ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ স

আচ্ছালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ। ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ সবাইকে জানাই সালাম শুভেচ্ছা। এইগ্রুপে যারা আছেন তাদের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট এলাকার এলাকারসকলকে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে বিদেশ থেকে রেমিটপন্স পাঠানোর আহবান জানাচ্ছি। রাজারবাগ, কুসুমবাগ, দক্ষিনগাও, শাহীবাগ, মানিকদিয়া, বাইকদিয়া, নন্দিপাড়াসহ সকল এলাকার গ্রাহক, শুভাকাংখী, শুভানুধ্যায়ীদের প্রদত্ত মোবাইল নাম্বারে যোগাযোগ করার অনুরোধ করা হলোঃ ০১৭১১-৪৫৮১৫১, ০১৭০০৯২৫২৪১

বুধবার, ৮ জানুয়ারী, ২০১৪

একটি বৈধ ইসলামী দল হিসেবে জামায়াতের উত্থান হচ্ছে

ভারত সরকার আশঙ্কা করছে, একতরফা নির্বাচনে জয়ী শেখ হাসিনা সরকারকে যুক্তরাষ্ট্রের মত অনেক দেশই স্বীকৃতি দেবে না। এতে সরকার বিপাকে পড়বে। রবিবার ভারতের ইংরেজি দৈনিক ‘দি ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস’-এর একটি প্রতিবেদনে এসব কথা বলা হয়। প্রতিবেদনে বলা হয়, আমেরিকার কর্মকর্তারা ভারতকে ইঙ্গিত দিয়ে রেখেছেন যে গণতন্ত্র রক্ষার স্বার্থে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পদত্যাগ করতে পারেন। এতে বলা হয়, বাংলাদেশ ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্র ও ভারতের মতপার্থক্যের কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছে ডানপন্থি জামায়াতে ইসলামী। জামায়াতেইসলামী সম্পর্কে আমেরিকার কর্মকর্তারা এখন আরো বেশি ইতিবাচক। তারা ভারতকে বুঝাতে চাইছেন যে, একটি বৈধ ইসলামী দল হিসেবে জামায়াতের উত্থান হচ্ছে। প্রতিবেদনটি প্রকাশ কর হলো; জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর ভারত এখন বাংলাদেশ ইস্যুতে বড় ধরনের কূটনৈতিক চ্যালেঞ্জের মোকাবিলা করতে যাচ্ছে। সামনের দিনগুলোতে শেখ হাসিনা সরকারের পক্ষে আন্তর্জাতিক সমর্থন আদায়ের লক্ষ্যে কাজ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ভারত। নির্বাচনের পর বাংলাদেশ যাতে বড় ধরনের আন্তর্জাতিক প্রতিক্রিয়া ও নিন্দার মুখে না পড়ে, সেজন্য ভারতের কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালানোর পরিকল্পনা রয়েছে বলে জানা গেছে। এজন্য বিশ্বের ক্ষমতাধর রাষ্ট্রগুলো ও বিভিন্ন ফোরামের সঙ্গে আলোচনা করতে যাচ্ছে ভারত। কূটনৈতিক সূত্রগুলো জানিয়েছে, প্রকৃতপক্ষে আমেরিকার কতিপয় আলোচক ভারতীয় আলোচকদের এমন ইঙ্গিত দিয়েছেন যে, গণতন্ত্র রক্ষার স্বার্থে শেখ হাসিনা বিরোধী দলের দাবি মেনে নিয়ে পদত্যাগ করতে পারেন। তবে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী কোনো শূন্যস্থান রাখতে চাননি, যাতে তৃতীয় শক্তির ক্ষমতা দখলের মতো পরিস্থিতি তৈরি হয়। আর নির্বাচন করার মাধ্যমে তিনি চেয়েছেন যাতে সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতাও পূরণ হয়। শেখ হাসিনার কাছ থেকে এমন ইঙ্গিত পাওয়া গেছে যে তার দল আবারো নির্বাচন দিতে সম্মত হবে, যদি এই নির্বাচনের পর সংলাপে কোনো ফল পাওয়া যায়। নয়াদিল্লির এখন ভয়, আমেরিকার মতো অনেক দেশ শেখ হাসিনার নতুন সরকারকে অনুমোদন না-ও করতে পারে, যা সরকারকে বিপাকে ফেলবে। ১৯৯৬ সালে খালেদা জিয়া ঠিক একই পরিস্থিতিতে পড়েছিলেন। তখন খালেদা জিয়া ছিলেন শেখ হাসিনার অবস্থানে। তখন বৃহৎ কোনো শক্তি মারাত্মক উদ্বেগ প্রকাশ না করলেও গণ-আন্দোলনে খালেদা সরকারের পতন হয়। জানা গেছে, ইতিমধ্যে বাংলাদেশ ইস্যুতে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় (সাউথ ব্লক) ও আমেরিকার আলোচকরা একাধিক বৈঠক করেছেন। এর এক পর্যায়ে বাংলাদেশে নিযুক্ত আমেরিকার রাষ্ট্রদূতও ভারত সফর করেন। তবে দুই দেশের মতপার্থক্যের প্রধান কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে বিএনপির শরিক ডানপন্থি জামায়াতে ইসলামী। সূত্র বলছে, জামায়াতে ইসলাম সম্পর্কে আমেরিকার কর্মকর্তারা এখন আরো বেশি ইতিবাচক। তারা (ভারতকে) বুঝাতে চাইছেন যে, একটি বৈধ ইসলামী দল হিসেবে জামায়াতের উত্থান হচ্ছে। আরটিএনএন

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন