জাতি এবং বিশ্ব বিবেকের কাছে জিজ্ঞাসা শুধু ভিন্নমতের কারনে গণতান্ত্রিক একটি দেশের আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা এভাবে অপহরণ করে, নিষ্ঠুর নির্যাতন করে একের পর এক নেতাদের হত্যা করতে পারে? যার যার অবস্থান থেকে এর প্রতিবাদ ও প্রতিরধের আহবান জানিয়ে নিচের লেখাটি পরার অনুরধ করছি।
"আমি গাইবান্ধার পলাশবাড়ি থেকে বলছি । মানুষ যে কত নির্মম হতে পারে তা আমার জানা ছিল না । পলাশবাড়ির একটি ছেলে নাম সাকিব। তার জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে ছিল শিবিরের আদর্শ । সে একাই ২৫ জনের সাথে লড়াই করতে ভয় করত না । তার নাম শুনলে এলাকার ছাত্রলীগ নামের পশুরাও পালিয়ে যেত । তার পায়ে পুলিশ গুলি করে । তাকে রংপুর মেডিকেলে ভর্তি করাতে গেলে সেখান ভর্তি করাতে দেয় না । পড়ে এক শিবির ডাক্তার ভাই তার বাড়িতে রাখেন । কিন্তু তার অবস্থা এতই খারাপ ছিল যে তাকে ক্লিনিকে নিয়ে যাওয়া লাগে সেখান থেকে রাতে RAB এসে তাকে ধরে । পরের দিন সকালে তার লাশ পাওয়া যায় মহেশপুর নামের একটি জায়গায় । তার বাড়ি হতে ১০মিনিটের পথ । এখানেই শেষ হলে আমি তার বিষয়ে কিছু লিখতাম না । কিন্তু এখন যা লিখব তা একটি হায়নাও করতে পারে কিনা জানি না । তার যে পা টা ভাল ছিল তাতে গুলি করে । তার হাতের নখ প্লাস দিয়ে তুলে ফেলে । ঠোঁটেও প্লাসের দাগ ছিল । তার বুকে গুলি করে । তার কানে গুলি করে । এখানেই শেষ রাখে নাই তার পুরুষাঙ্গ ফেটে ফেলে । কত নিষ্ঠুর মৃত্যু কল্পনা করলেই চোখে পানি আসে । তোদের যদি মারতে ইচ্ছা ছিল গুলি করেই মার এত কিছু করার কি দরকার ছিল । লাশ জানাজা শেষে যখন কবর দিব তখন পুলিশ এসে লাশ নিয়ে গেল ময়নাতদন্তের জন্য । আরে শুয়ারের বাচ্চা মরা মুরগিকে কয়বার জবাই করে । আর ধৈর্য্য ধারণ করতে পারছি না । আইয়ামে জাহেলিয়াতের যুগেও কি এত নিষ্ঠুরতা ছিল বিবেকের কাছে প্রশ্ন রইল ?" - সবুজ চৌধুরী
"আমি গাইবান্ধার পলাশবাড়ি থেকে বলছি । মানুষ যে কত নির্মম হতে পারে তা আমার জানা ছিল না । পলাশবাড়ির একটি ছেলে নাম সাকিব। তার জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে ছিল শিবিরের আদর্শ । সে একাই ২৫ জনের সাথে লড়াই করতে ভয় করত না । তার নাম শুনলে এলাকার ছাত্রলীগ নামের পশুরাও পালিয়ে যেত । তার পায়ে পুলিশ গুলি করে । তাকে রংপুর মেডিকেলে ভর্তি করাতে গেলে সেখান ভর্তি করাতে দেয় না । পড়ে এক শিবির ডাক্তার ভাই তার বাড়িতে রাখেন । কিন্তু তার অবস্থা এতই খারাপ ছিল যে তাকে ক্লিনিকে নিয়ে যাওয়া লাগে সেখান থেকে রাতে RAB এসে তাকে ধরে । পরের দিন সকালে তার লাশ পাওয়া যায় মহেশপুর নামের একটি জায়গায় । তার বাড়ি হতে ১০মিনিটের পথ । এখানেই শেষ হলে আমি তার বিষয়ে কিছু লিখতাম না । কিন্তু এখন যা লিখব তা একটি হায়নাও করতে পারে কিনা জানি না । তার যে পা টা ভাল ছিল তাতে গুলি করে । তার হাতের নখ প্লাস দিয়ে তুলে ফেলে । ঠোঁটেও প্লাসের দাগ ছিল । তার বুকে গুলি করে । তার কানে গুলি করে । এখানেই শেষ রাখে নাই তার পুরুষাঙ্গ ফেটে ফেলে । কত নিষ্ঠুর মৃত্যু কল্পনা করলেই চোখে পানি আসে । তোদের যদি মারতে ইচ্ছা ছিল গুলি করেই মার এত কিছু করার কি দরকার ছিল । লাশ জানাজা শেষে যখন কবর দিব তখন পুলিশ এসে লাশ নিয়ে গেল ময়নাতদন্তের জন্য । আরে শুয়ারের বাচ্চা মরা মুরগিকে কয়বার জবাই করে । আর ধৈর্য্য ধারণ করতে পারছি না । আইয়ামে জাহেলিয়াতের যুগেও কি এত নিষ্ঠুরতা ছিল বিবেকের কাছে প্রশ্ন রইল ?" - সবুজ চৌধুরী
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন