সাম্রাজ্যবাদ ও সম্প্রসারণবাদ বিরোধী মহান সংগ্রামী ও বাংলাদেশের সর্বোচ্চ ইসলামী নেতা মাওলানা মতিউর রহমান নিজামী শাহাদাত বরণ করেছেন। ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন।
বাঙালি মুসলমানদের হাজার বছরের ইতিহাসে নিজামীই প্রথম সর্বোচ্চ নেতা যার শাহাদাত হলো ফাঁসি কার্যকরের মাধ্যমে। তিনি ছিলেন আলেমে দ্বীন ও ইসলামী তাত্ত্বিক। দেশের সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ছিলেন তিনি। সাংবাদিক, বুদ্ধিজীবী ও লেখক হিসেবেও তার সুখ্যাতি ছিল।
মাওলানা নিজামী ছিলেন দক্ষিণ এশিয়ার সবচেয়ে বড় ইসলামী দল জামায়াতে ইসলামীর আমির, বাংলাদেশের সরকারের সাবেক কৃষি ও শিল্পমন্ত্রী। জন্মস্থান পাবনা থেকে তিনি বারবার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন।
বাঙালি মুসলমানদের হাজার বছরের ইতিহাসে নিজামীই প্রথম সর্বোচ্চ নেতা যার শাহাদাত হলো ফাঁসি কার্যকরের মাধ্যমে। তিনি ছিলেন আলেমে দ্বীন ও ইসলামী তাত্ত্বিক। দেশের সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ছিলেন তিনি। সাংবাদিক, বুদ্ধিজীবী ও লেখক হিসেবেও তার সুখ্যাতি ছিল।
মাওলানা নিজামী ছিলেন দক্ষিণ এশিয়ার সবচেয়ে বড় ইসলামী দল জামায়াতে ইসলামীর আমির, বাংলাদেশের সরকারের সাবেক কৃষি ও শিল্পমন্ত্রী। জন্মস্থান পাবনা থেকে তিনি বারবার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন।
বুধবার প্রথম প্রহরে রাত ১২টা ১ মিনিটে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে মাওলানা নিজামীর ফাঁসি কার্যকর করা হয়। ফাঁসি কার্যকরে ছিল প্রধান জল্লাদ রাজু ও ছয়জন সহযোগী জল্লাদ।
ফাঁসির মঞ্চের পাশে উপস্থিত ছিলেন ঢাকার জেলা প্রশাসক মো. সালাউদ্দিন, ঢাকার সিভিল সার্জন ডা. আবদুল মালেক মৃধা, ডিএমপির লালবাগ বিভাগের উপকমিশনার মফিজ উদ্দিন আহমেদ, কারাগারের সিনিয়র জেল সুপার জাহাঙ্গীর কবির, জেলার নেসার আলম, ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের উপকমিশনার (পশ্চিম) শেখ নাজমুল আলমসহ ১২ জন। ফাঁসির মঞ্চের চারপাশে দায়িত্ব পালন করেছেন ২০ কারারক্ষী।
শাহাদাতের আগে মজলুম আলেম মাওলানা নিজামীর সামনে রাষ্ট্রপতির কাছে প্রাণভিক্ষা চাওয়ার সুযোগ ছিল। কিন্তু আল্লাহ ছাড়া আর কারও কাছে প্রাণভিক্ষা চাইতে অস্বীকার করেন তিনি। মঙ্গলবার রাত ৮টার দিকে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল নিশ্চিত করেন মাওলানা নিজামী রাষ্ট্রপতির কাছে প্রাণভিক্ষা চেয়ে আবেদন করেননি।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর এই ঘোষণার পরপরই সবাই নিশ্চিত হয় রাতেই মাওলানা নিজামীর ফাঁসি কার্যকর হচ্ছে। পরে মাওলানা নিজামীকে তওবা পড়াতে রাত সোয়া ৯টার দিকে কারাগারে প্রবেশ করেন কেন্দ্রীয় কারাগারের পুকুরপাড় জামে মসজিদের ইমাম মাওলানা মনির হোসেন। তবে মাওলানা নিজামী সব সময় কুরআন তেলাওয়াত, তসবিহ ও হামদ পাঠ বা জিকিররত ছিলেন।
ফাঁসির আগে স্বাস্থ্য পরীক্ষা ও ফাঁসির পরে নিজামীর মৃত্যু নিশ্চিত করতে রাত ১০টায় কারাগারের ভেতরে কেন্দ্রীয় কারাগারের প্রবেশ করেন ঢাকা জেলার সিভিল সার্জন ডা. আবদুল মালেক মৃধা। এরপর রাত ১০টা ১৩ মিনিটে কেন্দ্রীয় কারাগারে প্রবেশ করেন ঢাকার জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সালাহউদ্দিন।
এছাড়া রাত ১০টা ২০ মিনিটে কারাগারে প্রবেশ করেন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের প্রতিনিধি ডিএমপির গোয়েন্দা পুলিশের উপকমিশনার শেখ নাজমুল আলম। এরপর রাত ১০টা ৫৫ মিনিটে কারাগারে প্রবেশ করেন ডিআইজি প্রিজন কর্নেল মোহাম্মদ ইকবাল।
এদিকে শাহাদাত বরণের আগে মাওলানা আমির মতিউর রহমান নিজামীর সাথে শেষ সাক্ষাতে দেড় ঘণ্টা সময় কাটিয়েছেন তার পরিবারের সদস্যরা। মঙ্গলবার রাত ৯টা ২২ মিনিটে তার পরিবারের ২৬ সদস্য কারাগার থেকে বের হন। তবে তারা গণমাধ্যমে সাথে কোনো কথা বলেননি।
এরআগে সন্ধ্যা ৭টা ৫০ মিনিটে কারাফটকে পৌঁছান নিজামীর ২৬ জন স্বজন। ১০ মিনিটের প্রক্রিয়া শেষে কারাগারের ভেতরে যান এই মজলুম নেতার স্বজনরা। স্বজনদের মধ্যে নিজামীর স্ত্রী শামসুন্নাহার নিজামী, মেজ ছেলে ব্যারিস্টার নাজিবুর রহমান নিজামী ওরফে নাজিব মোমেন, সেজ ছেলে ডা. খালেদ, মেয়ে, দুই পুত্রবধূ, চার ভাতিজা, এক চাচা, এক খালা, দুই বোন, এক ভাইসহ মোট ২৬ জন সদস্য ছিলেন।
এরআগে সন্ধ্যা ছয়টা ৩৫ মিনিটে রাজধানীর বনানীর জে ব্লকের ১৮ নম্বর রোডের ৬০ নম্বর বাড়ি ‘মিশন নাহার’ থেকে তিনটি গাড়িতে কারাগারের পথে রওনা হন তারা।
এরআগে আমির মতিউর রহমান নিজামীর সাথে সাক্ষাতের জন্য পরিবারের সদস্যদের ডাকে কারা কর্তৃপক্ষ।
এরআগে সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে মন্ত্রণালয়ে বৈঠক শেষে নিজামীর ফাঁসির রায় কার্যকরের নির্বাহী আদেশ নিয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে কারাগারে প্রবেশ করেছেন সিনিয়র জেল সুপার জাহাঙ্গীর কবির। নির্বাহী আদেশের কপি নিয়ে একটি কালো রঙের ব্রিফকেস হাতে কারাগারে ঢোকেন জেল সুপার জাহাঙ্গীর কবির।
এরআগে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে নিজামীকে একটি প্রতিনিধিদল জিজ্ঞাসাবাদ করেছে তিনি রাষ্ট্রপতির কাছে প্রাণভিক্ষা চাইবেন কিনা। ওই সময় মাওলানা নিজামী আল্লাহ ছাড়া অন্য কারো কাছে প্রাণভিক্ষা চাইবেন না বলে সাফ জানিয়ে দেন।
কারা কর্তৃপক্ষের প্রতিনিধি দলে ছিলেন অতিরিক্ত মহাপরিদর্শক (প্রিজনস) ইকবাল কবীর, নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও জেল সুপার জাহাঙ্গীর কবির।
১৯৪৩ সালের ৩১ মার্চ মাওলানা মতিউর রহমান নিজামী পাবনার সাথিয়া উপজেলার মন্মথপুর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবার নাম লুৎফর রহমান খান।
নিজ গ্রামের মন্মথপুর প্রাইমারি স্কুলে নিজামীর লেখাপড়ার সূচনা হয়। এরপর তিনি সাঁথিয়ার বোয়াইলমারী মাদ্রাসায় ভর্তি হন। ১৯৫৫ সালে তিনি দাখিল পরীক্ষায় প্রথম বিভাগে উত্তীর্ণ হন।
১৯৫৯ সালে পাবনার শিবপুর ত্বাহা ইসলামী সিনিয়র মাদ্রাসা থেকে প্রথম বিভাগে আলিম পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন। ১৯৬১ সালে একই মাদ্রাসা থেকে ফাজিল পরীক্ষায় প্রথম বিভাগে উত্তীর্ণ হন।
১৯৬৩ সালে ঢাকা আলিয়া মাদ্রাসা থেকে টাইটেল (কামিল) পরীক্ষায় মেধা তালিকায় প্রথম শ্রেণীতে দ্বিতীয় স্থান লাভ করেন। পরে ১৯৬৭ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্মাতক ডিগ্রি লাভ করেন তিনি।
১৯৯১ সালে পঞ্চম জাতীয় সংসদে পাবনা-১ (সাঁথিয়া-বেড়া) আসন থেকে মতিউর রহমান নিজামী প্রথম বারের মতো সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। দ্বিতীয় দফায় ২০০১ একই আসন থেকে অষ্টম জাতীয় সংসদের সদস্য নির্বাচিত হন। চারদলীয় জোট সরকারের প্রথমে কৃষিমন্ত্রী ও পরে শিল্পমন্ত্রী নিযুক্ত হন।
ফাঁসির মঞ্চের পাশে উপস্থিত ছিলেন ঢাকার জেলা প্রশাসক মো. সালাউদ্দিন, ঢাকার সিভিল সার্জন ডা. আবদুল মালেক মৃধা, ডিএমপির লালবাগ বিভাগের উপকমিশনার মফিজ উদ্দিন আহমেদ, কারাগারের সিনিয়র জেল সুপার জাহাঙ্গীর কবির, জেলার নেসার আলম, ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের উপকমিশনার (পশ্চিম) শেখ নাজমুল আলমসহ ১২ জন। ফাঁসির মঞ্চের চারপাশে দায়িত্ব পালন করেছেন ২০ কারারক্ষী।
শাহাদাতের আগে মজলুম আলেম মাওলানা নিজামীর সামনে রাষ্ট্রপতির কাছে প্রাণভিক্ষা চাওয়ার সুযোগ ছিল। কিন্তু আল্লাহ ছাড়া আর কারও কাছে প্রাণভিক্ষা চাইতে অস্বীকার করেন তিনি। মঙ্গলবার রাত ৮টার দিকে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল নিশ্চিত করেন মাওলানা নিজামী রাষ্ট্রপতির কাছে প্রাণভিক্ষা চেয়ে আবেদন করেননি।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর এই ঘোষণার পরপরই সবাই নিশ্চিত হয় রাতেই মাওলানা নিজামীর ফাঁসি কার্যকর হচ্ছে। পরে মাওলানা নিজামীকে তওবা পড়াতে রাত সোয়া ৯টার দিকে কারাগারে প্রবেশ করেন কেন্দ্রীয় কারাগারের পুকুরপাড় জামে মসজিদের ইমাম মাওলানা মনির হোসেন। তবে মাওলানা নিজামী সব সময় কুরআন তেলাওয়াত, তসবিহ ও হামদ পাঠ বা জিকিররত ছিলেন।
ফাঁসির আগে স্বাস্থ্য পরীক্ষা ও ফাঁসির পরে নিজামীর মৃত্যু নিশ্চিত করতে রাত ১০টায় কারাগারের ভেতরে কেন্দ্রীয় কারাগারের প্রবেশ করেন ঢাকা জেলার সিভিল সার্জন ডা. আবদুল মালেক মৃধা। এরপর রাত ১০টা ১৩ মিনিটে কেন্দ্রীয় কারাগারে প্রবেশ করেন ঢাকার জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সালাহউদ্দিন।
এছাড়া রাত ১০টা ২০ মিনিটে কারাগারে প্রবেশ করেন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের প্রতিনিধি ডিএমপির গোয়েন্দা পুলিশের উপকমিশনার শেখ নাজমুল আলম। এরপর রাত ১০টা ৫৫ মিনিটে কারাগারে প্রবেশ করেন ডিআইজি প্রিজন কর্নেল মোহাম্মদ ইকবাল।
এদিকে শাহাদাত বরণের আগে মাওলানা আমির মতিউর রহমান নিজামীর সাথে শেষ সাক্ষাতে দেড় ঘণ্টা সময় কাটিয়েছেন তার পরিবারের সদস্যরা। মঙ্গলবার রাত ৯টা ২২ মিনিটে তার পরিবারের ২৬ সদস্য কারাগার থেকে বের হন। তবে তারা গণমাধ্যমে সাথে কোনো কথা বলেননি।
এরআগে সন্ধ্যা ৭টা ৫০ মিনিটে কারাফটকে পৌঁছান নিজামীর ২৬ জন স্বজন। ১০ মিনিটের প্রক্রিয়া শেষে কারাগারের ভেতরে যান এই মজলুম নেতার স্বজনরা। স্বজনদের মধ্যে নিজামীর স্ত্রী শামসুন্নাহার নিজামী, মেজ ছেলে ব্যারিস্টার নাজিবুর রহমান নিজামী ওরফে নাজিব মোমেন, সেজ ছেলে ডা. খালেদ, মেয়ে, দুই পুত্রবধূ, চার ভাতিজা, এক চাচা, এক খালা, দুই বোন, এক ভাইসহ মোট ২৬ জন সদস্য ছিলেন।
এরআগে সন্ধ্যা ছয়টা ৩৫ মিনিটে রাজধানীর বনানীর জে ব্লকের ১৮ নম্বর রোডের ৬০ নম্বর বাড়ি ‘মিশন নাহার’ থেকে তিনটি গাড়িতে কারাগারের পথে রওনা হন তারা।
এরআগে আমির মতিউর রহমান নিজামীর সাথে সাক্ষাতের জন্য পরিবারের সদস্যদের ডাকে কারা কর্তৃপক্ষ।
এরআগে সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে মন্ত্রণালয়ে বৈঠক শেষে নিজামীর ফাঁসির রায় কার্যকরের নির্বাহী আদেশ নিয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে কারাগারে প্রবেশ করেছেন সিনিয়র জেল সুপার জাহাঙ্গীর কবির। নির্বাহী আদেশের কপি নিয়ে একটি কালো রঙের ব্রিফকেস হাতে কারাগারে ঢোকেন জেল সুপার জাহাঙ্গীর কবির।
এরআগে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে নিজামীকে একটি প্রতিনিধিদল জিজ্ঞাসাবাদ করেছে তিনি রাষ্ট্রপতির কাছে প্রাণভিক্ষা চাইবেন কিনা। ওই সময় মাওলানা নিজামী আল্লাহ ছাড়া অন্য কারো কাছে প্রাণভিক্ষা চাইবেন না বলে সাফ জানিয়ে দেন।
কারা কর্তৃপক্ষের প্রতিনিধি দলে ছিলেন অতিরিক্ত মহাপরিদর্শক (প্রিজনস) ইকবাল কবীর, নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও জেল সুপার জাহাঙ্গীর কবির।
১৯৪৩ সালের ৩১ মার্চ মাওলানা মতিউর রহমান নিজামী পাবনার সাথিয়া উপজেলার মন্মথপুর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবার নাম লুৎফর রহমান খান।
নিজ গ্রামের মন্মথপুর প্রাইমারি স্কুলে নিজামীর লেখাপড়ার সূচনা হয়। এরপর তিনি সাঁথিয়ার বোয়াইলমারী মাদ্রাসায় ভর্তি হন। ১৯৫৫ সালে তিনি দাখিল পরীক্ষায় প্রথম বিভাগে উত্তীর্ণ হন।
১৯৫৯ সালে পাবনার শিবপুর ত্বাহা ইসলামী সিনিয়র মাদ্রাসা থেকে প্রথম বিভাগে আলিম পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন। ১৯৬১ সালে একই মাদ্রাসা থেকে ফাজিল পরীক্ষায় প্রথম বিভাগে উত্তীর্ণ হন।
১৯৬৩ সালে ঢাকা আলিয়া মাদ্রাসা থেকে টাইটেল (কামিল) পরীক্ষায় মেধা তালিকায় প্রথম শ্রেণীতে দ্বিতীয় স্থান লাভ করেন। পরে ১৯৬৭ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্মাতক ডিগ্রি লাভ করেন তিনি।
১৯৯১ সালে পঞ্চম জাতীয় সংসদে পাবনা-১ (সাঁথিয়া-বেড়া) আসন থেকে মতিউর রহমান নিজামী প্রথম বারের মতো সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। দ্বিতীয় দফায় ২০০১ একই আসন থেকে অষ্টম জাতীয় সংসদের সদস্য নির্বাচিত হন। চারদলীয় জোট সরকারের প্রথমে কৃষিমন্ত্রী ও পরে শিল্পমন্ত্রী নিযুক্ত হন।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন