ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ স

আচ্ছালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ। ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ সবাইকে জানাই সালাম শুভেচ্ছা। এইগ্রুপে যারা আছেন তাদের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট এলাকার এলাকারসকলকে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে বিদেশ থেকে রেমিটপন্স পাঠানোর আহবান জানাচ্ছি। রাজারবাগ, কুসুমবাগ, দক্ষিনগাও, শাহীবাগ, মানিকদিয়া, বাইকদিয়া, নন্দিপাড়াসহ সকল এলাকার গ্রাহক, শুভাকাংখী, শুভানুধ্যায়ীদের প্রদত্ত মোবাইল নাম্বারে যোগাযোগ করার অনুরোধ করা হলোঃ ০১৭১১-৪৫৮১৫১, ০১৭০০৯২৫২৪১

শনিবার, ১৮ জানুয়ারী, ২০১৪

নতুন নির্বাচন অনুষ্ঠানে সোচ্চার বিশ্ব সম্প্রদায়

এ এক নজিরবিহীন ঐক্য। এ ঐক্য বাংলাদেশের গণতন্ত্রের পক্ষে এবং ৫ জানুয়ারির ভোটারবিহীন নির্বাচনের বিরুদ্ধে। বাংলাদেশের মানুষ যেমন ওই নির্বাচনকে প্রত্যাখ্যান করেছিল ঐক্যবদ্ধভাবে, তেমনি আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ও প্রার্থী এবং ভোটারবিহীন ওই নির্বাচনের বিরুদ্ধে একাট্টা। সংসদীয় গণতন্ত্রের সূতিকাগার ব্রিটিশ সংসদ থেকে বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী সংসদ হিসেবে খ্যাত ইউরোপীয় পার্লামেন্ট, মার্কিন সিনেট থেকে ঢাকার কূটনীতিকপাড়ার বাসিন্দারা এখন বাংলাদেশে নতুন নির্বাচনের দাবিতে সোচ্চার। তারা বলছেন, ৫ জানুয়ারি বাংলাদেশে আক্ষরিত অর্থেই যে ভোটারবিহীন নির্বাচন হয়েছে, তা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। দেশের অর্ধেকেরও বেশি মানুষ ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত হওয়ায় এবং বাকি ভোটাররা নির্বাচনকে প্রত্যাখ্যান করায় ওই নির্বাচনে জয়ী কোনো সরকার জনগণের বৈধ প্রতিনিধি হতে পারে না। সমগ্র দুনিয়ার ঝানু কূটনীতিকদের মতোই ৫ জানুয়ারির নজিরবিহীন নির্বাচনকে প্রহসন বলে মন্তব্য করেছে সারা বিশ্বের প্রভাবশালী গণমাধ্যমগুলো। বহু গণমাধ্যম বলছে, একতরফা ও ভোটারবিহীন ওই প্রহসনের নির্বাচনের মাধ্যমে বাংলাদেশে কার্যত একদলীয় শাসনের সূচনা হয়েছে। লক্ষণীয় ব্যাপার হলো, ভারত সরকার শেখ হাসিনাকে একতরফা নির্বাচনে মদত এবং নির্বাচনের পর নির্লজ্জভাবে সমর্থন দিলেও ভারতের প্রায় সব গণমাধ্যমই ওই নির্বাচনকে প্রত্যাখ্যান করেছে। ভারতীয় গণমাধ্যম বলছে, ভারতের মদতে শেখ হাসিনা একতরফা নির্বাচন করায় বাংলাদেশে ভারতবিরোধী জনমত এখন তুঙ্গে। ভারতের প্রভাবশালী সংবাদপত্র ইন্ডিয়া টুডে বলেছে, শেখ হাসিনা ‘ক্রমবর্ধমান স্বৈরাচারী’। ‘সরাসরি অবৈধ’ বলে সম্পাদকীয় প্রকাশ করেছে। এমনকি আওয়ামীলীগের গোঁরা সমর্থক কলকাতার আনন্দবাজার পত্রিকাও এই নির্বাচনকে সরাসরি অবৈধ বলে সম্পাদকীয় প্রকাশ করেছে। একতরফা নির্বাচনের বিরুদ্ধে বিশ্বসম্প্রদায় সোচ্চার ছিল কয়েক মাস আগ থেকেই, যখন তারা বুঝতে পারেন যে, জনগণ কর্তৃক প্রত্যাখ্যাত আওয়ামী লীগ সরকার যে কোনো মূল্যে একটি একতরফা নির্বাচন সম্পন্ন করবে। কিন্তু শেখ হাসিনাকে থামানো যায়নি। স্বৈরাচার সরকারগুলো সাধারণত যা করে থাকে, শেখ হাসিনার সরকারও তাই করেছে। দেশি জনমতকে বৃদ্ধাঙুলি দেখিয়ে এবং বিশ্বজনমতকে উপেক্ষা করেই ৫ জানুয়ারির প্রহসনের নির্বাচন আয়োজন করা হয়েছে। কিন্তু ওই নির্বাচনের পরিণতি সম্পর্কে বুঝতে অসুবিধা হয়নি রাজনীতিসচেতন বাংলাদেশীদের। তারা ওই দুরভিসন্ধিমূলক নির্বাচনকে প্রত্যাখ্যান করে। প্রত্যাখ্যানের বিষয়টি এতটাই দৃশ্যমান ছিল যে, আওয়ামী লীগ সমর্থকদেরও একটি বড় অংশ ভোট দিতে যায়নি। এ অবস্থায় একতরফা নির্বাচনের বিরুদ্ধে সোচ্চার হয়ে ওঠে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়। নির্বাচনের পর যেখানে রীতি অনুযায়ী বিজয়ী দল ও সেই দলের প্রধানকে অভিনন্দন জানানোর প্রতিযোগিতা শুরু হয়, সেখানে এবার ঘটে ঠিক তার বিপরীত ঘটনা। নির্বাচনের পরদিন থেকে নতুন করে সব দলের অংশগ্রহণের একটি নির্বাচনের দাবিতে সোচ্চার হয়ে ওঠে ইউরোপীয় ইউনিয়ন, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, কানাডা, জাপানসহ বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত সব দেশ ও বিশ্ব সংস্থা। রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকরা বলছেন, ৫ জানুয়ারির একতরফা নির্বাচনকে কেন্দ্র করে বাংলাদেশ এখন বিশ্বরাজনীতির লাইমলাইটে চলে এসেছে। স্বাধীনতা লাভের পর গত ৪২ বছরে কখনই বাইরের দুনিয়ায় বাংলাদেশ নিয়ে এত বেশি আলোচনা আর হয়নি। এ মুহূর্তে বিশ্বে যে কয়েকটি সঙ্কটাপন্ন রাষ্ট্র নিয়ে সবচেয়ে বেশি আলোচনা হচ্ছে, তার মধ্যে রয়েছে মিসর, মধ্য আফ্রিকান প্রজাতন্ত্র, সুদান ও যথারীতি ফিলিস্তিন। কিন্তু গত তিন মাস ধরে এদের সবাইকে ছাড়িয়ে স্পটলাইটে চলে এসেছে বাংলাদেশ। এর কারণ আওয়ামী লীগের স্বৈরাচারী আচরণের কারণে বাংলাদেশে এখন যে সঙ্কট তৈরি হয়েছে, তা ’৭৫ পরবর্তী কিছুদিনের ঘটনাপ্রবাহ ছাড়া আর কখনই দেখা যায়নি। অন্যদিকে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পৃক্ততা এখন অনেক বেড়েছে। অন্তত তিনটি কারণে এখন চাইলেও বিশ্ববাসী বাংলাদেশ থেকে মুখ ফিরিয়ে নিতে পারে না। এগুলো হলো—বাংলাদেশের তৈরি পোশাকের আন্তর্জাতিক বাজার, পৃথিবীর উল্লেখযোগ্য সব দেশে প্রবাসী বাংলাদেশীদের উপস্থিতি এবং জাতিসংঘের শান্তিরক্ষী কার্যক্রমে বাংলাদেশীদের সরব উপস্থিতি। পাশাপাশি বাংলাদেশের ভূ-রাজনৈতিক অবস্থানও একটি বড় ফ্যাক্টর। এ কারণে বিশ্বসম্প্রদায় চায় না বাংলাদেশ অস্থিতিশীল হোক। যেমন, বৃহস্পতিবারের তিনটি ঘটনার কথাই ধরা যাক। এদিন কাছাকাছি সময়ে ইউরোপীয় পার্লামেন্ট বিতর্কে বাংলাদেশের জনগণের প্রতিনিধিদের নিয়ে গঠিত সরকারের দাবি জানানো হয়েছে। ব্রিটিশ পার্লামেন্টের দীর্ঘ বিতর্কে বাংলাদেশে যত দ্রুত সম্ভব, সব দলের অংশগ্রহণে একটি নতুন নির্বাচনের দাবি জানানো হয়েছে। একইদিন ঢাকায় যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, কানাডা, ইউরোপীয় ইউনিয়নের কূটনীতিকরা পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকে আগামী মে-জুনের মধ্যেই নতুন নির্বাচনের জন্য চাপ দিয়েছেন। বৃহস্পতিবারই ব্রিটিশ পার্লামেন্টের হাউস অব কমন্সে বাংলাদেশে তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনঃপ্রতিষ্ঠাসহ ৫ দফা প্রস্তাব গৃহীত হয়েছে। প্রস্তাবগুলো হলো—এক. বাংলাদেশে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা পুনঃপ্রতিষ্ঠা; দুই. রাজবন্দিদের মুক্তি; তিন. জরুরি ভিত্তিতে সবার অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন; চার. সহিংসতা বন্ধ এবং পাঁচ. র্যাব বিলুপ্ত ঘোষণা। অন্যদিকে প্রায় একই সময় ইউরোপীয় ইউনিয়ন পার্লামেন্টে অনুষ্ঠিত বিতর্কের শেষে প্রতিষ্ঠানটির ওয়েবসাইটে দেয়া বিবৃতিতে বলা হয়, সহিংসতার কারণে প্রতিদিন বাংলাদেশের জনজীবন অচল হয়ে পড়ে। এতে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন ইউরোপীয় ইউনিয়নের পার্লামেন্ট সদস্যরা। এতে বলা হয়েছে, বিরোধী রাজনৈতিক দলের নেতাদের খেয়াল-খুশিমত গ্রেফতার করা হচ্ছে। এসব নেতাকে মুক্তি দেয়া উচিত। রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে পারস্পরিক সম্মান প্রদর্শনের সংস্কৃতি থাকা প্রয়োজন। একইসঙ্গে যেসব রাজনৈতিক দল সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালায়, তাদের নিষিদ্ধ করা উচিত। ইউরোপীয় ইউনিয়ন পার্লামেন্টে বাংলাদেশে সমঝোতার জন্য সম্ভাব্য সব সহায়তা করার গুরুত্ব তুলে ধরা হয়। বলা হয়, ইইউকে এমন একটি সমঝোতা প্রক্রিয়ায় সহায়তার সব চেষ্টা করতে হবে, যাতে বাংলাদেশের নাগরিকদের জনপ্রতিনিধি বেছে নেয়ার জন্য গণতান্ত্রিক অধিকার থাকবে। এদিনই ঢাকায় কর্মরত বিদেশি কূটনীতিকরা বর্ষা মৌসুম শুরুর আগে আগামী মে-জুন মাসে বাংলাদেশে নতুন একটি নির্বাচন অনুষ্ঠানের দাবি জানিয়েছেন। এই নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য অবিলম্বে বিরোধী দলের সঙ্গে সংলাপে বসার জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানান তারা। নতুন নির্বাচনের মাধ্যমে বাংলাদেশের চলমান সঙ্কটের নিরসন না হলে দাতা এবং উন্নয়ন সহযোগীদের সঙ্গে বাংলাদেশের বিদ্যমান অর্থনৈতিক সহযোগিতা ক্ষুণ্ন হতে পারে বলে কূটনীতিকদের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে ৫ জানুয়ারির নির্বাচন অনুষ্ঠানের বাধ্যবাধকতা সম্পর্কে ঢাকায় কর্মরত বিদেশি কূটনীতিকদের ব্রিফ করেন নবনিযুক্ত পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম। ব্রিফিংয়ে কূটনীতিকদের পক্ষ থেকে নতুন নির্বাচন অনুষ্ঠানে এই জোরালো অবস্থান তুলে ধরা হয়েছে বলে ব্রিফিংয়ে উপস্থিত একাধিক সূত্র নিশ্চিত করেছে। ব্রিফিংয়ে যুক্তরাষ্ট্র, ব্রিটেন, ইইউ, চীন, ভারত, পাকিস্তান, জার্মানি, জাপান, সৌদি আরবসহ প্রায় ৫০টি দেশের রাষ্ট্রদূত ও প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন। এর আগে ঢাকায় নিযুক্ত ২৫টি দেশের কূটনীতিকদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠকের পরও কূটনীতিকরা নতুন নির্বাচনের দাবি জানান। এছাড়া সম্প্রতি চলমান রাজনৈতিক অচলাবস্থা নিরসন ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অনুষ্ঠানের তাগিদ দিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে চিঠি দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। মার্কিন সিনেটের ফরেন রিলেশন্স কমিটির চেয়ারম্যান রবার্ট মেনেন্ডেজ পৃথকভাবে দুই নেত্রীকে চিঠি পাঠিয়েছেন। তার আগে সিনেটে এক বিতর্কে নতুন নির্বাচনের দাবি জানিয়ে একটি প্রস্তাব পাস হয়। বাংলাদেশ পরিস্থিতি সম্পর্কে বাইরের দুনিয়ার ভাবনার বিষয়টি ফুটে উঠেছে ঢাকায় নিযুক্ত সাবেক মার্কিন রাষ্ট্রদূত উইলিয়াম বি মাইলামের একটি নিবন্ধে। এক্সপ্রেস ট্রিবিউন পত্রিকায় প্রকাশিত ওই নিবন্ধে বলা হয়, ‘এটা নিশ্চিত করেই বলা যায় যে, ৫ জানুয়ারির নির্বাচনে বাংলাদেশের জনগণের মতামতের প্রতিফলন ঘটেনি। আওয়ামী লীগ দাবি করেছে, যে ১৪৭টি আসনে নির্বাচন হয়েছে, ওইসব আসনে ৪০ শতাংশ ভোট পড়েছে। কিন্তু নিরপেক্ষ পর্যবেক্ষকরা বলছেন, বিপুল পরিমাণে জালভোট পড়া সত্ত্বেও ২০ শতাংশের বেশি ভোট পড়েনি। তবে বিশেষজ্ঞ সূত্র আমাকে জানিয়েছে, নির্বাচনে ১২ শতাংশের কাছাকাছি ভোট পড়েছে। অথচ ২০০৮ সালে ৮৬, ২০০১ সালে ৭৪, ১৯৯৬ সালে ৭৫ এবং ১৯৯১ সালে ৫৫ শতাংশ ভোট পড়েছিল।’ তিনি লিখেছেন, ‘ইতিহাসে দেখা গেছে, একদলীয় সরকারগুলো তারা বৈধ অথবা অবৈধ যা-ই হোক, তাদের অবস্থান সমুন্নত করার জন্য বিরোধীদের দমনের পথ বেছে নেয়, বিরোধী নেতাদের গ্রেফতার করা হয় এবং তাদের নির্বাসনে যেতে বাধ্য করা হয়। নিয়ন্ত্রণমূলক পদ্ধতির অংশ হিসেবে তারা বিরোধীদের দেশদ্রোহী শক্তি হিসেবে চিহ্নিত করে থাকে। বাংলাদেশে আওয়ামী লীগ সরকার নির্বাচনের আগেই এ প্রক্রিয়া শুরু করে দেয়। বিএনপি নেতাদের একটি বড় অংশকে কারাগারে নিক্ষেপ করা হয়েছে এবং নির্বাচনের পর আরও গ্রেফতারের ঘটনা ঘটেছে। রাষ্ট্রক্ষমতায় টিকে থাকতে আওয়ামী লীগ জামায়াতবিরোধিতাকে ব্যবহার করে এবং শেষ পর্যন্ত একদলীয় শাসন কায়েমে সক্ষম হয়। গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় আবার নির্বাচন আসবে; কিন্তু তার আগেই কী বাংলাদেশে বিরোধী দলকে নিশ্চিহ্ন করে দেয়া হবে? প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আগামী নির্বাচনের দিনক্ষণ নিয়ে সংশয় প্রকাশ করেছেন। কিন্তু বিরোধী দল কি সেই ভবিষ্যত্ নির্বাচনের সময় পর্যন্ত টিকে থাকতে পারবে একদলীয় শাসনের যাঁতাকলে? এসব বিএনপির জন্য ঐতিহাসিক চ্যালেঞ্জ। বিএনপির টিকে থাকা এবং বাংলাদেশের রাজনৈতিক ভবিষ্যত্ একই সূত্রে গাঁথা।’

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন