ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ স

আচ্ছালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ। ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ সবাইকে জানাই সালাম শুভেচ্ছা। এইগ্রুপে যারা আছেন তাদের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট এলাকার এলাকারসকলকে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে বিদেশ থেকে রেমিটপন্স পাঠানোর আহবান জানাচ্ছি। রাজারবাগ, কুসুমবাগ, দক্ষিনগাও, শাহীবাগ, মানিকদিয়া, বাইকদিয়া, নন্দিপাড়াসহ সকল এলাকার গ্রাহক, শুভাকাংখী, শুভানুধ্যায়ীদের প্রদত্ত মোবাইল নাম্বারে যোগাযোগ করার অনুরোধ করা হলোঃ ০১৭১১-৪৫৮১৫১, ০১৭০০৯২৫২৪১

শুক্রবার, ৩০ মার্চ, ২০১৮

স্থানীয় সরকারের বিভিন্ন স্তরে অনুষ্ঠিত নির্বাচনে ব্যাপক অনিয়মে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ

বর্তমান সরকার এবং সরকারের আজ্ঞাবহ নির্বাচন কমিশনের অধীনে কোন নির্বাচনই অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ হওয়া সম্ভব নয়।

বাংলাদেশ বার্তাঃ গত ২৯ মার্চ ইউনিয়ন পরিষদসহ স্থানীয় সরকারের বিভিন্ন স্তরে অনুষ্ঠিত ১৩৩টি নির্বাচনী এলাকায় আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের ব্যাপক জাল ভোট প্রদান, ভোট কেন্দ্র দখল, প্রকাশ্যে ব্যালটে নৌকা প্রতীকে সিল মারা এবং টাংগাইল জেলার ঘাটাইলে পুলিশের গুলিতে যুবদলের একজন নেতা নিহত হওয়ার ঘটনায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে আজ ৩০ মার্চ প্রদত্ত এক বিবৃতিতে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারী জেনারেল ডাঃ শফিকুর রহমান বলেন, “গত ২৯ মার্চ অনুষ্ঠিত ইউনিয়ন পরিষদসহ স্থানীয় সরকারের বিভিন্ন স্তরের ১৩৩টি নির্বাচনী এলাকায় আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের ব্যাপক জালভোট প্রদান, সন্ত্রাসী তান্ডব-সহিংসতা, ভোট কেন্দ্র দখল, প্রকাশ্যে নৌকা মার্কার ব্যালটে সিল মারা ও টাংগাইলের ঘাটাইলে পুলিশের গুলিতে যুবদলের একজন নেতা নিহত হওয়ার ঘটনার মাধ্যমে আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে অনুষ্ঠিত বিগত নির্বাচনগুলোরই পূনরাবৃত্তি ঘটানো হয়েছে। এ থেকে আবারো প্রমাণিত হলো যে, বর্তমান সরকার এবং সরকারের আজ্ঞাবহ নির্বাচন কমিশনের অধীনে কোন নির্বাচনই অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ হওয়া সম্ভব নয়। 
গত ২৯ মার্চ অনুষ্ঠিত নির্বাচনেও আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা তাদের স্বভাবগত চরিত্র অনুযায়ী আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থীদের বিজয়ী করার জন্য ব্যাপক সহিংসতা ও সন্ত্রাসের আশ্রয় নিয়েছে। বিভিন্ন ক্ষেত্রে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও প্রিজাইডিং অফিসার এবং পোলিং অফিসারগণ আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসীদের সহযোগী হিসাবে ভূমিকা পালন করেছে। প্রকাশ্যে আগ্নেয়াস্ত্র হাতে আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসীদের ছবি জাতীয় দৈনিক পত্রিকাগুলোতে প্রকাশিত হয়েছে। অথচ নির্বাচন কমিশন সব কিছুই দেখা সত্ত্বেও তারা কোন পদক্ষেপ গ্রহণ না করে আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসীদের সর্বপ্রকার সহযোগীতা করেছে। এ থেকেই জাতির সামনে আবারো প্রমাণিত হলো যে, এর পূর্বের নির্বাচন কমিশন ও বর্তমান নির্বাচন কমিশনের মধ্যে কোন পার্থক্য নেই।
গত ২৯ মার্চের নির্বাচন জাতিকে চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিয়েছে যে, অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য নির্দলীয় নিরপেক্ষ কেয়ার টেকার সরকারের অধীনে নির্বাচনের কোন বিকল্প নেই। এ দাবী আদায়ের লক্ষ্যে জাতীয়ভাবে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার জন্য আমি দলমত নির্বিশেষে দেশবাসী সকলের প্রতি আহ্বান জানান।”

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন