১৯৯৬ সালে আওয়ামি লিগ যখন ক্ষমতায় ছিল, তখন জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিসদের সদস্য পদের জন্য জাপানকে বাদ দিয়ে ভারত কে সমর্থন করেছিল হাসিনা। অথচ সেই সময় জাপান ছিল বাংলাদেশের অন্যতম উন্নয়ন সহযোগি। এই কারণে জাপান তাদের সাহায্য অনেক কমিয়ে দেয়।
২০১৪ সালে বাংলাদেশের টেস্ট স্ট্যাটাস অবদমনে ভারতীয় প্রস্তাবটিকে সমর্থন করেছে হাসিনা সরকার।
তো জিজ্ঞেস করি, নতুন প্রজন্ম এবং জাতি কি এখনো বলবে আওয়ামি লিগ স্বাধীনতার স্বপক্ষ্যের শক্তি? নাকি ইন্ডিয়ানদের টিভি দেখে ইন্ডিয়ানদের মতই পুরো নিবীর্য হয়ে গিয়েছে সারা দেশ? ভালো ! খুবই ভালো।
যেখানে এই প্রকাশ্য দালালির জন্য সারা দেশের আওয়ামি নেতা কর্মিদের পিটিয়ে তক্তা করা উচিত ছিল, বিসিবিকে গুড়িয়ে দিয়ে পাপনের মাথা মুড়িয়ে ঘোল ঢেলে সীমান্তের ওই পারে ফেলে দেয়া উচিত ছিল, সেখানে সবাই তামাশা দেখছে আর দীর্ঘশ্বাস ফেলছে। সাধারণ মানূষ এই রকম নির্বিকার হয়েছিল সেই ১৭৫৭ সালের ২৫শে জুন। এর পর কয়েক প্রজন্ম গোলামির শৃংখলে আবদ্ধ থাকতে হয়েছিল পুরা জাতিকে। মনে হচ্ছে স্বাধীনতার সুর্য অস্তমিত হবার আর দেরি নেই। উৎসঃ ফেসবুক
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন