ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ স

আচ্ছালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ। ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ সবাইকে জানাই সালাম শুভেচ্ছা। এইগ্রুপে যারা আছেন তাদের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট এলাকার এলাকারসকলকে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে বিদেশ থেকে রেমিটপন্স পাঠানোর আহবান জানাচ্ছি। রাজারবাগ, কুসুমবাগ, দক্ষিনগাও, শাহীবাগ, মানিকদিয়া, বাইকদিয়া, নন্দিপাড়াসহ সকল এলাকার গ্রাহক, শুভাকাংখী, শুভানুধ্যায়ীদের প্রদত্ত মোবাইল নাম্বারে যোগাযোগ করার অনুরোধ করা হলোঃ ০১৭১১-৪৫৮১৫১, ০১৭০০৯২৫২৪১

সোমবার, ৬ জানুয়ারী, ২০১৪

শূণ্য ভোটকেন্দ্রই প্রমাণ করে ছাত্রজনতা প্রহসনের নির্বাচন প্রত্যাখ্যান করেছে-ছাত্রশিবির সেক্রেটারী জেনারেলের বিবৃতি

৫.১.১৪ ছাত্রশিবির সেক্রেটারী জেনারেলের বিবৃতি শূণ্য ভোটকেন্দ্রই প্রমাণ করে ছাত্রজনতা প্রহসনের নির্বাচন প্রত্যাখ্যান করেছে গায়ের জোরে সরকারের করা প্রহসনের নির্বাচন ও দেশের বর্তমান পরিস্থিতির প্রেক্ষিতে বিবৃতি দিয়েছেন বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরের সেক্রেটারী জেনারেল মো. আবদুল জব্বার। বিবৃতিতে ছাত্রশিবিরের সেক্রেটারী জেনারেল বলেন, আওয়ামী সরকারের শত চেষ্টাও মানুষকে ভোটকেন্দ্রমুখী করতে পারেনি। দেশের কোন ভোটকেন্দ্রেই উল্লেখযোগ্য সংখ্যক ভোটারের উপস্থিতি ছিল না। শূণ্য ভোটকেন্দ্রই প্রমান করে বাংলাদেশের জনগণ প্রহসনের এ নির্বাচনকে প্রত্যাখ্যান করেছে। শুধু তাই নয় আওয়ামীলীগের নেতাকর্মীরাই ভোট কেন্দ্রে যান নি। জনগণের এই অবস্থান পূর্বেই পরিস্কার ছিল। কিন্তু সরকার ও তার তল্পিবাহক নির্বাচন কমিশন জনগণের গণতন্ত্রের পক্ষে অবস্থানকে অগ্রাহ্য করে গায়ের জোরে নির্বাচন করার চেষ্টা করেছে। ক্ষমতা কুক্ষিগত করার লক্ষে করা নির্বাচনকে বাস্তবায়ন করতে নির্বাচন কমিশন সম্পূর্ণ দলীয় মনোভাবাপন্ন হয়ে কাজ করেছে। কিন্তু সরকার ও নির্বাচন কমিশনের যৌথ চেষ্টাকে জনগণ আজ চপেটাঘাত হিসেবে ফিরিয়ে দিয়েছে। ইতিহাসে এই নির্বাচন একটি কলঙ্কজনক অধ্যায় হিসেবেই চিহ্নিত হবে। তিনি বলেন, সর্বজন স্বীকৃত তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থাকে হঠাৎ করে বাতিল করে সরকার যে অগণতান্ত্রিক পথ বেছে নেয়, সেই পথে টিকে থাকতে একের পর এক মানুষ হত্যা করে গেছে। গণহত্যা চালিয়ে নিজেদের অগণতান্ত্রিক ও জনপ্রত্যাশা বিরোধী অবস্থানকে ধরে রাখার চেষ্টা করেছে। দুঃখজনকভাবে নির্বাচন কমিশন সরকারের বেআইনি ও অণতান্ত্রিক নির্দেশনা বাস্তবায়ন করে মূলত গণহত্যায় সহযোগী ভূমিকা পালন করেছে। আজ জামায়াত-শিবির নেতাকর্মীসহ যারা নিহত হয়েছেন, তার দায় সমানভাবে সরকার ও নির্বাচন কমিশনের। কলঙ্কের জন্ম দিয়ে নির্বাচন কমিশন যেভাবে বাংলাদেশকে বিশ্বের সামনে খাটো করেছে তার দায়ও তাদের নিতে হবে। তিনি আরো বলেন, সরকার মনে করেছিল পাতানো নির্বাচন করেই তারা নিজেদের ক্ষমতাকে পাকাপোক্ত করার পথ পেয়ে যাবে। কিন্তু জনগণ তাদের আশাকে হতাশায় পরিণত করেছে। সরকারের উচিৎ হবে ব্যর্থতা ও গণহত্যাসহ সকল অপকর্মের দায় মাথায় নিয়ে এখনই পদত্যাগ করা। অন্যথায় ছাত্রজনতার চলমান আন্দোলনেই সরকারের লজ্জাজনক পতন নিশ্চিত হবে। ছাত্রজনতা রাজপথে যে অবস্থান নিয়েছে, সেই অবস্থান সমভাবেই বিরাজমান থাকবে। কোনভাবেই এই জালিম সরকারকে ছাড় দেয়া হবে না। শিবির সেক্রেটারী জেনারেল অবিলম্বে এই নির্বাচনকে বাতিল ঘোষণা করে নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনের ব্যবস্থা করতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানান। (আবু সালেহ মো. ইয়াহইয়া) কেন্দ্রীয় প্রচার সম্পাদক বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন