ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ স

আচ্ছালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ। ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ সবাইকে জানাই সালাম শুভেচ্ছা। এইগ্রুপে যারা আছেন তাদের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট এলাকার এলাকারসকলকে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে বিদেশ থেকে রেমিটপন্স পাঠানোর আহবান জানাচ্ছি। রাজারবাগ, কুসুমবাগ, দক্ষিনগাও, শাহীবাগ, মানিকদিয়া, বাইকদিয়া, নন্দিপাড়াসহ সকল এলাকার গ্রাহক, শুভাকাংখী, শুভানুধ্যায়ীদের প্রদত্ত মোবাইল নাম্বারে যোগাযোগ করার অনুরোধ করা হলোঃ ০১৭১১-৪৫৮১৫১, ০১৭০০৯২৫২৪১

বুধবার, ১৫ জানুয়ারী, ২০১৪

এই মাটির মানুষ বরাবর সংগ্রাম করে বেঁচেছিল আমাদেরও সংগ্রাম করে টিকে থাকতে হবে


যারা মনে করে বসে আছেন আবার বুঝি ৭৫ সালের ঘটনা ঘটবে তারা হল আবেগীয় চেতনার বিপ্লবী !! এরা নিজের দেশের রাজনীতি কিভাবে চলছে তার ধারণা খুবই অল্প রাখে এবং বিশ্ব রাজনীতি নিয়ে এদের কোন ধারনাই নাই !!
১৯৭১ সালে আমেরিকা ছিল মুজিব বিরোধী এবং অখণ্ড পাকিস্থানের মিত্র !! চীন ও ছিল পাকিস্থানের মিত্র যেমন আজকেও চীন একই অবস্থানে আছে । কিন্তু আমেরিকা তার অবস্থান পরিবর্তন করেছে ১৮০ ডিগ্রি এঙ্গেলে !! মানে সে মুজিব কন্যার সাথে সম্পর্ক জুড়েছে এবং ভারতের সাথে দৃঢ় সম্পর্ক রাখছে।ইসরাইল ১৯৭১ সালে যেমন ভুমিকা রাখছে ঠিক একই ভুমিকা আজও রাখছে ভারতের পক্ষে।
এখন আপনি বলুন আমাদের প্রতিরক্ষা বাহিনীর অবস্থান কি ?? তারা কি জাতিসংঘে মিশন পাঠাবার জন্য ব্যাকুল তাকে না ?? তারা কি গত সাত বছরে বাংলাদেশের স্বার্থ বিক্রি করে দেয় নি ভারতের কাছে ??? উদাহরণ মঈন। যে নাকি এখন আমেরিকায় সুখে [দুঃখে] জীবন যাপন করছে। তারা কি নীরব থাকেনি ৫৭ জন অফিসারকে হত্যার সময় ?! ৭১ সালের যুদ্ধেও আমাদের এত অফিসার নিহত হননি !!বিপ্লবী ডালিমরা সেই দিন বিদেশী পরাশক্তির গুলোর ইঙ্গিত পেয়েছিল বলেই মুজিবকে হত্যা করে দেশ ও জাতিকে রক্ষা করা হয়েছিল আর আজ সেই একই বিদেশী শক্তির ইশারা ইঙ্গিতে বিড়াল হয়ে বসে থাকতে হচ্ছে আমাদের সেনাবাহিনীকে !! তাদের দিয়ে দেশ ও জাতি রক্ষা হবে না , অবাস্তব। তাদের দিয়ে শুধু বিদ্রোহ জন্ম দেয়া যাবে যার আগুনে হয়ত পুরো ভারত উপমহাদেশে ছড়িয়ে দেয়া সম্ভব।
কাজেই আমি সেই সব আবেগীয় বিপ্লবী ভাইদের বলব আপনারা মনোভাব পরিবর্তন করুন । এমন বাস্তবমুখী বিপ্লব আমাদের দেখতে হবে যা আমাদের পূর্বসূরিগন দেখেছিলেন ইংরেজ আমলে। বাংলাদেশ এখন পৌত্তলিক,যায়োনিষ্ট দের আগ্রাসনে। এই মাটির মানুষ বরাবর সংগ্রাম করে বেঁচেছিল আমাদেরও সংগ্রাম করে টিকে থাকতে হবে। মিছিল হরতালে যদি কাজ হত তাহলে যুদ্ধ নামে কোন শব্দ থাকত না। আমি আপনাদের মস্তিষ্কে বৈধ যুদ্ধের জন্য চিন্তা ভাবনার জন্য বলছি, তার জন্য প্রস্তুতি প্রয়োজন। কখনো আমি এমন কথা বলছি না যে আগামীকাল কিংবা কিছুদিনের ভিতর সেই যুদ্ধ শুরু হয়ে যাবে !! এটা সময় সাপেক্ষ ব্যাপার, যখন আকাশে চাঁদ উঠে তা সবাই দেখিতে পায়। আমরা শুধু সেই চাঁদ দেখেই যেন শুরু করে দিতে পারি এমন প্রস্তুতি মানসিক এবং শারীরিক সব দিক দিয়েই থাকা চাই।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন