ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ স

আচ্ছালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ। ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ সবাইকে জানাই সালাম শুভেচ্ছা। এইগ্রুপে যারা আছেন তাদের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট এলাকার এলাকারসকলকে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে বিদেশ থেকে রেমিটপন্স পাঠানোর আহবান জানাচ্ছি। রাজারবাগ, কুসুমবাগ, দক্ষিনগাও, শাহীবাগ, মানিকদিয়া, বাইকদিয়া, নন্দিপাড়াসহ সকল এলাকার গ্রাহক, শুভাকাংখী, শুভানুধ্যায়ীদের প্রদত্ত মোবাইল নাম্বারে যোগাযোগ করার অনুরোধ করা হলোঃ ০১৭১১-৪৫৮১৫১, ০১৭০০৯২৫২৪১

বৃহস্পতিবার, ২৬ জুলাই, ২০১৮

কে এই মাহমুদুর রহমান ?


বাংলাদেশ বার্তাঃ জন্ম পুরান ঢাকার গেন্ডারিয়ায় ১৯৫৩ সালে।
বুয়েট থেকে অসাধারণ গৌরবজনক ফলাফল। এরপর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমবিএ।
জাপানের বিখ্যাত মনোবুশো স্কলারশিপে লাভ। সেখানে সিরামিক শিল্পে উচ্চতর ডিপ্লোমা ।
সিরামিক শিল্পে অতিশয় সফল উদ্যোক্তা এবং বাংলাদেশের সিরামিক শিল্পপণ্য রপ্তানির পথিকৃত।
বিয়ে করেন বিখ্যাত শিল্পপতি হারুনুর রশীদ মুন্নু সাহেবের মেয়েকে।
বাংলাদেশ বিনিয়োগ বোর্ডের ইতিহাসে সফলতম চেয়ারম্যান যার সময় অসাধারণ সৃজনশীল প্রচারণা ও তুখোড় মেধাবী ব্যবস্থাপনায় নজিরবিহীন গতিতে এদেশে বিদেশী বিনিয়োগ বৃদ্ধি পায়।
সরকারের জ্বালানি উপদেষ্টা ছিলেন। এ সময় ভারতের অতি ক্ষমতাধর টাটা কোম্পানির একটি বিশাল প্রকল্পের প্রস্তাব বাংলাদেশের জন্য ভয়ানক ক্ষতিকর বিবেচনায় সরকারের পক্ষে ফেরত দিয়ে ভারতীয় লবি, ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থা এবং ভারতীয় মদতপুষ্ট মিডিয়ার চরম বিরাগভাজন হন।
জাতীয় ক্রান্তিকালে আমার দেশ নামে একটি অখ্যাত পত্রিকার ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব নিয়ে অবিশ্বাস্য গতিতে এটিকে পরবর্তীতে দেশের সবচেয়ে আলোচিত ও জনপ্রিয় পত্রিকায় রূপান্তরিত করেন যদিও এটি নজিরবিহীন সাফল্যের চূড়ায় পৌছার পরপরই সরকার কতৃক নিষিদ্ধ হয়।
এই সামান্য একটি পত্রিকার সাহায্যে অজস্র মিডিয়ার মোকাবেলা করে তিনি আগুন ঝরা কলমের সাহায্যে জনমতের স্রোত অন্যদিকে ঘুরিয়ে দিতে এবং সুবিশাল এক জাতীয়তাবাদী পাঠকগোষ্ঠী তৈরী করবার কাজে অকল্পনীয় সফলতা লাভ করেন।
চরম ইসলাম বিদ্বেষের বুদ্ধিবৃত্তিক মোকাবিলা, ইমরান এইচ সরকারের গণজাগরণ মঞ্চের বিরুদ্ধে শুরুতেই পরিস্কার ও সাহসী অবস্থান নেওয়া, স্কাইপ সংলাপ ফাঁস, ভারতীয় আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে সুস্পষ্ট ও তথ্যবহুল লেখনী ইত্যাদি কারণে তুমুল আলোড়ন সৃষ্টি করেন। একশ্রেণীর মানুষের কাছে বিরাগভাজন হন। অপর একশ্রেণীর কাছে হয়ে ওঠেন কিংবদন্তির অসমসাহসী মহান বীর।
তিনি একাধিক অতিশয় তথ্যবহুল ও চরম ধারালো যুক্তি সংবলিত গ্রন্থ রচনা ও প্রকাশ করেন যেগুলো ব্যাপক পাঠক প্রিয়তা লাভ করে।
তিনি একজন অবিশ্বাস্য উঁচু মানের বিতার্কিক। এই বিষয়ে কারো কোন সন্দেহ থাকলে ইউটিউবে যেয়ে আগের টক শো গুলোতে ওনার পারফরম্যান্স দেখতে পারেন।
তিনি ব্যক্তিগত জীবনে নিঃসন্তান।
আমার দেশ পত্রিকা চালু রাখতে গিয়ে ওনার সিরামিক কারখানা এবং ওনার স্ত্রীর মেলামাইন কারখানা বিক্রি করে দেন।
উনি ৫ বছর কারাগার ও রিমান্ডে ছিলেন।
অতিশয় পুস্তক প্রেমিক এই মানুষ অধিকাংশ সময় বাংলা ও ইংরেজি বই ও পত্রিকা পড়ে সময় কাটান। ফেসবুকে তিনি নিজে নেই, যদিও ওনার নামে একটি ফেসবুক ফ্যান পেইজ চালু আছে।
সাংঘাতিক আগুনঝরা, অকাট্য তথ্যভিত্তিক লেখা এবং প্রচন্ড শক্তিশালী, পেশিবহুল, ধারালো ও অনমনীয় ভাষার কারণে ওনার বিরুদ্ধে বর্তমান মামলার সংখ্যা ১২৫ ।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন