ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ স

আচ্ছালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ। ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ সবাইকে জানাই সালাম শুভেচ্ছা। এইগ্রুপে যারা আছেন তাদের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট এলাকার এলাকারসকলকে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে বিদেশ থেকে রেমিটপন্স পাঠানোর আহবান জানাচ্ছি। রাজারবাগ, কুসুমবাগ, দক্ষিনগাও, শাহীবাগ, মানিকদিয়া, বাইকদিয়া, নন্দিপাড়াসহ সকল এলাকার গ্রাহক, শুভাকাংখী, শুভানুধ্যায়ীদের প্রদত্ত মোবাইল নাম্বারে যোগাযোগ করার অনুরোধ করা হলোঃ ০১৭১১-৪৫৮১৫১, ০১৭০০৯২৫২৪১

শনিবার, ২৫ জানুয়ারী, ২০১৪

সিরিয়াল কিলার আসাদুজ্জামান নূরের নির্দেশে নীলফামারীতে চলছে বিরোধী দলীয় নেতাদের সিক্রেট কিলিং !

সিরিয়াল কিলার আসাদুজ্জামান নূরের নির্দেশে এই পর্যন্ত ৩ বিএনপি নেতা যৌথবাহিনীর কাছে আটক হয় লাশ হয়ে ফিরলেন।এখনো নীলফামারীতে কিলার নূরের বাহিনী বিরোধী দলের নেতাদের খুজছে গুপ্তহত্যার জন্য। নীলফামারীর এই গুপ্তহত্যকারী সিরিয়াল কিলার আসাদুজ্জামান নূর কে কি করা দরকার? Inline image 1 অবুঝ শিশুটির একটি কথা ...“আব্বু আর আসবেনা” লিখতে বসলাম, কি ভাবে লিখবো বুঝতে পারছিনা। গত ১৯/০১/১৪ তারিখে দুপুর ২:২০ মিঃ গোয়েন্দা পুলিশ আটক করে ১২ ঘণ্টা পর পরিকল্পিত ভাবে হত্যা করে মেহেরপুরের মানুষের প্রানের স্পন্দন, সকলের প্রানের ভাই প্রিয় শহীদ আলহাজ তারিক মোঃ সাইফুল ইসলাম কে। তার ৩ বছর বয়সী মেয়ের মুখে কোন কথা নাই। গত ২টা বছর তারিক ভাই বাড়ি থাকতে পারত না। মাঝে মাঝে আসতো। যখন ওর আব্বু বাসায় আসতো, তখন পুলিশের গাড়ীর সাইরেন শুনলে দৌড় দিয়ে জানালার কাছে গিয়ে দেখত আর বলতো আব্বু পুলিশ আব্বু পুলিশ। যে দিন হায়েনার দল প্রান প্রিয় ভাইকে ধরে নিয়ে গেল। সে দিন মেয়েটি বলেছিল “আব্বু আর আসবেনা”। তারপর থেকে আর কিছুই বলে না। খালি হাঁসে।সে অবুঝ, কিন্তু সবই বুঝতে পারছে। কেও কাধলে তার কাছে যাচ্ছে না। সবসময় হাঁসি খুশি থাকে। তার আব্বুর লাশ কোন ভাবে তাকে দেখাইতে পারি নাই। সে দেখে নাই। কেও আব্বুর কথা জিজ্ঞাসা করলে মুখ ঘুরিয়ে নিচ্ছে। মেয়ের কত অভিমান আব্বুর প্রতি, তাকে একা রেখে গেছে। এখন আব্বুর কথা জিজ্ঞাসা করলে বলে “আব্বু আল্লাহ্‌র কাছে চলে গেছে......”। আপনারা এই পিচ্চি আম্মুটির জন্য দোয়া করবেন, যেন সে বাবা হারানোর ব্যাথা বুঝতে না পারে। Inline image 2 বখতিয়ারের ঘোড়া about an hour ago রাজনৈতিক সহিংসতায় ২১ দিনে নিহত অন্তত ৫৭ জন সবাই প্রায় একমত যে প্রাণহানির দিক থেকে ২০১৩ সালটি ছিল বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে ভয়ঙ্কর বছর। কিন্তু ২০১৪ সালটি কেমন যাবে? ‘মর্নিং শোজ দ্য ডে’ প্রবাদটি যদি সত্য হয়, তবে ২০১৪ সালটি হয়তো হবে আরও ভয়ঙ্কর। ২০১৩ সালে শুধু রাজনৈতিক সহিংসতা ৫০০ এর বেশি লোক নিহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে মানবাধিকার সংগঠন আইন ও শালিস কেন্দ্র। তবে ২০১৪ সালের শুরুটা হয়েছে আরও ভয়ঙ্করভাবে। নতুন বছরের প্রথম ২১ দিনে অর্থাত্ গতকাল পর্যন্ত রাজনৈতিক সহিংসতায় অন্তত ৫৭ জন নিহত হয়েছেন। এর মধ্যে গতকালও নিহত হয়েছেন ৩ জন। রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, গত বছর ছিল সবচেয়ে রাজনৈতিক সহিংসতাপূর্ণ। শেখ মুজিবের শাসনকাল ছাড়া কোনো একটি বছরে এতো মানুষ নিহত হয়নি, যেটা হয়েছে ২০১৩ সালে। শুধু রাজনৈতিক সহিংসতা ৫০০ এর বেশি লোক নিহত হওয়ার পাশাপাশি এ সময় সাভারের রানা প্লাজার ধসে নিহত হয়েছেন ১১ শতাধিক লোক। সব মিলিয়ে ২০১৩ সালে বিভিন্ন দুর্ঘটনা ও রাজনৈতিক সহিংতায় নিহত হয় আড়াই হাজারের বেশি মানুষ। তবে ২০১৪ সালটি শুরু হলো আরও ভয়াবহতার মধ্যে। নতুন বছরের প্রথম দিনই নিরাপত্তা বাহিনীর গুলিতে বিএনপি ও জামায়াতের ২ নেতা নিহত হন। অন্যদিকে গতকাল রাজনৈতিক সহিংসতায় মারা গেছেন ৩ জন। এর মধ্যে দুজনই নিহত হয়েছেন নিরাপত্তা বাহিনীর গুলিতে। বস্তুত গত ২১ দিনে যে ৫৭ জন নিহত হয়েছেন তাদের বেশিরভাগই নিহত হয়েছে নিরাপত্তা বাহিনীর গুলিতে। বিভিন্ন সূত্র থেকে প্রাপ্ত তথ্যে দেখা যায়, গত ২১ দিনে প্রায় ৪০ জনই নিরাপত্তার বাহিনীর গুলিতে নিহত হয়েছে। অবশ্য বেশিরভাগ ক্ষেত্রে নিরাপত্তা বাহিনী বন্দুকযুদ্ধের অতি পুরনো এবং হাস্যকর গল্প শুনিয়েছে। প্রাপ্ত তথ্যে দেখা যায়, গত ২১ দিনে রাজনৈতিক সহিংসতায় বিএনপির ২০ নেতাকর্মী, জামায়াত-শিবিরের ১৫ এবং আওয়ামী লীগের ১১ জন নেতাকর্মী নিহত হয়েছে। ১ জানুয়ারি নিরাপত্তা বাহিনীর গুলিতে নিহত ২ নিহত নতুন বছরের প্রথম দিন মধ্যরাতে মেহেরপুর সদর উপজেলার এক জামায়াত নেতাকে বাড়ি থেকে গ্রেফতার করার পর তাকে গুলি করে হত্যা করেছে যৌথবাহিনী। যৌথবাহিনী তাকে ঠাণ্ডামাথায় হত্যা করেছে বলে জানিয়েছে তার পরিবার। নিহত জব্বার মেম্বার (৫৫) আমঝুপড়ি ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য ও হিজুলি গ্রামের জামায়াত নেতা। তবে এই হত্যাকাণ্ডের পর যৌথবাহিনী ‘বন্দুকযুদ্ধের’ গল্প প্রচার করেছে। এদিনই চাঁদপুরে সদর উপজেলার মহামায়ায় বিজিবির গুলিতে ফারুক পাটওয়ারী (৩২) নামে এ যুবদলকর্মী নিহত হয়েছেন। ২ জানুয়ারি তরুণ লীগ নেতাকে হত্যা ২ জানুয়ারি লালমনিরহাটে মোঘলহাট ইউনিয়নের তরুণ লীগের সাধারণ সম্পাদক সাইফুল ইসলাম রাজুকে (২৮) কুপিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। ৫ জানুয়ারি নিরাপত্তা বাহিনীর গুলি ও আ.লীগ সন্ত্রাসীদের হামলায় নিহত ২৪, পৃথক ঘটনায় নিহত ৩ এরপর ৫ জানুয়ারি একতরফা নির্বাচনের বিরুদ্ধে বিক্ষুব্ধ জনতার ওপর আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও ক্ষমতাসীন দলের সন্ত্রাসীরা নজিরবিহীন হামলা চালিয়েছে। এতে সারাদেশে তদের হাতে অন্তত ২৪ বিরোধী নেতাকর্মী নিহত হন। এছাড়া পৃথক ঘটনায় নিহত হন প্রিসাইডিং অফিসার, আওয়ামী লীগ নেতা ও এক আনসার সদস্য। ফলে এ নির্বাচনের ভোটগ্রহণকালে সারাদেশে অন্তত ২৭ জনের প্রাণহানির ঘটনা ঘটে। এদের মধ্যে দিনাজপুরের পার্বতীপুরে পুলিশের গুলিতে নিহত হয়েছেন জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি জাগপা নেতা রায়হান মাসুদ ও চুন্নু নামে এক বিএনপি কর্মী। একইভাবে পুলিশের গুলিতে রংপুরে দুই জামায়াত-শিবিরকর্মী, নীলফামারীতে দুই জামায়াত-শিবির কর্মীসহ ১৮ দলের ৪ কর্মী, ঠাকুরগাঁওয়ে ২ বিএনপিকর্মী, নওগাঁর মান্দায় বিএনপি কর্মী, লানমনিরহাটে পাটগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা, যশোরে মনিরামপুরে জামায়াতকর্মী, চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জে ১৮ দল কর্মী এবং চট্টগ্রামের লোহাগড়ায় শিবির কর্মী নিহত হন। এছাড়া আওয়ামী লীগ সন্ত্রাসীদের হাতে হতাহতের ঘটনা ঘটে ঠাকুরগাঁও এবং গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জে। এর মধ্যে তারা ঠাকুরগাঁওয়ে গড়েয়ার গোপালপুরে ২ বিএনপি কর্মীকে তীরবিদ্ধ করে হত্যা করে। সুন্দরগঞ্জে তাদের হামলায় নিহত হন এক জামায়ত কর্মী। এসব ঘটনার বাইরে মুন্সীগঞ্জে টুঙ্গীবাড়িতে পুলিশের ধাওয়া খেয়ে পালাতে গিয়ে পুকুড়ে পড়ে মারা যায় এক ছাত্রদল কর্মী। গাজীপুরের কালিয়াকৈরে দুর্বৃত্তদের ছোড়া পেট্রল বোমার আগুনে দগ্ধ হয়ে মারা যান এক ট্রাকচালক। নোয়াখালীর বেগমগঞ্জে পিকেটারের ধাওয়া খেয়ে পালানোর সময় ট্রাকচাপায় মারা যান এক পথাচারী। এছাড়া পিরোজপুরের মঠবাড়িয়ে বিক্ষুব্ধ জনতার পিটুনিতে এক আওয়ামী লীগ নেতা, দিনাজপুরের পার্বতীপুরে আনসার সদস্য এবং ঠাকুরগাঁওয়ে এক প্রিসাইডিং অফিসার নিহত হন। ৬ জানুয়ারি থেকে নিহত ২৭ ৫ জানুয়ারির নির্বাচনের পর থেকে রাজনৈতিক হত্যাকাণ্ডের ঘটনা উদ্বেগজনক হারে বেড়ে গেছে। ৬ জানুয়ারি থেকে গত দুই সপ্তাহে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে জড়িত অন্তত ২৭ জন খুন হয়েছেন। নিহত রাজনৈতিক কর্মীদের মধ্যে ৮ জন আওয়ামী লীগ, ৯ জন বিএনপি, ৭ জন জামায়াত এবং ৩ জন জাতীয় পার্টির সদস্য। এর মধ্যে বিএনপি এবং জামায়াতকর্মীরা হয় পুলিশের বা যৌথবাহিনীর গুলিতে নিহত হয়েছেন অথবা গুম হওয়ার পর তাদের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। আওয়ামী লীগের কর্মীরা সংঘর্ষ অথবা অজ্ঞাত পরিচয় আততায়ীর হাতে নিহত হয়েছেন। গতকাল (২১ জানুয়ারি) রাজনৈতিক সহিংসতায় নিহত ৩ বগুড়ায় ছাত্রলীগের হাতে জামায়াতপন্থী স্কুলশিক্ষক ও দলীয় কোন্দলে যুবলীগ কর্মী নিহত বগুড়ায় এক স্কুলশিক্ষককে কুপিয়ে খুন করেছে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা। গতকাল রাত সাড়ে ৮টার দিকে বগুড়া শহরের সাতমাথা এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। নিহত স্কুলশিক্ষক বাকি (৩০) বগুড়া শহরের পিয়াম মডেল স্কুল অ্যান্ড কলেজের প্রাথমিক শাখার সহকারী শিক্ষক। তিনি বগুড়া সরকারি আজিজুল হক কলেজের শিবিরের সাবেক সাধারণ সম্পাদক। এদিন শহরের সেউজগাড়ী এলাকাস্থ জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অফিস চত্বরে প্রতিপক্ষের ছুরিকাঘাতে যুবলীগকর্মী আবদুল মজিদ (২৮) নিহত হয়েছে। আবদুল মজিদ শহরের সূত্রাপুর এলাকার মুকুল মিয়ার ছেলে। সদর থানার সেকেন্ড অফিসার (এসআই) আনোয়ার হোসেন জানান, গতকাল সন্ধ্যায় আবদুল মজিদকে প্রতিপক্ষরা ওই এলাকায় ছুরিকাঘাত করে। তাকে শহীদ জিয়া্উর রহমান মেডিকেল কলেজ (শজিমেক) হাসপাতালে ভর্তি করা হয়ে কিছুক্ষণ পর সে মারা যায়। স্থানীয়রা জানিয়েছে, জনস্বাস্থ্য প্রকৌশলের টেন্ডার নিয়ে বিরোধের জের বলে এ ঘটনা ঘটেছে। তবে অপর স্থানীয় একজন জানিয়েছে, এক মহিলা অপহরণকে কেন্দ্র করে এ ঘটনা ঘটেছে। গাইবান্ধায় যৌথবাহিনীর নির্বিচার গুলিতে গুলিবিদ্ধ অষ্টম শ্রেণীর ছাত্রের মৃত্যু গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জে যৌথবাহিনীর গুলিতে শিবিরকর্মী স্কুলছাত্র সোহাগ চিকিত্সাধীন অবস্থায় গতকাল ভোরে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ইন্তেকাল করেছে। শনিবার রাত থেকে রোববার রাত পর্যন্ত সর্বানন্দ ইউনিয়নের রামভদ্র, খানাবাড়ি, কদমতলী ও কানারমোড় নামক স্থানে যৌথবাহিনীর অভিযানের সময় খানাবাড়ি গ্রামের কাজী শফিকুর রহমানের ছেলে স্কুলছাত্র শিবিরকর্মী শাহিনুর রহমান সোহাগ (১৬) গুলিবিদ্ধ হয়। চিকিত্সাধীন অবস্থায় গতকাল সে মারা যায়। থানা অফিসার ইনচার্জ মোজাম্মেল হক জানান, শিবিরকর্মী মারা যাওয়ার বিষয়টি আমার জানা নেই। উপজেলা নির্বাহী অফিসার আবু রাফা মোহাম্মদ আরিফ জানান, এখন পর্যন্ত এ সংক্রান্ত কোনো খবর আমরা পাইনি। তবে পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, গতকাল বাদ মাগরিব জানাজা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে তাকে দাফন করা হবে। ২০ জানুয়ারি বিএনপি ও জামায়াতের ৩ নেতাকে হত্যা গত ২০ জানুয়ারি নীলফামারী এবং মাদারীপুরে বিএনপি ও জামায়াতের দুই নেতাকে হত্যা করা হয়। নীলফামারীর টুপামারীতে ইউনিয়নের ছাত্রদলের যুগ্ম সম্পাদক আতিকুল ইসলাম আতিকের লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। আওয়ামী লীগের এমপি ও সংস্কৃতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূরের গাড়িবহরে হামলার অভিযোগে মামলার তিন নম্বর আসামি ছিলেন তিনি। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সেক্রেটারি জেনারেল মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর অভিযোগ করেন আতিককে কয়েক দিন আগে পলাশবাড়ি থেকে গ্রেফতার করে পুলিশ। এর আগে ওই একই মামলার প্রধান আসামি গোলাম রাব্বানির লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। তিনি লক্ষ্মীচাপ ইউনিয়ন বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক ছিলেন। ১৯ জানুয়ারি জামায়াত নেতাকে হত্যা ১৯ জানুয়ারি মেহেরপুরে জামায়াতের জেলা সহকারী সেক্রেটারি মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম পুলিশের গুলিতে নিহত হন। ১৮ জানুয়ারি নিহত ২ গত ১৮ জানুয়ারি নরসিংদীতে ইকবাল হোসাইন নামে এক ছাত্রলীগ কর্মীর গুলিবিদ্ধ লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। একই জেলায় একই দিনে জনি নামক এক ছাত্রদল কর্মীর লাশ উদ্ধার করা হয়। ১৭ জানুয়ারি নিহত ৫ গত ১৭ জানুয়ারি পাঁচ জেলায় বিএনপির দুই, আওয়ামী লীগের দুই এবং শিবিরের এককর্মী নিহত হন। সাতক্ষীরায় শিবিরকর্মী হানিফ ছোটান (১৪) নামে নবম শ্রেণী পড়ুয়া এক মাদরাসা ছাত্র পুলিশের গুলিতে নিহত হয়। নাটোরে ফজলুর রহমান নামে উপজেলা আওয়ামী লীগের এক নির্বাহী সদস্যকে হত্যা করা হয়। ঝিনাইদহে দলীয় সংঘর্ষ চলার সময় গুলিতে আরিফ হোসাইন নামে এক আওয়ামী সমর্থক নিহত হন। মেহেরপুরে আবু বকর নামে এক বিএনপি সমর্থকের লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। ১৫ জানুয়ারি নিহত ২ ১৫ জানুয়ারি যশোরে যুবলীগ নেতা শফিকুল ইসলাম শিপন এবং পটুয়াখালীতে আওয়ামী লীগ নেতা আলমগীর হোসেনের লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। ১৪ জানুয়ারি বিএনপি ও জামায়াতের ২ নেতাকে হত্যা জানুয়ারির ১৪ তারিখে সাভারে স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা মিজানুর রহমানের লাশ উদ্ধার করা হয়। সাতক্ষীরায় পুলিশের গুলিতে নিহত হন জামায়াতের রোকন আনওয়ারুল ইসলাম। ১৩ জানুয়ারি যুবদল কর্মীকে হত্যা গত ১৩ জানুয়ারি যুবদল কর্মী জামিল হোসাইন (৩৩) এর লাশ উদ্ধার করা হয়। ১২ জানুয়ারি শিবিরকর্মী নিহত গত ১২ জানুয়ারি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রশিবিরের সঙ্গে ছাত্রলীগের সংঘর্ষে শিবিরকর্মী মামনুন (২৭) নিহত হন। ১১ জানুয়ারি বিএনপি ও জামায়াতের ২ নেতা নিহত ১১ জানুয়ারি নারায়ণগঞ্জের ফিনিশঘাটের তারাবোতে যুবদল নেতা আমজাদ হোসেনের লাশ উদ্ধার করা হয়। ওই একই দিনে গাইবান্ধার পলাশবাড়িতে জামায়াত নেতা নাজমুল হাসানের লাশ পাওয়া যায়। ৯ জানুয়ারি বিএনপি কর্মী নিহত ৯ জানুয়ারি বিএনপিকর্মী আল মামনুনের লাশ একটি বগুরার শেরপুর উপজেলায় এক খালে ভাসমান অবস্থায় পাওয়া যায়। ৮ জানুয়ারি আ.লীগ নেতা নিহত ৮ জানুয়ারি অজ্ঞাত ব্যক্তিদের হামলায় খাগড়াছড়ির পানছড়ি উপজেলার লোগাঙ্গ ইউনিটের আওয়ামী লীগ নেতা নবকুমার ত্রিপুরা নিহত হন। ৬ জানুয়ারি নিহত ৫ গত ৬ জানুয়ারি অর্থাত্ নির্বাচনের পরদিন দোহারে আওয়ামী লীগের হামলায় জাতীয় পার্টির মুসা খন্দকার, মাসুদ খন্দকার এবং মকবুল হোসাইন নিহত হন। একই দিনে নোয়াখালীতে যুবলীগ নেতা মাহফুজ আহমেদ রাজনৈতিক সহিংসতায় নিহত হন। দিনাজপুরে নিহত হন বিএনপি কর্মী আসাদুল্লাহ।
উৎসঃ আমার দেশ

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন