"বাংলাদেশে ভারতীয় সেনা!" "স্বার্বভৌমত্বের শপথ ও জাতীয় স্বার্থ রক্ষায় ব্যর্থ সেনাপ্রধান?" বাংলাদেশে শেখ হাসিনার আমলে আগে থেকেই ভারতীয় সেনারা বিভিন্ন অপারেশনে যৌথ বাহিনীর নামে অংশ নিচ্ছে এমন অভিযোগ থাকলেও প্রমানের অভাবে তা সরকারের তরফ থেকে উড়িয়ে দেয়া হতো। কিন্তু গত ১৪ জানুয়ারি সরকারের তরফ থেকে গোপনীয় একটি ফ্যাক্স বার্তা প্রকাশ হয়ে গেলে ভারতীয় সেনাদের বাংলাদেশে গণহত্যায় অংশগ্রহন, ইতিহাসের নির্মমতম নিরস্ত্র নাগরিক হত্যাকাণ্ড চালানো এবং রাজনৈতিক প্রতিপক্ষের বাসস্থান ও ব্যাবসা প্রতিষ্ঠান বুলডোজার দিয়ে গুড়িয়ে দেয়ার মত অভূতপূর্ব ঘটনায় ভারতীয় সেনাদের জড়িত থাকা এবং তাদের বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক আমন্ত্রন করে বাংলাদেশে প্রবেশের ব্যবস্থা করার ঘটনায় দেশ বিদেশে তোলপাড় শুরু হয়েছে। এমনকি এ ঘটনায় সশস্ত্র বাহিনীর মধ্যেও তোলপাড় শুরু হয়েছে। উল্লেখ্য সেনা সদর এবং সেনাবাহিনীর বিভিন্ন স্থাপনায় ইতিমধ্যেই ভারতীয় সেনাদের ছদ্মবেশে অবস্থানের বিষয়টি প্রকাশ হয়ে পড়ায় ঐ সকল ভারতীয়দের নিরাপত্তা নিয়েও সংকট দেখা দেয়ায় সরকার উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েছে। কিন্তু বিভিন্ন মহলের ধারনা সেনা সদরের বিশেষ করে সেনাপ্রধানের অজ্ঞাতে এরুপ কোন কাজ হওয়া অসম্ভব বিধায় দেশের জনগণ ও তার শপথের সততা নিয়ে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে। সকল মহল থেকেই প্রশ্ন উঠেছে সেনাপ্রধান ইকবাল করিম ভূঁইয়ার সেনা অফিসার হিসেবে পবিত্র ধর্মগ্রন্থ নিয়ে শপথের বিপরীতে তার অবস্থানের বিতর্কিত ভুমিকা নিয়ে। দেশি বিদেশি কৌশলগত সূত্রগুলো জানিয়েছে, বাংলাদেশ সেনাবাহিনী প্রধান নিজের চাকুরি বাঁচাতে শপথ ভংগ করে চিহ্নিত ভারতীয়দের আনুকুল্য পাওয়া সেনা জেনারেলদের সাথে অতি কৌশলে ভারতীয় কার্ড খেলছেন বলেই অনুমিত হচ্ছে। এই খেলা মেজর জেনারেল মামুন খালেদ ডিজিএফআই এর মহাপরিচালক থাকাকালিন সময়ে শুরু হয় বলে জানা যায়। এদিকে গোয়েন্দা সংস্থাগুলো বাংলাদেশের ভেতরে বিভিন্ন অপারেশনে নিরস্ত্র নাগরিকদের বিরুদ্ধে সরাসরি গুলি করা অপরিচিত ও সন্দেহজনক চেহারা ও আকৃতির অনেকেই সনাক্ত করতে পেরেছেন। কিন্তু শেখ হাসিনা ও অন্যান্য ভারতীয় এজেন্টদের ভয়ে তা প্রকাশ করতে পারছেন না। এমনি একটি ছবি গোয়েন্দা সুত্র নিশ্চিত করেছে। এই ছবিটি ৫ মে ২০১৩ শাপলা চত্বরে পরিচালিত গণহত্যার সময়কালের ছবি। চিহ্নিত ঐ সেনাটি বাংলাদেশের নয় বলেই সুত্র নিশ্চিত করেছে। ঠিক একই ভাবে রাজশাহীতে সিভিল পোশাকে একে-৪৭ রাইফেল দিয়ে সরাসরি জনতার দিকে গুলি করা ব্যক্তিরাও বাংলাদেশী নাগরিক নয় বলে নিশ্চিত হওয়া গেছে। মার্চ ফর ডেমোক্রেসি'র সময়ে বেগম খালেদা জিয়াকে তার বাসা থেকে বের হতে বাধা দেয়ার সময় সেখানে কিছু 'র' অফিসার ছিল বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। বেগম জিয়াও তাদের সনাক্ত করতে পেরেছিলেন বলেই উল্লেখ করেছিলেন, কি বাংলা বোঝেন না? কোন ভাষায় বলবো? ব্যরিস্টার মইনুল হোসেনও টিভি টক শোতে এ বিষয়টিতে ইংগিত করেছেন। তবে বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনীতে সেনাপ্রধান ও অন্য কিছু শীর্ষ অফিসারদের শপথ ভংগকারী এ সকল কর্মকাণ্ডে চরম অস্বস্তি বিরাজ করছে, যা ভারতীয় 'র' ও শেখ হাসিনা সরকারের জন্য দুশ্চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। জানা গেছে আগামী এক মাসের মধ্যে কয়েকজন মেজর জেনারেলসহ প্রায় ৫০ জন সিনিয়র সেনা অফিসারকে চাকুরি থেকে অকালীন অবসরে বাড়ী পাঠানো হবে বলে সুত্র জানিয়েছে। ভারতীয় সেনাবাহিনীর বাংলাদেশে অপারেশন পরিচালনার বিষয়টি উন্মুক্ত হয়ে যাওয়ায় ভারত উদ্বিগ্ন, কারণ পিলখানায় ৫৭ জন সেনা অফিসার হত্যাকাণ্ডে ভারতীয় বাহিনীর অংশগ্রহন নিয়ে জনমনে যে সন্দেহ তা প্রকট হচ্ছে। এই কারনে ভারতীয় পক্ষও বিএনপির কাছ থেকে আগে ভাগেই নিশ্চয়তা চাচ্ছে যে, কখনো বিএনপি ক্ষমতাসীন হলে 'বিডিআর হত্যাকাণ্ডে'র পুনঃ বিচার যেন না হয়।http://www.sheikhnews.com/2014/01/15/bangladeshnow-28/
ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ স
লেবেল
- খবর
- মতামত- বিশ্লেষণ
- বিবৃতি
- রাজনীতি
- প্রেস বিজ্ঞপ্তি
- আন্তর্জাতিক
- প্রচ্ছদ
- আইনশৃঙ্খলা
- শোক সংবাদ
- বিবিধ
- স্মৃতি
- আইন-আদালত
- জাতীয় সংসদ নির্বাচন
- শিক্ষা
- ডেমোক্রেসি
- ইসলাম
- স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা বিজ্ঞান
- অর্থনীতি
- ইসলামী আন্দোলন
- সাহিত্য-সংস্কৃতি
- হাদীসের বাণী
- শীতবস্ত্র বিতরণ
- সভ্যতা
- ইতিহাস
- গল্প
- মিডিয়া
- শোকবাণী
- খেলাধুলা
- জাতীয়
- IIUC News
- চিঠি
- কৃষি
- দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচন
- প্রবাস
- গবেষণা
- আবিস্কার
- কুরআন
- সম্পাদকীয়
- বাণী
- বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
- সাইবার ক্রাইম
- দারসুল কুরআন
- ব্রেকিং নিউজ
এতে সদস্যতা:
মন্তব্যগুলি পোস্ট করুন (Atom)
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন