বিরোধী দলের নেতাকর্মীর পাশাপাশি গরু-ছাগল-মোরগের মত নিরীহ প্রাণীদের জ্যান্ত পুড়িয়ে মারছে সরকার-ছাত্রশিবির
যৌথ বাহিনীর অভিযানের নামে দেশব্যাপী চলমান গণগ্রেফতার, নেতাকর্মীদের নির্যাতন, ভাংচুর ও লুটপাটের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির।
এক প্রতিবাদ বার্তায় ছাত্রশিবিরের সেক্রেটারী জেনারেল আবদুল জববার বলেন, আওয়ামী জালিম সরকার সাজানো নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতায় টিকে থাকতে দেশব্যাপী গণগ্রেফতার চালাচ্ছে। বাসা-বাড়ি, মেস থেকে নেতাকর্মীদের গ্রেফতার করে নির্যাতন করছে। তল্লাশির নামে বাসভবন ভাংচুর, লুটপাট ও বুলডোজার দিয়ে গুড়িয়ে দিচ্ছে। আবার কখনো নেতাকর্মীদের বাসা থেকে আটক করে ঠা-া মাথায় খুন করছে। সরকারের এ আচরণ প্রমান করে তারা কতটা হিং¯্র ও অসহিষ্ণু হয়ে উঠেছে। তারা যা করছে তা মানবাধিকারের সুস্পষ্ট লংঘন। বর্তমানে বাংলাদেশে রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসের নগ্ন প্রদর্শনী প্রতিদিনই চিত্রায়িত হচ্ছে। আজকেও বগুড়া, দিনাজপুর, সিলেটসহ দেশের বিভিন্ন জেলায় ১৮ দলের তিন শতাধিক নেতাকর্মীকে অন্যায়ভাবে গ্রেফতার করা হয়েছে। পূর্বের ধারাবাহিকতায় আজও সাতক্ষীরায় যৌথবাহিনী কয়েকটি বাড়ি ভেঙ্গে দিয়েছে, অগ্নি সংযোগ ও লুটপাট করেছে। মোরগের ফার্ম ও গোয়ালঘরে আগুন দিয়ে জ্যান্ত পুড়িয়ে মারছে নিরীহ প্রাণীদের। এমন নির্মমতা ও হিং¯্রতা দেশবাসী এর আগে কখনো দেখেনি। গরু,ছাগল আর মোরগতো রাজনীতি করেনা ! তবে কেন বিরোধী দলের নেতাকর্মীদের মত তাদেরকেও পুড়িয়ে মারা হচ্ছে ? নিরীহ প্রাণীদের অভিশাপই এ সরকারের কবর রচনা করবে।
তিনি বলেন, ধারাবাহিকভাবে মানবাধিকার লংঘনের মাধ্যমে সরকার নিজেকে মানবতার সবচেয়ে বড় শত্রু হিসেবে চিহ্নিত করেছে। আশ্চর্যজনক হলেও সত্য, আওয়ামীলীগ বর্তমানের এই সরকারকেই সর্বদলীয় নাম দিয়ে নির্বাচনকালীন সরকার হিসেবে চালাতে চাইছে। অথচ কতিপয় ক্ষমতালোভী রাজনৈতিক এতিম ছাড়া আর কেউ এ সরকারের সাথে নেই। এ অবস্থা চলতে থাকলে কিছু দিন পর মন্ত্রিসভার বৈঠক সচিবালয়ের পরিবর্তে পাবনার হেমায়েতপুরে করা লাগতে পারে। তিনি আরো বলেন, হত্যা, নির্যাতন, সন্ত্রাস চালিয়ে সরকার কোনভাবেই ক্ষমতায় টিকতে পারবে না। ছাত্রশিবির ছাত্রজনতাকে সাথে নিয়ে জালিম সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছে ও যাবে। সকল হত্যাকা-, নির্যাতনের দাঁতভাঙ্গা জবাব এ জালিম সরকারকে দেয়া হবে। সরকার পাপের বোঝা যেভাবে বাড়িয়ে চলছে, তাতে সামনের দিনে তাদের জন্য ভয়াবহ পরিণতি অপেক্ষা করছে। খুন, নির্যাতনের সাথে জড়িত সরকারের একজন মন্ত্রীকেও জনগণ ছাড় দেবে বলে মনে হয় না। প্রত্যেককে বিচারের সম্মুখীন করা হবে। আন্দোলনের মাধ্যমে সরকারের পতন ঘটিয়েই কারারুদ্ধ ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় সভাপতিসহ নেতৃবৃন্দকে মুক্ত করা হবে। আশা করি, নিজেদের পরিণতিকে আরো ভয়াবহ না করে সরকারের কর্তাব্যক্তিরা এখনই ক্ষমতা থেকে সরে দাঁড়াবে।
শিবির সেক্রেটারী জেনারেল গণগ্রেফতার বন্ধ করে অবিলম্বে ক্ষমতা থেকে সরে দাঁড়াতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানান।
যৌথ বাহিনীর অভিযানের নামে দেশব্যাপী চলমান গণগ্রেফতার, নেতাকর্মীদের নির্যাতন, ভাংচুর ও লুটপাটের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির।
এক প্রতিবাদ বার্তায় ছাত্রশিবিরের সেক্রেটারী জেনারেল আবদুল জববার বলেন, আওয়ামী জালিম সরকার সাজানো নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতায় টিকে থাকতে দেশব্যাপী গণগ্রেফতার চালাচ্ছে। বাসা-বাড়ি, মেস থেকে নেতাকর্মীদের গ্রেফতার করে নির্যাতন করছে। তল্লাশির নামে বাসভবন ভাংচুর, লুটপাট ও বুলডোজার দিয়ে গুড়িয়ে দিচ্ছে। আবার কখনো নেতাকর্মীদের বাসা থেকে আটক করে ঠা-া মাথায় খুন করছে। সরকারের এ আচরণ প্রমান করে তারা কতটা হিং¯্র ও অসহিষ্ণু হয়ে উঠেছে। তারা যা করছে তা মানবাধিকারের সুস্পষ্ট লংঘন। বর্তমানে বাংলাদেশে রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসের নগ্ন প্রদর্শনী প্রতিদিনই চিত্রায়িত হচ্ছে। আজকেও বগুড়া, দিনাজপুর, সিলেটসহ দেশের বিভিন্ন জেলায় ১৮ দলের তিন শতাধিক নেতাকর্মীকে অন্যায়ভাবে গ্রেফতার করা হয়েছে। পূর্বের ধারাবাহিকতায় আজও সাতক্ষীরায় যৌথবাহিনী কয়েকটি বাড়ি ভেঙ্গে দিয়েছে, অগ্নি সংযোগ ও লুটপাট করেছে। মোরগের ফার্ম ও গোয়ালঘরে আগুন দিয়ে জ্যান্ত পুড়িয়ে মারছে নিরীহ প্রাণীদের। এমন নির্মমতা ও হিং¯্রতা দেশবাসী এর আগে কখনো দেখেনি। গরু,ছাগল আর মোরগতো রাজনীতি করেনা ! তবে কেন বিরোধী দলের নেতাকর্মীদের মত তাদেরকেও পুড়িয়ে মারা হচ্ছে ? নিরীহ প্রাণীদের অভিশাপই এ সরকারের কবর রচনা করবে।
তিনি বলেন, ধারাবাহিকভাবে মানবাধিকার লংঘনের মাধ্যমে সরকার নিজেকে মানবতার সবচেয়ে বড় শত্রু হিসেবে চিহ্নিত করেছে। আশ্চর্যজনক হলেও সত্য, আওয়ামীলীগ বর্তমানের এই সরকারকেই সর্বদলীয় নাম দিয়ে নির্বাচনকালীন সরকার হিসেবে চালাতে চাইছে। অথচ কতিপয় ক্ষমতালোভী রাজনৈতিক এতিম ছাড়া আর কেউ এ সরকারের সাথে নেই। এ অবস্থা চলতে থাকলে কিছু দিন পর মন্ত্রিসভার বৈঠক সচিবালয়ের পরিবর্তে পাবনার হেমায়েতপুরে করা লাগতে পারে। তিনি আরো বলেন, হত্যা, নির্যাতন, সন্ত্রাস চালিয়ে সরকার কোনভাবেই ক্ষমতায় টিকতে পারবে না। ছাত্রশিবির ছাত্রজনতাকে সাথে নিয়ে জালিম সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছে ও যাবে। সকল হত্যাকা-, নির্যাতনের দাঁতভাঙ্গা জবাব এ জালিম সরকারকে দেয়া হবে। সরকার পাপের বোঝা যেভাবে বাড়িয়ে চলছে, তাতে সামনের দিনে তাদের জন্য ভয়াবহ পরিণতি অপেক্ষা করছে। খুন, নির্যাতনের সাথে জড়িত সরকারের একজন মন্ত্রীকেও জনগণ ছাড় দেবে বলে মনে হয় না। প্রত্যেককে বিচারের সম্মুখীন করা হবে। আন্দোলনের মাধ্যমে সরকারের পতন ঘটিয়েই কারারুদ্ধ ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় সভাপতিসহ নেতৃবৃন্দকে মুক্ত করা হবে। আশা করি, নিজেদের পরিণতিকে আরো ভয়াবহ না করে সরকারের কর্তাব্যক্তিরা এখনই ক্ষমতা থেকে সরে দাঁড়াবে।
শিবির সেক্রেটারী জেনারেল গণগ্রেফতার বন্ধ করে অবিলম্বে ক্ষমতা থেকে সরে দাঁড়াতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানান।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন