ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ স

আচ্ছালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ। ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ সবাইকে জানাই সালাম শুভেচ্ছা। এইগ্রুপে যারা আছেন তাদের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট এলাকার এলাকারসকলকে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে বিদেশ থেকে রেমিটপন্স পাঠানোর আহবান জানাচ্ছি। রাজারবাগ, কুসুমবাগ, দক্ষিনগাও, শাহীবাগ, মানিকদিয়া, বাইকদিয়া, নন্দিপাড়াসহ সকল এলাকার গ্রাহক, শুভাকাংখী, শুভানুধ্যায়ীদের প্রদত্ত মোবাইল নাম্বারে যোগাযোগ করার অনুরোধ করা হলোঃ ০১৭১১-৪৫৮১৫১, ০১৭০০৯২৫২৪১

শুক্রবার, ১৩ মে, ২০১৬

ফাঁসি কার্যকর বাংলাদেশকে ব্যাপকভাবে বিভাজিত করবে: আসমা জাহাঙ্গীর


বাংলাদেশ বার্তা ডেস্কঃ ১৩মে২০১৬ঃ যুদ্ধাপরাধের দায়ে মৃত্যুদন্ড কার্যকর দারিদ্রপীড়িত বাংলাদেশে ব্যাপক বিভাজন তৈরি করবে বলে মন্তব্য করেছেন পাকিস্তান মানবাধিকার কমিশনের সাবেক প্রধান আসমা জাহাঙ্গীর। সিনিয়র এ আইনজীবী বলেছেন, বাংলাদেশের উচিত প্রতিশোধের পরিবর্তে পুনরায় বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে তোলা। নতুবা এমন কর্মকান্ড বাংলাদেশে চরমপন্থাকে আরও বাড়িয়ে তুলতে পারে বলে সতর্ক করেন তিনি।
বুধবার জামায়াতের আমির মাওলানা মতিউর রহমান নিজামীর মৃত্যুদন্ড কার্যকরের প্রতিক্রিয়ায় তুরস্কের সংবাদ সংস্থা আনাডুলুকে দেয়া এক সাক্ষাতকারে এ কথা বলেন তিনি। এ ঘটনায় আন্তর্জাতিক শীর্ষ ব্যক্তিত্বদের সঙ্গে একযোগ নিন্দা জানিয়েছে পাকিস্তানের মানবাধিকার কর্মীরা।
নিজামীর ফাঁসি কার্যকর প্রসঙ্গে আসমা বলেন, প্রথমত আমি একেবারেই সর্বোচ্চ শাস্তির বিরুদ্ধে। দ্বিতীয়ত, তাকে ন্যায় বিচার থেকে বঞ্চিত করা হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, এটা স্বাভাবিক বিষয়, যখন আপনি রাজনৈতিক ও ধর্মীয় বিশ্বাসের কারণে সমাজের নির্দিষ্ট কোন গোষ্ঠীর ওপর অত্যাচার চালাবেন, তখন এর নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া দেখা দেবে। রাজনীতি ন্যায়বিচার নয়। এটা কেবল সবার শান্তি ও সম্প্রীতিতে বসবাস করার পন্থা।
২০১৩ সালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছ থেকে বাংলাদেশের বন্ধু হিসেবে পুরস্কার পাওয়া চার পাকিস্তানির মধ্যে আসমা জাহাঙ্গীর একজন। ১৯৭১ সালে বাংলাদেশে পাকিস্তানের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে অবস্থান নেয়ার জন্যই তাকে এ সম্মাননা দেয়া হয়।
এদিকে, নিজামী ও অন্যান্যদের মৃত্যুদন্ড কার্যকর ন্যায় বিচারের উপহাস উল্লেখ করে এসব ঘটনায় তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন পাকিস্তান হিউম্যান রাইটস নেটওয়ার্কের চেয়ারম্যান ইনতেখাব আলম সুরি।
তিনি বলেন, নিজামীর বিচারে ন্যায়বিচার ছাড়া সবকিছুই বিদ্যমান ছিল। ৪৫ বছর পর অপর্যাপ্ত প্রমাণের ভিত্তিতে
কেবলই ফালতু বিচার করা হয়েছে। এতে মনে হয়, হাসিনা সরকার যুদ্ধাপরাধের নামে রাজনৈতিক বিরোধীদের ফাঁসিতে ঝুলানোর নীতি গ্রহণ করেছে।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন