ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ স

আচ্ছালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ। ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ সবাইকে জানাই সালাম শুভেচ্ছা। এইগ্রুপে যারা আছেন তাদের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট এলাকার এলাকারসকলকে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে বিদেশ থেকে রেমিটপন্স পাঠানোর আহবান জানাচ্ছি। রাজারবাগ, কুসুমবাগ, দক্ষিনগাও, শাহীবাগ, মানিকদিয়া, বাইকদিয়া, নন্দিপাড়াসহ সকল এলাকার গ্রাহক, শুভাকাংখী, শুভানুধ্যায়ীদের প্রদত্ত মোবাইল নাম্বারে যোগাযোগ করার অনুরোধ করা হলোঃ ০১৭১১-৪৫৮১৫১, ০১৭০০৯২৫২৪১

রবিবার, ১৯ জানুয়ারী, ২০১৪

বাগেরহাটে সংখ্যালঘুদের বাড়ী ছাড়া করছে শাসকদলের ক্যাডাররা

বাগেরহাটে এবার সংসদ নির্বাচনের পর থেকে শাসক দল আওয়ামীলীগের আশ্রিত ক্যাডারদের অত্যাচার, নির্যাতনের হাত থেকে প্রান বাঁচাতে এলাকা ছাড়তে বাধ্য হচ্ছে সংখ্যালঘু হিন্দু পরিবারের সদস্যরা। মোড়েলগঞ্জের জিওধরা ইউনিয়নের হিন্দু প্রধান গ্রাম ঢেওয়াতলা এলাকা থেকে প্রান ভয়ে অনেক পরিবার পালিয়ে বাগেরহাট ও খুলনা শহরে আশ্রয় নিয়েছে। বাড়ী থেকে পালিয়ে আসা এমনই একটি পরিবারের প্রধান অবসরপ্রাপ্ত পুলিশ সদস্য মুক্তিযোদ্ধা শ্যামানন্দ হালদার (৬০) শনিবার বাগেরহাট প্রেসক্লাবে শাসকদলের আশ্রিত হাকিম বাহিনীর অত্যাচার-নির্যাতনের বর্ননা দেন। এসময়ে একটি অনুষ্ঠানে প্রেসক্লাবে থাকা ওই আসনের সংসদ সদস্য ও জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি ডা. মোজাম্মেল হোসেনকে সাংবাদিকরা বিষয়টি অবহিত করেন। তখন এমপি মোজাম্মেল জিওধরা ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের নেতৃবৃন্দকে মোবাইল ফোনে হিন্দুদের উপর অত্যাচার-নির্যাতন ও দখল বন্ধের নির্দেশ দেন। তার নির্দেশের পর অত্যাচার-নির্যাতন ও দখল বন্দ না হলে তাদেরকে পুলিশে দেয়া হবে বলে এমপি মোজাম্মেল স্থানীয় আওয়ামীলীগ নেতাদের ষ্পষ্ট জানিয়ে দেন। মুক্তিযোদ্ধা শ্যামানন্দ জানান, সংসদ নির্বাচনের পর ঢেওয়াতলা বাজারে খুনেরখন্ড গ্রামের শাসকদলের আশ্রিত হাকিম বাহিনীর প্রধান হাকিম তার ক্যাডার বাহিনীর সদস্যরা ঢেওয়াতলা গ্রামের দিলিপ চন্দ্র হালদারকে (৪৫) বাজার থেকে তাড়িয়ে দিয়ে এলাকা ছাড়তে আল্টিমেটাম দেয়। ওই দিন রাতেই এলাকা ছাড়তে বাধ্য হয় দিলিপ চন্দ্র হালদার। এই বাহিনীর চিংড়ি ঘের দখল ও অব্যাহত হুমকির মুখে শ্যামানন্দ ও ওই এলাকার দুলার সরদার, মিন্টু হালদারসহ অনেকে প্রান বাঁচাতে এলাকা ছেড়ে পালিয়ে বাগেরহাট ও খুলনার শহরের আশ্রয় নিয়েছেন। সন্ত্রাসীরা তাদের চিংড়ি ঘের দখল করে নিয়েছে। এঘটনার পর থেকে মোড়েলগঞ্জের বিভিন্ন এলাকার হিন্দু সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের লোকজন ভীত সন্ত্রাস্ত হয়ে পালিয়ে বেড়াচ্ছেন বলে অভিযোগ করেছেন মুক্তিযোদ্ধা শ্যামানন্দ হালদার। 

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন