশে ফিরে আসে। 

১৯৭৫ সালের ৩ থেকে ৬ নভেম্বর মধ্যরাত পর্যন্ত দেশে এক শ্বাসরুদ্ধকর অনিশ্চিত অবস্থা বিরাজ করছিল। হুমকির সম্মুখীন হয়ে পড়েছিল আমাদের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব। ব্রিগেডিয়ার খালেদ মোশাররফের নেতৃত্বে ৩ নভেম্বর সেনাবাহিনীর একটি উচ্চাভিলাষী দল মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমানকে ক্যান্টনমেন্টের বাসভবনে বন্দি করে এক সামরিক অভ্যুত্থানের মাধ্যমে ক্ষমতা দখল করলে এ অবস্থার সৃষ্টি হয়। এ ঘটনায় দেশের সাধারণ জনগণ ও সিপাহীদের মধ্যে ক্ষোভ সৃষ্টি করে। জিয়াউর রহমান সেনাবাহিনীর সর্বমহলে, বিশেষত সিপাহীদের কাছে ছিলেন খুবই জনপ্রিয়। ফলে তারা পাল্টা ব্যবস্থা গ্রহণ ও জিয়াউর রহমানকে মুক্ত করার পরিকল্পনা গ্রহণ করেন। ৬ নভেম্বর মধ্যরাতে ঘটে সিপাহী-জনতার ঐক্যবদ্ধ এক বিপ্লব, যা ইতিহাসে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস হিসেবে স্থান লাভ করেছে। 


দেশবাসী সেদিন জিয়ার হাতেই তুলে দিয়েছিল রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব। ৭ নভেম্বর সিপাহী-জনতা স্বকীয়ভাবে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের চক্রান্তকারীদের খপ্পর থেকে দেশকে উদ্ধার করে ২৫ বছরের গোলামি চুক্তিকে হিমাগারে ফেলে দিয়ে সত্যিকার স্বাধীন-সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসাবে বাংলাদেশকে বিশ্বের দরবারে স্থান করে নেয়। ওই সময় বাংলাদেশের সর্বস্তরের মানুষ (গুটি কয়েক বৈদেশিক অনুচর ছাড়া) এবং সশস্ত্রবাহিনীর পূর্ণ সমর্থন ও আস্থা নিয়ে দেশকে একটি উন্নতি, অগ্রগতি ও শান্তির পথে নিয়ে যায়। সিপাহী-জনতার মিলিত বিপ্লবে নস্যাৎ হয়ে যায় স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ববিরোধী দেশবিরোধী সকল ষড়যন্ত্র। আধিপত্যবাদী ও সাম্রাজ্যবাদী শক্তির আগ্রাসন থেকে রক্ষা পায় বাংলাদেশ।

৭ নভেম্বরের বিপ্লব সম্পর্কে তদানীন্তন দৈনিক বাংলার রিপোর্টে বলা হয়, ‘সিপাহী ও জনতার মিলিত বিপ্লবে চারদিনের দুঃস্বপ্ন শেষ হয়েছে। মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমান বন্দিদশা থেকে মুক্ত হয়েছেন। বৃহস্পতিবার রাত প্রায় ১টায় সশস্ত্র বাহিনীর প্রতিক্রিয়াশীল চক্রের বিরুদ্ধে সেনাবাহিনী, বিমানবাহিনী, নৌবাহিনীর সিপাহী-জওয়ানরা বিপ্লবী অভ্যুত্থান ঘটিয়েছেন। ষড়যন্ত্রের নাগপাশ ছিন্ন করে মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমানকে উদ্ধার করেছেন বিপ্লবী সিপাহীরা। ৭ নভেম্বর শুক্রবার ভোরে রেডিওতে ভেসে আসে, ‘আমি মেজর জেনারেল জিয়া বলছি।’ জেনারেল জিয়া জাতির উদ্দেশে ঐতিহাসিক ভাষণ দিয়ে শান্তিপূর্ণভাবে যথাস্থানে নিজ নিজ দায়িত্ব পালনের জন্য সবার প্রতি আহ্বান জানান। 

ওইদিন রাজধানী ঢাকা ছিল মিছিলের নগরী। পথে পথে সিপাহী-জনতা আলিঙ্গন করেছে একে অপরকে। নারায়ে তাকবির আলাহু আকবর, বাংলাদেশ জিন্দাবাদ ধ্বনিতে ফেটে পড়েন তারা। সিপাহী-জনতার মিলিত বিপ্লবে ভন্ডুল হয়ে যায় স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ববিরোধী সব ষড়যন্ত্র। আনন্দে উদ্বেলিত হাজার হাজার মানুষ নেমে আসেন রাজপথে। সাধারণ মানুষ ট্যাঙ্কের নলে পরিয়ে দেন ফুলের মালা। এই আনন্দের ঢেউ রাজধানী ছাড়িয়ে দেশের সব শহর-নগর-গ্রামেও পৌঁছে যায়। 

ইতিহাসের ঘটনাবলী পর্যালোচনা করলেই আমরা সত্য উপলব্ধি করতে পারি। ১৯৭৫ এর ১৫ই আগষ্ট শেখ মুজিবকে হত্যার পর আওয়ামী লীগ/বাকশাল নেতা খন্দকার মুশতাক আহমেদ রাষ্ট্রপতি হিসেবে শপথ নেন। শেখ মুজিবের মন্ত্রীসভার প্রায় সকল সদস্যই মুশতাকের মন্ত্রীসভায় যোগ দেন। মুশতাক আহমেদ ছিলেন শেখ মুজিবের আদর্শ বাকশালের ৪র্থ সদস্য।

ক্ষমতা নেয়ার পর মুশতাক আহমেদ সারাদেশে সামরিক আইন জারি করেন। সে সময় সেনাবাহিনীর প্রধান ছিলেন আওয়ামী লীগ নেতা সাবেক এমপি ও তৎকালীন জেনারেল শফিউল্লাহ। জিয়াউর রহমান তখন ছিলেন সেনাবাহিনীর ডেপুটি চিফ অব স্টাফ। মুশতাকের মন্ত্রীসভার শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে বিজয়ীর বেশে উপস্হিত ছিলেন তাহের-ইনু বাহিনী ও তৎকালীন মুজিব বিদ্রোহী নেতারা। প্রশ্ন থেকে যায়, যদি তাহের-ইনু বাহিনী বা জাসদ শেখ মুজিব হত্যাকান্ডের সঙ্গে জড়িত নাই থাকেন (বর্তমান দাবি অনুযায়ি), তবে খন্দকার মোশতাকের বিরুদ্ধে জাসদ ও তাহের-ইনু বাহিনীর ভূমিকা কি ছিল? মুশতাকের বিরুদ্ধে ব্রিগেডিয়ার খালেদ মোশাররফ অভ্যুত্থান ঘটালে তাহের-ইনু বাহিনীর ভূমিকা কার পক্ষে ছিলো- ব্রিগেডিয়ার খালেদ মোশাররফ নাকি খন্দকার মুশতাক আহমেদের পক্ষে?!

শেখ মুজিব হত্যাকান্ডের পর আরও দশদিন অর্থাৎ ২৪ আগষ্ট পর্যন্ত সেনাবাহিনীর প্রধান হিসেবে ছিলেন জেনারেল শফিউল্লাহ। বিদেশে রাষ্ট্রদূত হিসেবে সরকারি চাকরী কনফার্ম হবার পরেই তিনি দায়িত্ব ছাড়েন। এরপর যথারীতি সেনাবাহিনীর নিয়মানুসারে 'ডেপুটি চিফ অব স্টাফ' থেকে প্রমোশন পেয়ে ২৫ আগষ্ট 'সেনাপ্রধান' হন জিয়াউর রহমান।

তবে জিয়াউর রহমান সেনাবাহিনীর প্রধান হলেও তখন তিন বাহিনীর প্রধানের উপর নজিরবিহীনভাবে 'ডেপুটি চিফ অব ডিফেন্স' নামে এক পদ সৃষ্টি করেছিলেন খন্দকার মুশতাক। সে পদে নিয়োগ দেয়া হয় তৎকালীন বিডিআর প্রধান মেজর জেনারেল খলিলুর রহমানকে। প্রায় একই সময়ে জেনারেল ওসমানীকে নিয়োগ দেয়া হয় রাষ্ট্রপতি খন্দকার মুশতাকের 'ডিফেন্স এডভাইজার' পদে।

দায়িত্ব পাওয়ার পর জিয়াউর রহমান রক্ষীবাহিনীর প্রভাবমুক্ত ও পেশাদার একটি সেনাবাহিনী গড়ে তোলার কাজ শুরু করেন। কিন্তু ১৯৭৫ সালের ২ নভেম্বর দিবাগত রাতে ব্রিগেডিয়ার খালেদ মোশাররফ সেনাবহিনীর প্রধান জিয়াউর রহমানকে বন্দি করেন। জিয়াউর রহমান'কে বন্দি করার পর, ৩রা নভেম্বর তারিখে প্রশাসনের উপর নিজের নেতৃত্ব ও কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠার জন্য রাষ্ট্রপতি খন্দকার মোশাতাকের সাথে নানা দেন-দরবার ও দর-কষাকষি শুরু করেন খালেদ মোশাররফ। সে সময় বন্দি জিয়াউর রহমানের কাছ থেকে জোরপূর্বক পদত্যাগপত্রও নেওয়া হয়েছিল। এরপর ৪ নভেম্বর তারিখে ব্রিগেডিয়ার খালেদ মোশাররফ নিজেই নিজেকে মেজর জেনারেল পদে প্রমোশন নেন ও সেনাপ্রধান হিসেবে নিজেই ঘোষণা করেন।

এরই মধ্যে ৩রা নভেম্বর ঢাকা কেন্দ্রিয় কারাগারে সংগঠিত হয় জাতীয় চার নেতার হত্যাকান্ড। মোশতাক ও আওয়ামী লীগে নেতা রাশেদ মোশাররফের সম্মতিতে ৩রা নভেম্বর সন্ধ্যার পরে ১৫ আগষ্টের পটপরিবর্তনের সাথে জড়িতরা নিরাপদে দেশত্যাগ করেন।

১৯৭৫ সালের ৫ নভেম্বর রাষ্ট্রপতির পদ থেকে পদত্যাগ করেন খন্দকার মুশতাক আহমেদ। এরপর ব্রিগেডিয়ার খালেদ মোশাররফের সম্মতিতে বিচারপতি আবু সাদাত মোহাম্মদ সায়েম রাষ্ট্রপতি হিসেবে শপথ নেন ৬ই নভেম্বর তারিখে।

১৫ আগষ্ট থেকে মুশতাক-শফিউল্লাহর জারিকৃত সামরিক আইন বহাল থাকায় রাষ্ট্রপতি আবু সায়েম একাধারে প্রধান সামরিক আইন প্রশাসকের দায়িত্বও পালন করেন। বিচারপতি আবু সাদাত মোহাম্মদ সায়েম ছিলেন বাংলাদেশের প্রথম প্রধান বিচারপতি, ৭২ সালের ১০ জানুয়ারি দেশে ফিরে ১২ তারিখে শেখ মুজিব তাকে এই পদে নিয়োগ দিয়েছিলেন।

৬ই নভেম্বর দিবাগত রাতে পাল্টা অভ্যুত্থানে নিহত হন ব্রিগেডিয়ার খালেদ মোশাররফ। ৭ই নভেম্বর ঘটে ঐতিহাসিক সিপাহী-জনতার ঐক্যবদ্ধ বিপ্লব। বন্দিদশা থেকে মুক্ত হবার পর জিয়াউর রহমান সেনাবাহিনীর প্রধান হিসেবে পুনর্বহাল হন। ১৯৭৭ সালের ২০ এপ্রিল পর্যন্ত রাষ্ট্রপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন বিচারপতি আবু সায়েম। এ সময়কালে জিয়াউর রহমান ছিলেন সেনাপ্রধান ও উপ-প্রধান সামরিক আইন প্রশাসক। ১৯৭৭ সালের ২০ এপৃল রাষ্ট্রপতি আবু সায়েম পদতায়গ করলে জিয়াউর রহমান প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব নেন ২১ এপৃল তারিখে।

১৯৭৮ সালের ৩রা জুন বাংলাদেশের প্রথমবারের মতো অনুষ্ঠিত হয় রাষ্ট্রপতি নির্বাচন। সে নির্বাচনে জেনারেল ওসমানী সহ মোট ১০ জন প্রার্থী ছিলেন। নির্বাচনে বিজয়ী হয়ে বাংলাদেশের প্রথম নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট হওয়ার গৌরব অর্জন করেন শহীদ জিয়া। এরপর ১৯৭৯ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারি জাতীয় সংসদের সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে বিএনপি ২০৮টি আসনে জয়লাভ করে সংখ্যাগরিষ্ঠতা লাভ করে, নির্বাচনে আওয়ামী লীগের বিজয়ী আসন সংখ্যা ছিল ৩৯টি। সর্বমোট ২৯টি রাজনৈতিক দল সে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে।

১৯৭৮ সালের মে মাসে প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান দেশের উন্নয়নকল্পে ১৯দফা কর্মসূচী ঘোষণা করেন। এই কর্মসূচীর উপর জনগণের আস্হা যাচাইয়ের লক্ষ্যে ৩০ মে তারিখে 'গণভোট' অনুষ্ঠিত হয়।

ইতিহাস সাক্ষী, জিয়াউর রহমান সামরিক আইন জারি করেননি। ১৫শে আগষ্ট মুশতাকের জারিকৃত সামরিক আইন বরং জিয়াউর রহমানই রাষ্ট্রপতি হবার পর প্রত্যাহার করে নিয়েছিলেন, ফিরিয়ে এনেছিলেন বহুদলীয় গণতণ্ত্র। এছাড়া ইতিহাস ঘাটলে আরও জানা যায় যে, ইনডেমিনিটি অধ্যাদেশ বিলটিও জারি করেছিলেন খন্দকার মুশতাক ১৯৭৫ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর।

৭ নভেম্বরে পরাজিত আধিপত্যবাদী শক্তি ও তাদের এদেশীয় অনুচররা তাদের অসৎ উদ্দেশ্য সাধনের পথের কাঁটা মনে করে ১৯৮১ সালে রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান'কে হত্যা করে। জিয়া শাহাদাৎ বরণ করলেও তাঁর আদর্শে বলীয়ান এদেশের মানুষ বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় এখনও দৃঢ় সংকল্পবদ্ধ। 
সাইফুর রহমান

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন