ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ স

আচ্ছালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ। ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ সবাইকে জানাই সালাম শুভেচ্ছা। এইগ্রুপে যারা আছেন তাদের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট এলাকার এলাকারসকলকে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে বিদেশ থেকে রেমিটপন্স পাঠানোর আহবান জানাচ্ছি। রাজারবাগ, কুসুমবাগ, দক্ষিনগাও, শাহীবাগ, মানিকদিয়া, বাইকদিয়া, নন্দিপাড়াসহ সকল এলাকার গ্রাহক, শুভাকাংখী, শুভানুধ্যায়ীদের প্রদত্ত মোবাইল নাম্বারে যোগাযোগ করার অনুরোধ করা হলোঃ ০১৭১১-৪৫৮১৫১, ০১৭০০৯২৫২৪১

মঙ্গলবার, ১৩ মার্চ, ২০১৮

চিকিৎসক হওয়ার স্বপ্নপূরণ হলো না, নেপালে বিধ্বস্ত হওয়া রাবেয়া মেডিকেল শিক্ষার্থীদের..


বাংলাদেশ বার্তা ডেস্কঃ ১২ মার্চ  ২০১৮,নেপালের কাঠমান্ডুতে ইউএস বাংলা এয়ারলাইনসের বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার ঘটনায় ১৩ নেপালি শিক্ষার্থী নিহত হয়েছেন, যারা বাংলাদেশ চিকিৎসাবিদ্যা পড়ছিলেন।

নিহত শিক্ষার্থীরা সিলেটের জালালাবাদ রাগীব রাবেয়া মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের অধ্যয়নরত ছিলেন। তারা সবাই নেপালি বংশোদ্ভূত। তারা হলেন সঞ্জয় পৌডেল, সঞ্জয়া মহারজন, নেগা মহারজন, অঞ্জলি শ্রেষ্ঠ, পূর্ণিমা লোহানি, শ্রেতা থাপা, মিলি মহারজন, শর্মা শ্রেষ্ঠ, আলজিরা বারাল, চুরু বারাল, শামিরা বেনজারখার, আশ্রা শখিয়া ও প্রিঞ্চি ধনি। ১৯তম ব্যাচের এই শিক্ষার্থীরা ফাইনাল পরীক্ষা দিয়ে ছুটিতে নিজেদের দেশে যাচ্ছিলেন।
জালালাবাদ রাগীব রাবেয়া রাবেয়া মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. মো. আবেদ হোসেন বলেন, বিধ্বস্ত হওয়া বিমানে তার কলেজের ১৩ শিক্ষার্থী ছিলেন। তাঁরা সবাই নিহত হয়েছেন।

অধ্যক্ষ বলেন, চূড়ান্ত বর্ষের পরীক্ষা শেষে ফলাফল প্রকাশের জন্য দুই মাসের মতো সময় লাগে। এই সময়ে সকলেই নিজেদের বাড়িতে চলে যায়। নেপালের শিক্ষার্থীরাও তাদের দেশে যাচ্ছিলেন।

আজ সোমবার দুপুর আড়াইটার দিকে দেশটির নেপালের ত্রিভুবন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণের সময় ইউএস-বাংলার বিমানটি বিধ্বস্ত হয়। এ ঘটনায় ৫০ জন আরোহী নিহত হয়েছেন বলে বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন